
নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের নান্দাইলে ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযুক্ত ধর্ষক ও তার সহযোগীর বিচারের দাবিতে এলাকাবাসী মানববন্ধন করেছেন।
রোববার (১২ অক্টোবর) উপজেলার উদং মধুপুর উচ্চ বিদ্যালয়সংলগ্ন মোড়ে বিক্ষোভ ও নান্দাইল-হোসেনপুর সড়কের পাশে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী (১৩) নান্দাইল উপজেলার সিংরইল ইউনিয়নের বাসিন্দা। একই ইউনিয়নের একটি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রীর বাবা জানান, গত বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) স্কুলে যাওয়ার পথে তার মেয়েকে কৌশলে পাশের আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই টঙ্গীর চরের একটি মৎস্য খামারে নিয়ে যায় প্রতিবেশী সুরুজ মিয়া (৪৫)। সেখানে তাকে ধর্ষণ করেন ওই গ্রামের সজিব মিয়া।
মেয়েটি বিধ্বস্ত অবস্থায় বাড়ি ফিরে সবকিছু জানালে বাবা বাদী হয়ে নান্দাইল মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। শনিবার পুলিশ অভিযোগ তদন্ত করে গেলেও এখনো মামলা নথিভুক্ত হয়নি বলে অভিযোগ করেছে মেয়েটির পরিবার।
এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত সজিব মিয়া হালচাষ করেন। তার বাড়ি আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই টঙ্গীর চর গ্রামে। বাবা মাসুদ মিয়া। ধর্ষণের ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর থেকে নিখোঁজ রয়েছেন তিনি।
এদিকে ধর্ষণের ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর এলাকাবাসী অভিযুক্তের বিচারের দাবিতে ফুঁসে উঠেছেন। রোববার ধর্ষণের শিকার কিশোরীর সহপাঠীসহ অন্যান্য শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। তারা সড়কে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করে অভিযুক্ত সজিব ও তার সহযোগী সুরুজকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে কঠোর শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানায়। মানববন্ধনে পাশের শিয়ালধরা এলাকার একটি মাদরাসার শিক্ষার্থীরাও অংশ নেয়।
জানতে চাইলে নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার জালাল উদ্দিন মাহমুদ মোবাইল ফোনে বলেন, ‘ছাত্রীর বাবা থানায় এসে অভিযোগ জমা দিয়েছেন, তবে অভিযোগে স্বাক্ষর দেননি।’ ওসি বাদীকে থানায় পাঠিয়ে দেওয়ার জন্যে এ প্রতিবেদককে বলেন।

ময়মনসিংহের নান্দাইলে ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযুক্ত ধর্ষক ও তার সহযোগীর বিচারের দাবিতে এলাকাবাসী মানববন্ধন করেছেন।
রোববার (১২ অক্টোবর) উপজেলার উদং মধুপুর উচ্চ বিদ্যালয়সংলগ্ন মোড়ে বিক্ষোভ ও নান্দাইল-হোসেনপুর সড়কের পাশে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী (১৩) নান্দাইল উপজেলার সিংরইল ইউনিয়নের বাসিন্দা। একই ইউনিয়নের একটি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রীর বাবা জানান, গত বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) স্কুলে যাওয়ার পথে তার মেয়েকে কৌশলে পাশের আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই টঙ্গীর চরের একটি মৎস্য খামারে নিয়ে যায় প্রতিবেশী সুরুজ মিয়া (৪৫)। সেখানে তাকে ধর্ষণ করেন ওই গ্রামের সজিব মিয়া।
মেয়েটি বিধ্বস্ত অবস্থায় বাড়ি ফিরে সবকিছু জানালে বাবা বাদী হয়ে নান্দাইল মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। শনিবার পুলিশ অভিযোগ তদন্ত করে গেলেও এখনো মামলা নথিভুক্ত হয়নি বলে অভিযোগ করেছে মেয়েটির পরিবার।
এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত সজিব মিয়া হালচাষ করেন। তার বাড়ি আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই টঙ্গীর চর গ্রামে। বাবা মাসুদ মিয়া। ধর্ষণের ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর থেকে নিখোঁজ রয়েছেন তিনি।
এদিকে ধর্ষণের ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর এলাকাবাসী অভিযুক্তের বিচারের দাবিতে ফুঁসে উঠেছেন। রোববার ধর্ষণের শিকার কিশোরীর সহপাঠীসহ অন্যান্য শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। তারা সড়কে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করে অভিযুক্ত সজিব ও তার সহযোগী সুরুজকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে কঠোর শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানায়। মানববন্ধনে পাশের শিয়ালধরা এলাকার একটি মাদরাসার শিক্ষার্থীরাও অংশ নেয়।
জানতে চাইলে নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার জালাল উদ্দিন মাহমুদ মোবাইল ফোনে বলেন, ‘ছাত্রীর বাবা থানায় এসে অভিযোগ জমা দিয়েছেন, তবে অভিযোগে স্বাক্ষর দেননি।’ ওসি বাদীকে থানায় পাঠিয়ে দেওয়ার জন্যে এ প্রতিবেদককে বলেন।

তারাগঞ্জ থানার এসআই ছাইয়ুম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোনাববর হোসেন।
১১ ঘণ্টা আগে
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা মৃদু শৈত্যপ্রবাহের ঘরে নেমেছে। কারণ হিসেবে বলেন, তাপমাত্রার পারদ ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকলে সেটিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। ডিসেম্বরেই তাপমাত্রা আরো কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে
১২ ঘণ্টা আগে
খালেদা জিয়াকে ছাড়া বাংলাদেশের গণতন্ত্র অপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন তার উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের প্রতীক, গণতন্ত্রের মা। আজ জাতীয় ঐক্যের জন্য, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য তাকে প্রয়োজন।’
১ দিন আগে