নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
পাশপাশি বাড়ি চার কৃষকের। তাদের প্রত্যেকের গোয়ালঘরে রয়েছে গরু। কারও গোয়ালে কোরবানির হাটে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা ষাঁড় গরু, আবার কারো গোয়ালে দুধেল গাভী, বকনা গরু ও বাছুর। গতকাল রোববার রাতের কোনো এক সময় ওই চার কৃষকের গোয়াল হাতিয়ে ১১টি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে একদল চোর।
এই দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটেছে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠারবাড়ি ইউনিয়নের দশাশিয়া গ্রামে।
ক্ষতিস্ত চার কৃষক হচ্ছেন মো. সিদ্দিক মিয়া (৫৫) আবুল বাশার (৪৫), সুলতান উদ্দিন (৫০) ও ইসরাফিল মিয়া (৬০)। ১১টি গরুর বাজার মূল্য প্রায় আট লাখ টাকার মতো বলে জানিয়েছেন কৃষকরা।
আজ সোমবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের হতাশ হয়ে বসে থাকতে দেখা গেছে। গরু চুরি হওয়ার পর থেকে গরুর খোঁজে চার কৃষকের পরিবারের তরুণ সদস্যরা আশপাশের ২০-৩০ কিলোমিটার দূরের বাজারগুলোতে খোঁজ করতে গিয়েছেন। কিন্তু কোথাও তাদের গরুগুলোর সন্ধান পাননি।
সিদ্দিক মিয়া জানান, তাঁর ছয়টি গরু চুরি হয়েছে। তিনি প্রায় চার লাখ টাকার মতো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এবারের কোরবানির ঈদে বিক্রি জন্যে একটি ষাঁড় গরু প্রস্তুত করেছিলেন।
তিনি আরও বলেন, রাত তিনটার দিকে ঘুম থেকে উঠে গোয়ালঘর শুন্য দেখাতে পান। পরে তিনি চিৎকার দিলে পরিবারের লোকজন ঘুম থেকে জেগে উঠেন। পরে আশেপাশে তাঁর ভাই ও ভাতিজারা ঘুম থেকে উঠে গোয়ালঘরে গরু দেখতে পাননি।
সিদ্দিকের স্ত্রী ঝরণা বেগম আক্ষেপ করে বলেন, গোয়ালঘর যখন ভাঙাচোরা ছিল তখন গরুগুলো চুরি হয়নি। অথচ গোয়ালঘরটি টিন দ্বারা শক্তপোক্ত করে মেরামত করার পর আমাদের সবগুলো গরু চুরি করে নিয়ে আমাদের পথে বসিয়ে দিয়ে গেছে বলে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
কৃষক আবুল বাশারের একটি দুধেল গাভি ও একটি বাছুর, সুলতান মিয়ার একটি গাভি ও একটি বাছুর এবং ইসরাফিলের দুটি গাভি গোয়াল থেকে চুরি হয়েছে। গ্রামের লোকজন জানান, পিকআপে ভরে গরুগুলো দূরে কোথাও নিয়ে যাওয়া হয়েছে। রাত্রিকালিন পুলিশি টহল না থাকায় চোরের দল পিকআপে করে চোরাই গরু গ্রাম থেকে দ্রুত স্থানান্তর করছে। ।
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠারাবাড়ি ইউনিয়নের রায়ের বাজার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ ইন্সপেক্টর মো. গোলাম কিবরিয়া জানান, খবর পেয়ে দশাশিয়া গ্রামে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। গরুচুরির ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
পাশপাশি বাড়ি চার কৃষকের। তাদের প্রত্যেকের গোয়ালঘরে রয়েছে গরু। কারও গোয়ালে কোরবানির হাটে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা ষাঁড় গরু, আবার কারো গোয়ালে দুধেল গাভী, বকনা গরু ও বাছুর। গতকাল রোববার রাতের কোনো এক সময় ওই চার কৃষকের গোয়াল হাতিয়ে ১১টি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে একদল চোর।
এই দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটেছে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠারবাড়ি ইউনিয়নের দশাশিয়া গ্রামে।
ক্ষতিস্ত চার কৃষক হচ্ছেন মো. সিদ্দিক মিয়া (৫৫) আবুল বাশার (৪৫), সুলতান উদ্দিন (৫০) ও ইসরাফিল মিয়া (৬০)। ১১টি গরুর বাজার মূল্য প্রায় আট লাখ টাকার মতো বলে জানিয়েছেন কৃষকরা।
আজ সোমবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের হতাশ হয়ে বসে থাকতে দেখা গেছে। গরু চুরি হওয়ার পর থেকে গরুর খোঁজে চার কৃষকের পরিবারের তরুণ সদস্যরা আশপাশের ২০-৩০ কিলোমিটার দূরের বাজারগুলোতে খোঁজ করতে গিয়েছেন। কিন্তু কোথাও তাদের গরুগুলোর সন্ধান পাননি।
সিদ্দিক মিয়া জানান, তাঁর ছয়টি গরু চুরি হয়েছে। তিনি প্রায় চার লাখ টাকার মতো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এবারের কোরবানির ঈদে বিক্রি জন্যে একটি ষাঁড় গরু প্রস্তুত করেছিলেন।
তিনি আরও বলেন, রাত তিনটার দিকে ঘুম থেকে উঠে গোয়ালঘর শুন্য দেখাতে পান। পরে তিনি চিৎকার দিলে পরিবারের লোকজন ঘুম থেকে জেগে উঠেন। পরে আশেপাশে তাঁর ভাই ও ভাতিজারা ঘুম থেকে উঠে গোয়ালঘরে গরু দেখতে পাননি।
সিদ্দিকের স্ত্রী ঝরণা বেগম আক্ষেপ করে বলেন, গোয়ালঘর যখন ভাঙাচোরা ছিল তখন গরুগুলো চুরি হয়নি। অথচ গোয়ালঘরটি টিন দ্বারা শক্তপোক্ত করে মেরামত করার পর আমাদের সবগুলো গরু চুরি করে নিয়ে আমাদের পথে বসিয়ে দিয়ে গেছে বলে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
কৃষক আবুল বাশারের একটি দুধেল গাভি ও একটি বাছুর, সুলতান মিয়ার একটি গাভি ও একটি বাছুর এবং ইসরাফিলের দুটি গাভি গোয়াল থেকে চুরি হয়েছে। গ্রামের লোকজন জানান, পিকআপে ভরে গরুগুলো দূরে কোথাও নিয়ে যাওয়া হয়েছে। রাত্রিকালিন পুলিশি টহল না থাকায় চোরের দল পিকআপে করে চোরাই গরু গ্রাম থেকে দ্রুত স্থানান্তর করছে। ।
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠারাবাড়ি ইউনিয়নের রায়ের বাজার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ ইন্সপেক্টর মো. গোলাম কিবরিয়া জানান, খবর পেয়ে দশাশিয়া গ্রামে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। গরুচুরির ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
৯ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১০ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগে