টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
বিদেশ থেকে স্বামীর পাঠানো ৬০ লক্ষাধিক টাকা ও বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকারসহ সালমা আক্তার নামে এক প্রবাসীর স্ত্রী সন্তানসহ প্রেমিকের সঙ্গে উধাও। স্ত্রী ও সন্তানকে ফিরে পেতে টুটুল মিয়া নামের ওই প্রবাসী পুলিশের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। মামলা হওয়ার ২৯ দিনেও পুলিশ তাদের কোনো হদিস করতে পারেনি। ঘটনার পর এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
টুটুল মিয়া জানায়, তার গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার নরদানা গ্রামে। প্রায় ১০ বছর পূর্বে একই উপজেলার মহদীনগর গ্রামের ছানোয়ার হোসেনের মেয়ে সালমা আক্তারের সঙ্গে পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের এক পুত্র সন্তান হয়। পরিবারের খরচ যোগাতে স্ত্রী পুত্রকে বাড়িতে রেখে তিনি সৌদি আরবে চলে যান। বিদেশ থেকে এ পর্যন্ত তার স্ত্রীর নামে ব্যাংকে ও মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রায় ৬০ লাখ টাকা পাঠান। এছাড়া বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকারসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পাঠান। তিনি বাড়িতে না থাকার সুযোগ নিয়ে তার স্ত্রী সালমা আক্তার নরদানা গ্রামের জয়নাল মিয়ার ছেলে আব্দুল কাদের মিয়ার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। বিদেশ থেকে পাঠানো তার সমস্ত টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে স্ত্রী সালমা আক্তার গত ১৮ মার্চ পালিয়ে গেছেন।
তিনি আরো জানান, ঘটনার সময় তিনি বিদেশ থাকায় তার বোন তাসলিমা আক্তার বাদী হয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মির্জাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার ২৯ দিন পার হলেও পুলিশ তার স্ত্রী সালমা আক্তার, ৫ বছরের শিশুপুত্রকে উদ্ধার করতে পারেনি। এ ছাড়া প্রেমিক আব্দুল কাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
মামলার বাদী তাসলিমা আক্তার বলেন, আমার ভাই বিদেশ থাকায় আমি বাদী হয়ে মামলা করেছি। আমার ভাইয়ের প্রায় ৬০ লাখ টাকা, স্বর্ণের অনেক গহণা নিয়ে গেছে। আমরা ন্যায় বিচার দাবি করছি।
এ বিষয়ে বক্তব্য নিতে অভিযুক্তদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও তাদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
মির্জাপুর থানার ওসি মোশারফ হোসেন বলেন, থানায় অভিযোগ হয়েছে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তাদের উদ্ধারের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে কাজ করা হচ্ছে।
বিদেশ থেকে স্বামীর পাঠানো ৬০ লক্ষাধিক টাকা ও বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকারসহ সালমা আক্তার নামে এক প্রবাসীর স্ত্রী সন্তানসহ প্রেমিকের সঙ্গে উধাও। স্ত্রী ও সন্তানকে ফিরে পেতে টুটুল মিয়া নামের ওই প্রবাসী পুলিশের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। মামলা হওয়ার ২৯ দিনেও পুলিশ তাদের কোনো হদিস করতে পারেনি। ঘটনার পর এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
টুটুল মিয়া জানায়, তার গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার নরদানা গ্রামে। প্রায় ১০ বছর পূর্বে একই উপজেলার মহদীনগর গ্রামের ছানোয়ার হোসেনের মেয়ে সালমা আক্তারের সঙ্গে পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের এক পুত্র সন্তান হয়। পরিবারের খরচ যোগাতে স্ত্রী পুত্রকে বাড়িতে রেখে তিনি সৌদি আরবে চলে যান। বিদেশ থেকে এ পর্যন্ত তার স্ত্রীর নামে ব্যাংকে ও মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রায় ৬০ লাখ টাকা পাঠান। এছাড়া বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকারসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পাঠান। তিনি বাড়িতে না থাকার সুযোগ নিয়ে তার স্ত্রী সালমা আক্তার নরদানা গ্রামের জয়নাল মিয়ার ছেলে আব্দুল কাদের মিয়ার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। বিদেশ থেকে পাঠানো তার সমস্ত টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে স্ত্রী সালমা আক্তার গত ১৮ মার্চ পালিয়ে গেছেন।
তিনি আরো জানান, ঘটনার সময় তিনি বিদেশ থাকায় তার বোন তাসলিমা আক্তার বাদী হয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মির্জাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার ২৯ দিন পার হলেও পুলিশ তার স্ত্রী সালমা আক্তার, ৫ বছরের শিশুপুত্রকে উদ্ধার করতে পারেনি। এ ছাড়া প্রেমিক আব্দুল কাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
মামলার বাদী তাসলিমা আক্তার বলেন, আমার ভাই বিদেশ থাকায় আমি বাদী হয়ে মামলা করেছি। আমার ভাইয়ের প্রায় ৬০ লাখ টাকা, স্বর্ণের অনেক গহণা নিয়ে গেছে। আমরা ন্যায় বিচার দাবি করছি।
এ বিষয়ে বক্তব্য নিতে অভিযুক্তদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও তাদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
মির্জাপুর থানার ওসি মোশারফ হোসেন বলেন, থানায় অভিযোগ হয়েছে। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তাদের উদ্ধারের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে কাজ করা হচ্ছে।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে