
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহীতে বিচারকের ছেলে তাওসিফ রহমান সুমন (১৮) হত্যা মামলায় পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় আসামি লিমন মিয়ার বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ার ঘটনায় আদালতে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি প্রটোকল ছাড়াই প্রাইভেটকারে চড়ে সাদা পোশাকে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত–৫ (রাজপাড়া)–এর বিচারক আশিকুর রহমানের আদালতে হাজির হন।
এসময় তার আইনজীবীর মাধ্যমে চলমান বিবিধ মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন আরএমপি কমিশনার। শুনানি শেষে আদালত এ বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ১ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন।
আরএমপি কমিশনারের আইনজীবী অ্যাডভোকেট জমশেদ আলী বলেন, পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় এক সাংবাদিক আসামি লিমন মিয়ার বক্তব্য ভিডিও করেন এবং তা প্রচার করেন, যা আইনসম্মত নয়। আদালত বিষয়টি জানাতে পুলিশ কমিশনারকে তলব করেছিলেন। কমিশনার আদালতের প্রতি সম্মান জানিয়ে উপস্থিত হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দেন।
তার জবাবে বলা হয়েছে—এই ঘটনার জন্য দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন। তাই তিনি অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চান।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আলী আশরাফ মাসুম জানান, আদালতে কমিশনারের আইনজীবী আরও অবহিত করেন যে, দায়িত্বে অবহেলার কারণে কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি কমিশনারের বিরুদ্ধে থাকা বিবিধ মামলায় অব্যাহতির আবেদনও আদালতে উপস্থাপন করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক আদেশের জন্য ১ ডিসেম্বর তারিখ নির্ধারণ করেন।
উল্লেখ্য, গত ১৩ নভেম্বর রাজশাহীর রাজপাড়া থানার ডাবতলা এলাকায় বিচারকের ভাড়া বাসায় অভিযুক্ত লিমন মিয়া কৌশলে প্রবেশ করে বিচারকের ছেলে তাওসিফ রহমান সুমনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে হত্যা করে। একই সময়ে বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসিকে হত্যার চেষ্টা চালিয়ে গুরুতর জখম করে। ধস্তাধস্তিতে আহত হওয়ায় অভিযুক্ত লিমনকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন অভিযুক্ত লিমন গণমাধ্যমে ভিকটিমকে দোষারোপ করে বক্তব্য দেন। যা আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি বনাম রাষ্ট্র (৩৯ বিএলডি ৪৭০)সহ সুপ্রিম কোর্টের বিভিন্ন নির্দেশনার স্পষ্ট লঙ্ঘন বলে আদালত মন্তব্য করেন। এ কারণেই গত ১৫ নভেম্বর আরএমপি কমিশনারকে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত।

রাজশাহীতে বিচারকের ছেলে তাওসিফ রহমান সুমন (১৮) হত্যা মামলায় পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় আসামি লিমন মিয়ার বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ার ঘটনায় আদালতে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি প্রটোকল ছাড়াই প্রাইভেটকারে চড়ে সাদা পোশাকে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত–৫ (রাজপাড়া)–এর বিচারক আশিকুর রহমানের আদালতে হাজির হন।
এসময় তার আইনজীবীর মাধ্যমে চলমান বিবিধ মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন আরএমপি কমিশনার। শুনানি শেষে আদালত এ বিষয়ে আদেশের জন্য আগামী ১ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন।
আরএমপি কমিশনারের আইনজীবী অ্যাডভোকেট জমশেদ আলী বলেন, পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় এক সাংবাদিক আসামি লিমন মিয়ার বক্তব্য ভিডিও করেন এবং তা প্রচার করেন, যা আইনসম্মত নয়। আদালত বিষয়টি জানাতে পুলিশ কমিশনারকে তলব করেছিলেন। কমিশনার আদালতের প্রতি সম্মান জানিয়ে উপস্থিত হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দেন।
তার জবাবে বলা হয়েছে—এই ঘটনার জন্য দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন। তাই তিনি অভিযোগ থেকে অব্যাহতি চান।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আলী আশরাফ মাসুম জানান, আদালতে কমিশনারের আইনজীবী আরও অবহিত করেন যে, দায়িত্বে অবহেলার কারণে কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি কমিশনারের বিরুদ্ধে থাকা বিবিধ মামলায় অব্যাহতির আবেদনও আদালতে উপস্থাপন করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক আদেশের জন্য ১ ডিসেম্বর তারিখ নির্ধারণ করেন।
উল্লেখ্য, গত ১৩ নভেম্বর রাজশাহীর রাজপাড়া থানার ডাবতলা এলাকায় বিচারকের ভাড়া বাসায় অভিযুক্ত লিমন মিয়া কৌশলে প্রবেশ করে বিচারকের ছেলে তাওসিফ রহমান সুমনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে হত্যা করে। একই সময়ে বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসিকে হত্যার চেষ্টা চালিয়ে গুরুতর জখম করে। ধস্তাধস্তিতে আহত হওয়ায় অভিযুক্ত লিমনকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে পুলিশি হেফাজতে থাকাকালীন অভিযুক্ত লিমন গণমাধ্যমে ভিকটিমকে দোষারোপ করে বক্তব্য দেন। যা আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি বনাম রাষ্ট্র (৩৯ বিএলডি ৪৭০)সহ সুপ্রিম কোর্টের বিভিন্ন নির্দেশনার স্পষ্ট লঙ্ঘন বলে আদালত মন্তব্য করেন। এ কারণেই গত ১৫ নভেম্বর আরএমপি কমিশনারকে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত।

আগুন নেভানোর পর দেখা যায়, একটি বগির কয়েকটি সিটের অংশবিশেষ পুড়ে গেছে। সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো, অন্যান্য আরও কয়েকটি সিটে গান পাউডার জাতীয় মিশ্রণ ছড়িয়ে রাখা হয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, দ্রুত আগুন ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে এগুলোতে পেট্রলজাতীয় তরল পদার্থ ঢালা হয়েছিল।
১৪ ঘণ্টা আগে
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুই মাস আগে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর প্রায় অর্ধ কোটি টাকা ব্যয়ে নান্দাইল চৌরাস্তায় তিনটি, জামতলা বাজার, মুশুলী, নান্দাইল সদর ও কানুরামপুর এলাকায় একটি মোট সাতটি যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করে।
১৮ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আগুনমুখা নদীর তীরের ছোট ঘরটিতে রাকীব পরিবার নিয়ে থাকতেন। পেশায় তিনি একজন জেলে। সোমবার শ্বশুরবাড়ি ১২নং গাববুনিয়া গ্রাম থেকে স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে নিজ বাড়িতে ফেরেন। রাত গভীর হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই ঘটে এই ঘটনা।
১ দিন আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ভারতে পালিয়ে থাকা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রায় ঘোষণার দিনে সোমবার (১৭ নভেম্বর) ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে উত্তেজনা থাকলে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) এই এলাকার পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক।
২ দিন আগে