নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোবায়েল আহমেদ খানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে নেত্রকোনা মডেল থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে শহরের কাটলী এলাকায় নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
রোববার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নেত্রকোণা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ।
গ্রেপ্তার সোবায়েল আহমেদ খান জেলা শহরের কাটলী এলাকার মৃত শফিকুর রহমান খানের ছেলে।
থানা-পুলিশ ও সংগঠনের সূত্রে জানা গেছে, নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের কমিটি পূর্ণাঙ্গ হওয়ার আগেই গত ৩০ জুন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। এর আগে ২০২১ সালের ২৬ জুন রবিউল আওয়াল শাওনকে সভাপতি এবং সোবায়েল আহমেদ খানকে সাধারণ সম্পাদক করে জেলা ছাত্রলীগের এই আংশিক কমিটি গঠন করা হয়েছিল। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রবিউল আওয়াল শাওন ও সোবায়েল আহমেদ খানের বিরুদ্ধে অন্তত তিনটি নাশকতা ও বিস্ফোরণ আইনে মামলা হয়। গত ১ অক্টোবর রবিউল আওয়াল শাওনকে ময়মনসিংহ শহরের গাঙ্গিনাপাড় এলাকা থেকে মডেল থানা-পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন।
শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজের নেতৃত্বে সোবায়েল আহমেদ খানকে নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের একটি সূত্র জানায় সোবায়েল আহমেদ খান দীর্ঘদিন ধরে আত্মগোপনীয় ছিলেন। শনিবার রাত পৌনে ১২টার দিকে তিনি নিজ বাসায় যান। খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনাজ আজ রোববার দুপুরের দিকে জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোবায়েল আহমেদ খানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা, স্থাপনা ভাঙচুর, লুটপাটসহ নাশকতার ঘটনা ঘটানোর অভিযোগ আছে। এসব ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে থানায় তিনটি মামলা আছে। তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিজ্ঞ বিচারক কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোবায়েল আহমেদ খানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে নেত্রকোনা মডেল থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে শহরের কাটলী এলাকায় নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
রোববার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নেত্রকোণা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ।
গ্রেপ্তার সোবায়েল আহমেদ খান জেলা শহরের কাটলী এলাকার মৃত শফিকুর রহমান খানের ছেলে।
থানা-পুলিশ ও সংগঠনের সূত্রে জানা গেছে, নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের কমিটি পূর্ণাঙ্গ হওয়ার আগেই গত ৩০ জুন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। এর আগে ২০২১ সালের ২৬ জুন রবিউল আওয়াল শাওনকে সভাপতি এবং সোবায়েল আহমেদ খানকে সাধারণ সম্পাদক করে জেলা ছাত্রলীগের এই আংশিক কমিটি গঠন করা হয়েছিল। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রবিউল আওয়াল শাওন ও সোবায়েল আহমেদ খানের বিরুদ্ধে অন্তত তিনটি নাশকতা ও বিস্ফোরণ আইনে মামলা হয়। গত ১ অক্টোবর রবিউল আওয়াল শাওনকে ময়মনসিংহ শহরের গাঙ্গিনাপাড় এলাকা থেকে মডেল থানা-পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন।
শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজের নেতৃত্বে সোবায়েল আহমেদ খানকে নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের একটি সূত্র জানায় সোবায়েল আহমেদ খান দীর্ঘদিন ধরে আত্মগোপনীয় ছিলেন। শনিবার রাত পৌনে ১২টার দিকে তিনি নিজ বাসায় যান। খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনাজ আজ রোববার দুপুরের দিকে জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোবায়েল আহমেদ খানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা, স্থাপনা ভাঙচুর, লুটপাটসহ নাশকতার ঘটনা ঘটানোর অভিযোগ আছে। এসব ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে থানায় তিনটি মামলা আছে। তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিজ্ঞ বিচারক কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে