বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
বাংলাদেশ থেকে পাট, বোনা কাপড় ও সুতা—এই তিন ধরনের পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত। তবে বেনাপোল স্থলবন্দরে এসব পণ্যবাহী কোনো ট্রাক আটকা নেই বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার (২৭ জুন) ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অজয় ভাদুর সই করা এক চিঠিতে এই নিষেধাজ্ঞার কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে পাটজাত পণ্য, একাধিক ভাঁজের বোনা কাপড়, একক শণ সুতা বা তন্তু, পাটের একক সুতা এবং ব্লিচ না করা পাটের কাপড়—এগুলো স্থলবন্দর দিয়ে আর আমদানি করা যাবে না। এসব পণ্য শুধুমাত্র ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের নহাভা শেভা সমুদ্রবন্দর দিয়ে আমদানির অনুমতি রয়েছে।
তবে এই নিষেধাজ্ঞা নেপাল ও ভুটানে রপ্তানির জন্য প্রযোজ্য হবে না। কিন্তু এসব পণ্য ওই দেশগুলোতে পাঠানোর পর পুনরায় রপ্তানি করা যাবে না বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ সিদ্ধান্তের ফলে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে পণ্যের আমদানি-রপ্তানি হ্রাস পেতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে হতাশ হয়ে পড়েছেন দুই দেশের ব্যবসায়ী ও বন্দর ব্যবহারকারীরা।
ভারতের পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট স্টাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী বলেন, ‘প্রতিনিয়ত নতুন নতুন নিষেধাজ্ঞার ফলে ভারতীয় আমদানিকারকেরা হতাশ হচ্ছেন। বাংলাদেশ থেকে ছোট আকারের অনেক আমদানিকারক পাটজাত পণ্য নিতেন, কিন্তু সমুদ্রপথে এই পণ্য আনা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়।’
বেনাপোল সি অ্যান্ড এফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুজিবর রহমান বলেন, ‘এখান দিয়ে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ পাট ও পাটজাত পণ্য ভারতে যায়। হঠাৎ স্থলপথে নিষেধাজ্ঞা আসায় অনেক রপ্তানিকারক আগেই ট্রাক পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলে বেনাপোলে পণ্যবাহী কোনো ট্রাক আটকা পড়েনি। তবে এতে বহু ব্যবসায়ী ও কর্মচারী কাজ হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন।’
বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পাট উৎপাদনকারী দেশ এবং পাটজাত পণ্যের শীর্ষ রপ্তানিকারক। অন্যদিকে, ভারত উৎপাদনে এগিয়ে থাকলেও রপ্তানিতে বাংলাদেশের ওপরই নির্ভরশীল।
এর আগে চলতি বছরের মে মাসে ভারত স্থলপথে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক আমদানিতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। তখন শুধু মহারাষ্ট্রের নহাভা শেভা ও কলকাতা সমুদ্রবন্দর দিয়ে এসব পণ্য আনার অনুমতি ছিল। বাংলাদেশ প্রতিবছর প্রায় ৭০০ মিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক ভারতে রপ্তানি করে। সেই নিষেধাজ্ঞার মতো এবারের সিদ্ধান্তেও রপ্তানিকারকরা ক্ষতির আশঙ্কা করছেন।
বাংলাদেশ থেকে পাট, বোনা কাপড় ও সুতা—এই তিন ধরনের পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত। তবে বেনাপোল স্থলবন্দরে এসব পণ্যবাহী কোনো ট্রাক আটকা নেই বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার (২৭ জুন) ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অজয় ভাদুর সই করা এক চিঠিতে এই নিষেধাজ্ঞার কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে পাটজাত পণ্য, একাধিক ভাঁজের বোনা কাপড়, একক শণ সুতা বা তন্তু, পাটের একক সুতা এবং ব্লিচ না করা পাটের কাপড়—এগুলো স্থলবন্দর দিয়ে আর আমদানি করা যাবে না। এসব পণ্য শুধুমাত্র ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের নহাভা শেভা সমুদ্রবন্দর দিয়ে আমদানির অনুমতি রয়েছে।
তবে এই নিষেধাজ্ঞা নেপাল ও ভুটানে রপ্তানির জন্য প্রযোজ্য হবে না। কিন্তু এসব পণ্য ওই দেশগুলোতে পাঠানোর পর পুনরায় রপ্তানি করা যাবে না বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ সিদ্ধান্তের ফলে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে পণ্যের আমদানি-রপ্তানি হ্রাস পেতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে হতাশ হয়ে পড়েছেন দুই দেশের ব্যবসায়ী ও বন্দর ব্যবহারকারীরা।
ভারতের পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং এজেন্ট স্টাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী বলেন, ‘প্রতিনিয়ত নতুন নতুন নিষেধাজ্ঞার ফলে ভারতীয় আমদানিকারকেরা হতাশ হচ্ছেন। বাংলাদেশ থেকে ছোট আকারের অনেক আমদানিকারক পাটজাত পণ্য নিতেন, কিন্তু সমুদ্রপথে এই পণ্য আনা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়।’
বেনাপোল সি অ্যান্ড এফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুজিবর রহমান বলেন, ‘এখান দিয়ে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ পাট ও পাটজাত পণ্য ভারতে যায়। হঠাৎ স্থলপথে নিষেধাজ্ঞা আসায় অনেক রপ্তানিকারক আগেই ট্রাক পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলে বেনাপোলে পণ্যবাহী কোনো ট্রাক আটকা পড়েনি। তবে এতে বহু ব্যবসায়ী ও কর্মচারী কাজ হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন।’
বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পাট উৎপাদনকারী দেশ এবং পাটজাত পণ্যের শীর্ষ রপ্তানিকারক। অন্যদিকে, ভারত উৎপাদনে এগিয়ে থাকলেও রপ্তানিতে বাংলাদেশের ওপরই নির্ভরশীল।
এর আগে চলতি বছরের মে মাসে ভারত স্থলপথে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক আমদানিতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। তখন শুধু মহারাষ্ট্রের নহাভা শেভা ও কলকাতা সমুদ্রবন্দর দিয়ে এসব পণ্য আনার অনুমতি ছিল। বাংলাদেশ প্রতিবছর প্রায় ৭০০ মিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক ভারতে রপ্তানি করে। সেই নিষেধাজ্ঞার মতো এবারের সিদ্ধান্তেও রপ্তানিকারকরা ক্ষতির আশঙ্কা করছেন।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার রাতে হত্যার ঘটনাটি ঘটেছে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মগটুলা ইউনিয়নের কর্মা গ্রামে। জমির মালিকানা সংক্রান্ত ঘটনার জেরে একই গ্রামের নজরুল ইসলামসহ (৩০) কয়েকজন মিলে অটোরিকশাচালক খোকন মিয়াকে (৫০) পিটিয়ে হত্যার করে। নিহত খোকন মিয়া অভিযুক্ত নজরুলের চাচাত ভাই। হত্যার ঘটনায় নজর
১ দিন আগেগ্রেপ্তার আলমগীর হোসেন ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার মলমল ভাটিপাড়া গ্রামের মমতাজ উদ্দিন বেপারী মোন্তার ছেলে। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, হত্যা ও অস্ত্র আইনে তিনটি মামলা রয়েছে।
১ দিন আগেনেত্রকোণার মোহনগঞ্জ উপজেলায় শারদীয় দুর্গাপূজার মণ্ডপে হামলার ঘটনায় আরিফ চৌধুরী অন্তর (২২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (৪ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে মোহনগঞ্জ পৌর শহরের উত্তর দৌলতপুরের ব্যাংকার্স মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। রবিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হয় বলে নি
১ দিন আগে