নেত্রকোনা প্রতিনিধি
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে এবং এখনই ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে নেত্রকোনায় কবি-লেখকরা কালো ব্যাজ ধারণ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় বকুলতলা চত্বরে খালেদদাদ চৌধুরী মুক্তমঞ্চে এ প্রতিবাদ সমাবেশ শুরু হয়ে চলে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত। এতে কবি-সাহিত্যিক ছাড়াও শহরের বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
সুফি কবি এনামূল হক পলাশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন নেত্রকোনা সাহিত্য সমাজের সাধারণ সম্পাদক কবি তানভীর জাহান চৌধুরী। এ সময় বক্তব্য দেন কবি ও প্রাবন্ধিক অধ্যাপক ননীগোপাল সরকার, প্রাবন্ধিক ও সাম্যবাদী তাত্ত্বিক অধ্যাপক আনোয়ার হাসান, জেলা উদীচীর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান খান, কবি ও প্রাবন্ধিক স্বপন কুমার পাল, কবি কামাল হোসাইন, কবি মো. আলমগীর, জেলা জাসাসের সভাপতি ও সংগীতশিল্পী সাদমান পাপ্পু, প্রাবন্ধিক পল্লব চক্রবর্তী, কবি তানভীয়া আজিম, ছড়াকার মৃণাল চক্রবর্তী, কবি আনিসুর রহমান, কবি ইউসুফ খান, কবি হেপি সরকার ও কবি শোকরান খানসহ অন্যরা।
বক্তারা বলেন, ইসরায়েলি আগ্রাসনের নৃশংস আক্রমণে গাজা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। নারী-পুরুষ তো বটেই, শিশুরাও নির্বিচারে বোমাবর্ষণে নিহত হচ্ছে। তবুও বিশ্ব এখনো উদ্বেগজনকভাবে নীরব। এমনকি রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী মুসলিম দেশগুলোও কোনো অবস্থান নিতে ব্যর্থ হয়েছে। এই নীরবতা ইসরায়েলি বাহিনীকে আরও সাহসী করেছে, যারা নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে তাদের সন্ত্রাসী অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।
পল্লব চক্রবর্তী বলেন, গাজায় এমন নির্মম গণহত্যার দৃশ্য দেখার পর থেকে আর স্থির থাকতে পারছি না। আমরা ফিলিস্তিনি মানুষের মুক্তি চাই। স্বাধীন ফিলিস্তিন চাই। একটি জাতির ওপর এভাবে দিনের পর দিন হত্যাযজ্ঞ চালানো হচ্ছে। কিন্তু বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ ও সংগঠনের কোনো টনক নড়ছে না। কাজেই আমাদের জায়গা থেকে যা যা করা সম্ভব আমরা করব।
সভাপতির বক্তব্য শেষে কবি এনামূল হক সকলের পক্ষে গণমাধ্যমের জন্য বিবৃতি পাঠ করেন।
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে এবং এখনই ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে নেত্রকোনায় কবি-লেখকরা কালো ব্যাজ ধারণ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় বকুলতলা চত্বরে খালেদদাদ চৌধুরী মুক্তমঞ্চে এ প্রতিবাদ সমাবেশ শুরু হয়ে চলে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত। এতে কবি-সাহিত্যিক ছাড়াও শহরের বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
সুফি কবি এনামূল হক পলাশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন নেত্রকোনা সাহিত্য সমাজের সাধারণ সম্পাদক কবি তানভীর জাহান চৌধুরী। এ সময় বক্তব্য দেন কবি ও প্রাবন্ধিক অধ্যাপক ননীগোপাল সরকার, প্রাবন্ধিক ও সাম্যবাদী তাত্ত্বিক অধ্যাপক আনোয়ার হাসান, জেলা উদীচীর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান খান, কবি ও প্রাবন্ধিক স্বপন কুমার পাল, কবি কামাল হোসাইন, কবি মো. আলমগীর, জেলা জাসাসের সভাপতি ও সংগীতশিল্পী সাদমান পাপ্পু, প্রাবন্ধিক পল্লব চক্রবর্তী, কবি তানভীয়া আজিম, ছড়াকার মৃণাল চক্রবর্তী, কবি আনিসুর রহমান, কবি ইউসুফ খান, কবি হেপি সরকার ও কবি শোকরান খানসহ অন্যরা।
বক্তারা বলেন, ইসরায়েলি আগ্রাসনের নৃশংস আক্রমণে গাজা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। নারী-পুরুষ তো বটেই, শিশুরাও নির্বিচারে বোমাবর্ষণে নিহত হচ্ছে। তবুও বিশ্ব এখনো উদ্বেগজনকভাবে নীরব। এমনকি রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী মুসলিম দেশগুলোও কোনো অবস্থান নিতে ব্যর্থ হয়েছে। এই নীরবতা ইসরায়েলি বাহিনীকে আরও সাহসী করেছে, যারা নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে তাদের সন্ত্রাসী অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।
পল্লব চক্রবর্তী বলেন, গাজায় এমন নির্মম গণহত্যার দৃশ্য দেখার পর থেকে আর স্থির থাকতে পারছি না। আমরা ফিলিস্তিনি মানুষের মুক্তি চাই। স্বাধীন ফিলিস্তিন চাই। একটি জাতির ওপর এভাবে দিনের পর দিন হত্যাযজ্ঞ চালানো হচ্ছে। কিন্তু বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ ও সংগঠনের কোনো টনক নড়ছে না। কাজেই আমাদের জায়গা থেকে যা যা করা সম্ভব আমরা করব।
সভাপতির বক্তব্য শেষে কবি এনামূল হক সকলের পক্ষে গণমাধ্যমের জন্য বিবৃতি পাঠ করেন।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে