নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইলে সাইফুল ইসলাম বাক্কার নামে এক প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তারই বড় ভাই মোফাজ্জাল হোসেন। একই সঙ্গে প্রবাসীর কাছ থেকে ২৫ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
আজ শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন প্রবাসী সাইফুলের আরেক ভাই আবু ছাইদ।
তিনি বলেন, আমার ছোটভাই দীর্ঘদিন পর প্রবাস থেকে দেশে ফিরে একটি দোতালা বাড়ি নির্মাণ কাজে হাত দেন। নির্মাণ কাজে বাধা দেন আমাদের বড়ভাই মোফাজ্জল হোসেন। তিনি ২৫ লাখ টাকা দাবি করেন সাইফুলের কাছে। টাকা দিতে রাজী না হওয়ায় সাইফুলের বাড়ির নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন। গত ১৯ জুলাই এ নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে এ নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে মোফাজ্জল ও তার সহযোগীরা সাইফুলকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন। এ সময় অন্য ভাই ও তাদের পরিবারের লোকজন বাধা দিলে তাদেরও কুপিয়ে জখম করা হয়। সাইফুল বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
জানা গেছে, এই ঘটনায় দুইপক্ষই মামলা করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে বাড়িতে গিয়ে মোফাজ্জল হোসেনকে পাওয়া যায়নি। তার স্ত্রীও বাড়িতে ছিলেন না। তার মেয়ে সফুরা খাতুন বলেন, আমার বাবা-মা কোথায় আছেন জানি না।
এ বিষয়ে নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি হয়েছে। উভয়পক্ষ মামলা দায়ের করেছে। পৃথক দুজন তদন্ত কর্মকতা মামলা দুটি তদন্ত করছেন।
ময়মনসিংহের নান্দাইলে সাইফুল ইসলাম বাক্কার নামে এক প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তারই বড় ভাই মোফাজ্জাল হোসেন। একই সঙ্গে প্রবাসীর কাছ থেকে ২৫ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
আজ শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন প্রবাসী সাইফুলের আরেক ভাই আবু ছাইদ।
তিনি বলেন, আমার ছোটভাই দীর্ঘদিন পর প্রবাস থেকে দেশে ফিরে একটি দোতালা বাড়ি নির্মাণ কাজে হাত দেন। নির্মাণ কাজে বাধা দেন আমাদের বড়ভাই মোফাজ্জল হোসেন। তিনি ২৫ লাখ টাকা দাবি করেন সাইফুলের কাছে। টাকা দিতে রাজী না হওয়ায় সাইফুলের বাড়ির নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন। গত ১৯ জুলাই এ নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে এ নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে মোফাজ্জল ও তার সহযোগীরা সাইফুলকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন। এ সময় অন্য ভাই ও তাদের পরিবারের লোকজন বাধা দিলে তাদেরও কুপিয়ে জখম করা হয়। সাইফুল বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
জানা গেছে, এই ঘটনায় দুইপক্ষই মামলা করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে বাড়িতে গিয়ে মোফাজ্জল হোসেনকে পাওয়া যায়নি। তার স্ত্রীও বাড়িতে ছিলেন না। তার মেয়ে সফুরা খাতুন বলেন, আমার বাবা-মা কোথায় আছেন জানি না।
এ বিষয়ে নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি হয়েছে। উভয়পক্ষ মামলা দায়ের করেছে। পৃথক দুজন তদন্ত কর্মকতা মামলা দুটি তদন্ত করছেন।
লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৩ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে