খুলনা ব্যুরো
খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে সাব্বির নামের যুবক নিহত এবং ২ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাতে রূপসা উপজেলার রাজাপুর গ্রামের পপুলার এলাকার সোহাগের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সাদ্দাম হোসেন নামের এক যুবককে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। অন্যদিকে মিরাজ নামে গুলিবিদ্ধ আরেক যুবক হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেছে।
পুলিশের দাবি, নিহত ও গুলিবিদ্ধ যুবকরা খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর অন্যতম সহযোগী। তাদের বিরুদ্ধে খুলনার বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। যে বাড়িতে ঘটনাটি ঘটেছে সেই সোহাগও শীর্ষ মাদক বিক্রেতা। নিহত সাব্বির নগরীর শেখপাড়া এলাকার বাসিন্দা ফজলুল হকের ছেলে। গুলিবিদ্ধ সাদ্দাম নগরীর সোনাডাঙ্গা থানার সোনার বাংলা গলির বাসিন্দা নুর ইসলামের ছেলে। মিরাজের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি। এলাকায় তিনি কাউয়া মিরাজ নামে পরিচিত।
এলাকাবাসী জানান, রাত ৯টার দিকে সোহাগের বাড়ির ভেতর গোলাগুলি হয়। পরে ওই বাড়ির মধ্যে একজনের লাশ পড়ে থাকতে দেখে তারা পুলিশকে খবর দেন। পরে দু’জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান।
রূপসা থানার ওসি মাহফুজুর রহমান জানান, নিহত এবং আহত তিনজনই খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবু গ্রুপের সদস্য। সাব্বির এবং সাদ্দামসহ আরও অনেক যুবক ওই বাড়িতে অবস্থান করছিল। রাতে ৫-৭ জন দুর্বৃত্ত সশস্ত্র অবস্থায় তাদের ওপর আক্রমণ করে। একটি গুলি সাব্বিরের মাথার পেছন থেকে ভেদ করে সামনের একটি চোখ দিয়ে বের হয়ে যায় এবং একটি গুলি সাদ্দামের মাথার পেছনে বিদ্ধ হয়। ঘটনাস্থল থেকে ৬টি গুলির খোসা, ৪ রাউন্ড তাজা গুলি, কিছু ইয়াবা এবং গ্রেনেডের মতো দেখতে একটি বস্তু উদ্ধার করা হয়। রাতে সাব্বিরের মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
খুলনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) মো. আনিসুজ্জামান জানান, গত মাসে রূপসায় কালা রনি নামের এক সন্ত্রাসীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনার প্রধান সন্দেহভাজন ছিলেন সাব্বির। তার বিরুদ্ধে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। হামলাকারী ও শিকার দুই গ্রুপই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে সাব্বির নামের যুবক নিহত এবং ২ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাতে রূপসা উপজেলার রাজাপুর গ্রামের পপুলার এলাকার সোহাগের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সাদ্দাম হোসেন নামের এক যুবককে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। অন্যদিকে মিরাজ নামে গুলিবিদ্ধ আরেক যুবক হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেছে।
পুলিশের দাবি, নিহত ও গুলিবিদ্ধ যুবকরা খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর অন্যতম সহযোগী। তাদের বিরুদ্ধে খুলনার বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। যে বাড়িতে ঘটনাটি ঘটেছে সেই সোহাগও শীর্ষ মাদক বিক্রেতা। নিহত সাব্বির নগরীর শেখপাড়া এলাকার বাসিন্দা ফজলুল হকের ছেলে। গুলিবিদ্ধ সাদ্দাম নগরীর সোনাডাঙ্গা থানার সোনার বাংলা গলির বাসিন্দা নুর ইসলামের ছেলে। মিরাজের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি। এলাকায় তিনি কাউয়া মিরাজ নামে পরিচিত।
এলাকাবাসী জানান, রাত ৯টার দিকে সোহাগের বাড়ির ভেতর গোলাগুলি হয়। পরে ওই বাড়ির মধ্যে একজনের লাশ পড়ে থাকতে দেখে তারা পুলিশকে খবর দেন। পরে দু’জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান।
রূপসা থানার ওসি মাহফুজুর রহমান জানান, নিহত এবং আহত তিনজনই খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবু গ্রুপের সদস্য। সাব্বির এবং সাদ্দামসহ আরও অনেক যুবক ওই বাড়িতে অবস্থান করছিল। রাতে ৫-৭ জন দুর্বৃত্ত সশস্ত্র অবস্থায় তাদের ওপর আক্রমণ করে। একটি গুলি সাব্বিরের মাথার পেছন থেকে ভেদ করে সামনের একটি চোখ দিয়ে বের হয়ে যায় এবং একটি গুলি সাদ্দামের মাথার পেছনে বিদ্ধ হয়। ঘটনাস্থল থেকে ৬টি গুলির খোসা, ৪ রাউন্ড তাজা গুলি, কিছু ইয়াবা এবং গ্রেনেডের মতো দেখতে একটি বস্তু উদ্ধার করা হয়। রাতে সাব্বিরের মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
খুলনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) মো. আনিসুজ্জামান জানান, গত মাসে রূপসায় কালা রনি নামের এক সন্ত্রাসীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনার প্রধান সন্দেহভাজন ছিলেন সাব্বির। তার বিরুদ্ধে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। হামলাকারী ও শিকার দুই গ্রুপই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এদিকে কৃষক ইয়াছিনের মৃত্যুর খবর এলাকায় পৌঁছালে অভিযুক্ত কিশোরের মামার বাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠেছে। হামলাকারীরা ওই বাড়ির চার-পাঁচটি ঘরে ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়েছে।
২ দিন আগেবুধবার দুপুরে কাস্টম হাউজ ঘুরে দেখা যায়, ১২টার পর অফিস খোলা থাকলেও কর্মকর্তারা টেবিলে নেই। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে কাস্টম হাউজের অনলাইন সার্ভার। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অনলাইন সার্ভার বন্ধ থাকায় আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত কোনো বিল অব এন্ট্রি দাখিল করা যায়নি।
২ দিন আগেসুকান্তকে নামে খুলনা সদর থানায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় গত ১২ ডিসেম্বর মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি বর্তমানে ডিবিতে তদন্তাধীন। এ ছাড়া বিএনপির নগর সভাপতি শফিকুল আলম মনার বাড়ি ভাঙচুরসহ দুটি মামলা চলমান রয়েছে।
২ দিন আগেগ্রেপ্তার তিনজন হলেন— বগা ইউনিয়নের মজিবর হাওলাদারের ছেলে ও ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রোমান হাওলাদার (৩০), মৃত সৈয়দ হুময়ায়ুন কবীরের ছেলে ছাত্রলীগ কর্মী মো. তাসনিম (১৯) এবং মৃত মো. রমেজ খানের ছেলে ছাত্রলীগ কর্মী মো. জাহিদ খান (৩৪)।
২ দিন আগে