রাজশাহী ব্যুরো
ময়মনসিংহের নান্দাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার অভিযোগে সাবেক এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, মন্ত্রীর কন্যাসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৩৭ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করার আবেদন করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত ২৫ জুন ছাত্রনেতা নাহিদুল ইসলাম আকন্দ ময়মনসিংহের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (আমলী ৯) আদালতে এ আবেদন জমা দেন। আদালত নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) এ বিষয়ে কোনো মামলা হয়েছে কি না, তা জানিয়ে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ২ আগস্ট নান্দাইলে অনুষ্ঠিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি প্রতিবাদ মিছিলে পিস্তল, শটগান, বোমাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালানো হয়। এতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত হন।
আসামিদের মধ্যে রয়েছেন—সাবেক সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন, সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালামের উপদেষ্টা ও কন্যা ওয়াহিদা হোসেন রূপা, মন্ত্রীর সাবেক এপিএস আবু নাসের ভূঁইয়া মাসুক।
এ ছাড়া রয়েছেন নান্দাইল উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হাসান মাহদুদ জুয়েল, ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম সরকার, শফিউল আলম রাসেল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মনোয়ারা জুয়েল ও তাসলিমা বেগম তামান্না, সাবেক পৌর কাউন্সিলর রেজাউল করিম ভূঁইয়া রিপনসহ আরও কয়েকজন।
মামলায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের নামও উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—চণ্ডীপাশা ইউপি চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন ভূঁইয়া, আচারগাঁওয়ের রফিকুল ইসলাম রেনু, বীর বেতাগৈরের আবদুল মতিন ভূঁইয়া, শেরপুরের মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া মিল্টন, গাংগাইলের আসাদুজ্জামান নয়ন, রাজগাতীর ইফতেকার মমতাজ খোকন, মুশুলির ইফতিখার উদ্দিন ভূঁইয়া বিপ্লব, খারুয়ার কামরুল হাসনাত মিন্টু ও সিংরইলের সাইফুল ইসলাম।
মোট ১৩৭ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ আরও ২০–২৫ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে মামলার আসামি করা হয়েছে। তাঁরা সবাই স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে একাধিক অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁদের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নির্দেশ পেয়েছি। বিষয়টি যাচাই করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ময়মনসিংহের নান্দাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার অভিযোগে সাবেক এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, মন্ত্রীর কন্যাসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৩৭ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করার আবেদন করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত ২৫ জুন ছাত্রনেতা নাহিদুল ইসলাম আকন্দ ময়মনসিংহের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (আমলী ৯) আদালতে এ আবেদন জমা দেন। আদালত নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) এ বিষয়ে কোনো মামলা হয়েছে কি না, তা জানিয়ে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ২ আগস্ট নান্দাইলে অনুষ্ঠিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি প্রতিবাদ মিছিলে পিস্তল, শটগান, বোমাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালানো হয়। এতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত হন।
আসামিদের মধ্যে রয়েছেন—সাবেক সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন, সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালামের উপদেষ্টা ও কন্যা ওয়াহিদা হোসেন রূপা, মন্ত্রীর সাবেক এপিএস আবু নাসের ভূঁইয়া মাসুক।
এ ছাড়া রয়েছেন নান্দাইল উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হাসান মাহদুদ জুয়েল, ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম সরকার, শফিউল আলম রাসেল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মনোয়ারা জুয়েল ও তাসলিমা বেগম তামান্না, সাবেক পৌর কাউন্সিলর রেজাউল করিম ভূঁইয়া রিপনসহ আরও কয়েকজন।
মামলায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের নামও উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—চণ্ডীপাশা ইউপি চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন ভূঁইয়া, আচারগাঁওয়ের রফিকুল ইসলাম রেনু, বীর বেতাগৈরের আবদুল মতিন ভূঁইয়া, শেরপুরের মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া মিল্টন, গাংগাইলের আসাদুজ্জামান নয়ন, রাজগাতীর ইফতেকার মমতাজ খোকন, মুশুলির ইফতিখার উদ্দিন ভূঁইয়া বিপ্লব, খারুয়ার কামরুল হাসনাত মিন্টু ও সিংরইলের সাইফুল ইসলাম।
মোট ১৩৭ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ আরও ২০–২৫ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে মামলার আসামি করা হয়েছে। তাঁরা সবাই স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে একাধিক অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁদের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নির্দেশ পেয়েছি। বিষয়টি যাচাই করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
৪ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৫ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে