
নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

শতাব্দী কাল আগে থেকে উচাখিলা মহাশ্মশানে শেষকৃত্য সম্পন্ন করে আসছিলেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। গরু হাট সম্প্রসারণ করতে গিয়ে ভেঙে যাওয়া সেই মহাশ্মশান রক্ষার দাবিতে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা বাজার ও আশপাশের এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন মিছিল, মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছেন।
রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টা থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে হিন্দু সম্প্রদায়ের শত শত লোক প্রতিবাদ জানাতে ঈশ্বরগঞ্জ পৌরশহরের ভেতর দিয়ে যাওয়ায় ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে পাশে জড়ো হয়ে এসব কর্মসূচি পালন করেন। একপর্যায়ে ব্যস্ততম সড়কটি অবরোধ করে রাখলে দুপাশে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে।
কর্মসূচি আয়োজন করে পূজা উদযাপন কমিটি, হিন্দু বৌদ্ধ কল্যাণ ফ্রন্ট, শ্মশান কমিটির ব্যানারে। প্রতিবাদকারীরা ইউএনওর অপসারণের দাবিতেও স্লোগান দেন।
মহাশ্মশানটি ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের উচাখিলা বাজারে অবস্থিত। শ্মশানের পাশে কাঁচামাটিয়া নদী প্রবাহিত। স্থানীয়রা জানান, ঈশ্বরগঞ্জের ইউএনও মো. এরশাদুল আহমেদ সম্প্রতি উচাখিলা বাজার পরিদর্শন করেন। পরে ওই বাজারে গরুর হাট সম্প্রসারণের জন্য মাটি ভরাটের একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।
কয়েকদিন ধরে এক্সক্যাভেটর দিয়ে মাটি ভরাটের কাজ চলছিল পাশেই। মাটির চাপে শ্মশানের বেশ কয়েকটি পিলার ভেঙে যায়। তার ওপর উঁচু করে মাটি ফেলায় পুরো শ্মশানটি হুমকির মুখে পড়ে। শ্মশানটি রক্ষার জন্য হিন্দুরা ইউএনওর কাছে গিয়েও সাড়া পাননি। মাটি ভরাটের কাজও বন্ধ হয়নি।
এ অবস্থায় শ্মশান রক্ষার দাবিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের শত শত লোকজন প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূর থেকে উপজেলা সদরে এসে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করেন। পরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো. ইকবাল হোসাইন ঘটনাস্থলে গিয়ে অবরোধকারীদের আশ্বস্ত করে সড়ক থেকে সরিয়ে নেন।
বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচিতে উপস্থিত শ্রী শ্রী করুণাময়ী কালীবাড়ি মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক অলক ঘোষ ছোটন, রাজিপুর পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি জনি দে, ঈশ্বরগঞ্জ মহাশ্মশানের সাধারণ সম্পাদক পিন্টু চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিব গৌড়, উচাখিলা ইউনিয়নের সার্বজনীন শ্মশান কালীমন্দির কমিটির সভাপতি পরেশ চন্দ্রসাহা, সাধারণ সম্পাদক রাজিব সাহা রাজুসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. এরশাদুল আহমেদ সাংবাদিককের বলেন, শ্মশানের কোনো স্থাপনায় হাত দেওয়া হয়নি। তবে নিচু জমিতে বালু ভরাটের সময় তিনটি পিলার ভেঙে গেছে। এটা অসাবধানতাবশত ঘটে গেছে।

শতাব্দী কাল আগে থেকে উচাখিলা মহাশ্মশানে শেষকৃত্য সম্পন্ন করে আসছিলেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। গরু হাট সম্প্রসারণ করতে গিয়ে ভেঙে যাওয়া সেই মহাশ্মশান রক্ষার দাবিতে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা বাজার ও আশপাশের এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন মিছিল, মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছেন।
রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টা থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে হিন্দু সম্প্রদায়ের শত শত লোক প্রতিবাদ জানাতে ঈশ্বরগঞ্জ পৌরশহরের ভেতর দিয়ে যাওয়ায় ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে পাশে জড়ো হয়ে এসব কর্মসূচি পালন করেন। একপর্যায়ে ব্যস্ততম সড়কটি অবরোধ করে রাখলে দুপাশে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে।
কর্মসূচি আয়োজন করে পূজা উদযাপন কমিটি, হিন্দু বৌদ্ধ কল্যাণ ফ্রন্ট, শ্মশান কমিটির ব্যানারে। প্রতিবাদকারীরা ইউএনওর অপসারণের দাবিতেও স্লোগান দেন।
মহাশ্মশানটি ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের উচাখিলা বাজারে অবস্থিত। শ্মশানের পাশে কাঁচামাটিয়া নদী প্রবাহিত। স্থানীয়রা জানান, ঈশ্বরগঞ্জের ইউএনও মো. এরশাদুল আহমেদ সম্প্রতি উচাখিলা বাজার পরিদর্শন করেন। পরে ওই বাজারে গরুর হাট সম্প্রসারণের জন্য মাটি ভরাটের একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।
কয়েকদিন ধরে এক্সক্যাভেটর দিয়ে মাটি ভরাটের কাজ চলছিল পাশেই। মাটির চাপে শ্মশানের বেশ কয়েকটি পিলার ভেঙে যায়। তার ওপর উঁচু করে মাটি ফেলায় পুরো শ্মশানটি হুমকির মুখে পড়ে। শ্মশানটি রক্ষার জন্য হিন্দুরা ইউএনওর কাছে গিয়েও সাড়া পাননি। মাটি ভরাটের কাজও বন্ধ হয়নি।
এ অবস্থায় শ্মশান রক্ষার দাবিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের শত শত লোকজন প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূর থেকে উপজেলা সদরে এসে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করেন। পরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো. ইকবাল হোসাইন ঘটনাস্থলে গিয়ে অবরোধকারীদের আশ্বস্ত করে সড়ক থেকে সরিয়ে নেন।
বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচিতে উপস্থিত শ্রী শ্রী করুণাময়ী কালীবাড়ি মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক অলক ঘোষ ছোটন, রাজিপুর পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি জনি দে, ঈশ্বরগঞ্জ মহাশ্মশানের সাধারণ সম্পাদক পিন্টু চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিব গৌড়, উচাখিলা ইউনিয়নের সার্বজনীন শ্মশান কালীমন্দির কমিটির সভাপতি পরেশ চন্দ্রসাহা, সাধারণ সম্পাদক রাজিব সাহা রাজুসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. এরশাদুল আহমেদ সাংবাদিককের বলেন, শ্মশানের কোনো স্থাপনায় হাত দেওয়া হয়নি। তবে নিচু জমিতে বালু ভরাটের সময় তিনটি পিলার ভেঙে গেছে। এটা অসাবধানতাবশত ঘটে গেছে।

তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৪ ঘণ্টা আগে
লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৫ ঘণ্টা আগে
সাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
নাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগে