
নেত্রকোনা প্রতিনিধি

আড়াই বছর আগে উপজেলা বিএনপির সম্মেলনে হামলা চালিয়ে মঞ্চ ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার চার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে নেত্রকোনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কামাল হোসাইন এ আদেশ দেন। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরের ওই ঘটনায় মামলা হয় গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর।
কারাগারে পাঠানো চার চেয়ারম্যান হলেন— বাউসী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ শামসুল হক, আসমা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম চন্দু, সাহতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. মিজানুর রহমান চঞ্চল, এবং চিরাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুর রহমান।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বারহাট্টার গোপালপুর এলাকায় বারহাট্টা-বাউসী সড়কের পাশে উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল ছিল। ওই দিন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিএনপির মঞ্চ ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগ করেন।
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর ওই ঘটনায় বারহাট্টা উপজেলার গোপালপুর গ্রামের ছাদেক মিয়ার ছেলে আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে বারহাট্টা থানায় মামলা করেন।
মামলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামছুর রহমান লিটন, বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খায়রুল কবীর খোকন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী সাখাওয়াত হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাঈনুল হক কাসেমসহ ৫৯ জন নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪০ জনকে আসামি করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মোখাম্মেল হক রুবেল বলেন, আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের অন্তবর্তীকালীন জামিনে ছিলেন। তারা আজ (মঙ্গলবার) আমলি আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে বিচারক কামাল হোসাইন জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ নির্দেশ দেন।

আড়াই বছর আগে উপজেলা বিএনপির সম্মেলনে হামলা চালিয়ে মঞ্চ ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার চার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে নেত্রকোনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কামাল হোসাইন এ আদেশ দেন। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরের ওই ঘটনায় মামলা হয় গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর।
কারাগারে পাঠানো চার চেয়ারম্যান হলেন— বাউসী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ শামসুল হক, আসমা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম চন্দু, সাহতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. মিজানুর রহমান চঞ্চল, এবং চিরাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুর রহমান।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বারহাট্টার গোপালপুর এলাকায় বারহাট্টা-বাউসী সড়কের পাশে উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল ছিল। ওই দিন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিএনপির মঞ্চ ভাঙচুর করে অগ্নিসংযোগ করেন।
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ২০২৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর ওই ঘটনায় বারহাট্টা উপজেলার গোপালপুর গ্রামের ছাদেক মিয়ার ছেলে আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে বারহাট্টা থানায় মামলা করেন।
মামলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামছুর রহমান লিটন, বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খায়রুল কবীর খোকন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী সাখাওয়াত হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাঈনুল হক কাসেমসহ ৫৯ জন নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪০ জনকে আসামি করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মোখাম্মেল হক রুবেল বলেন, আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের অন্তবর্তীকালীন জামিনে ছিলেন। তারা আজ (মঙ্গলবার) আমলি আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে বিচারক কামাল হোসাইন জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ নির্দেশ দেন।

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২ দিন আগে
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে