
গাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুরে মহানগরীর কোনাবাড়ী আমবাগ রোডের নীলনগর এলাকায় অবস্থিত মুকুল নিটওয়্যার লিমিটেড কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি অনুযায়ী আলোচনাসাপেক্ষে শ্রমিক-কর্মচারীর পাওনা পরিশোধের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে কারখানাটি।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে শ্রমিকরা কাজে যোগ দিতে গিয়ে কারখানার ফটকে স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। এ সময় তাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছিল।
কারখানার কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর সাগর আলী বলেন, কর্তৃপক্ষ কারখানা চালাতে না পারলে আমাদের কিছু করার নাই। তবে শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের সব পাওনা পরিশোধ করতে হবে।
মেইন্টেন্যান্স (রক্ষাণবেক্ষণ) শাখার ইলেকট্রিক্যাল ম্যান জুয়েল রহমান বলেন, ‘সকালে কারখানায় কাজে যোগ দিতে এসে দেখি কর্তৃপক্ষ কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধের নোটিশ টানিয়ে দিয়েছে। হঠাৎ মালিকপক্ষ আমাদের পওনা পরিশোধ না করে কারখানা বন্ধ করায় আমরা অনেক বিপদে পড়ে গেছি।’
এর আগে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপমহাপরিচালক বরাবর কারখানাটি স্থায়ীভাবে বন্ধের জন্য লিখিত আবেদন করেছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মইনুল ইসলাম মুকুল।
ওই আবেদনে উল্লেখ করা হয়, প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে পোশাক রপ্তানি করে আসছে। সাম্প্রতিক সময়ে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা, ক্রয়াদেশ (অর্ডার) সংকট, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি ও আর্থিক সক্ষমতার মারাত্মক ঘাটতির কারণে কারখানার স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
এসব কারণে কারখানাটি স্থায়ীভাবে বন্ধের কথা জানিয়ে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন কার্যক্রম চালু রাখা সম্ভব নয় বিধায় বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ (সংশোধিত)-এর ধারা ২৮ক ও বাংলাদেশ শ্রম বিধি ২০১৫-এর বিধি ৩২ অনুযায়ী কারখানাটি বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) থেকে স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

গাজীপুরে মহানগরীর কোনাবাড়ী আমবাগ রোডের নীলনগর এলাকায় অবস্থিত মুকুল নিটওয়্যার লিমিটেড কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি অনুযায়ী আলোচনাসাপেক্ষে শ্রমিক-কর্মচারীর পাওনা পরিশোধের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে কারখানাটি।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে শ্রমিকরা কাজে যোগ দিতে গিয়ে কারখানার ফটকে স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। এ সময় তাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছিল।
কারখানার কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর সাগর আলী বলেন, কর্তৃপক্ষ কারখানা চালাতে না পারলে আমাদের কিছু করার নাই। তবে শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের সব পাওনা পরিশোধ করতে হবে।
মেইন্টেন্যান্স (রক্ষাণবেক্ষণ) শাখার ইলেকট্রিক্যাল ম্যান জুয়েল রহমান বলেন, ‘সকালে কারখানায় কাজে যোগ দিতে এসে দেখি কর্তৃপক্ষ কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধের নোটিশ টানিয়ে দিয়েছে। হঠাৎ মালিকপক্ষ আমাদের পওনা পরিশোধ না করে কারখানা বন্ধ করায় আমরা অনেক বিপদে পড়ে গেছি।’
এর আগে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপমহাপরিচালক বরাবর কারখানাটি স্থায়ীভাবে বন্ধের জন্য লিখিত আবেদন করেছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মইনুল ইসলাম মুকুল।
ওই আবেদনে উল্লেখ করা হয়, প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে পোশাক রপ্তানি করে আসছে। সাম্প্রতিক সময়ে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা, ক্রয়াদেশ (অর্ডার) সংকট, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি ও আর্থিক সক্ষমতার মারাত্মক ঘাটতির কারণে কারখানার স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
এসব কারণে কারখানাটি স্থায়ীভাবে বন্ধের কথা জানিয়ে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন কার্যক্রম চালু রাখা সম্ভব নয় বিধায় বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ (সংশোধিত)-এর ধারা ২৮ক ও বাংলাদেশ শ্রম বিধি ২০১৫-এর বিধি ৩২ অনুযায়ী কারখানাটি বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) থেকে স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

পুলিশ জানায়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের নিজ নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় আদালতে সোপর্দ করার প্রস্তুতি চলছে।
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার বিরোধিতা যারা করেছিল, তারা নিজেদের পরাজয় মেনে নিতে পারেনি। আজও তারা বাংলাদেশপন্থি হতে পারেনি। স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীদের হাতে দেশের স্বাধীনতা নিরাপদ নয়।’
১ দিন আগে
গ্ৰেপ্তার বাকি দুজন হলেন— ঢাকী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রুকনুজ্জামান (সামান) এবং মিঠামইন সদর ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক সেনা সদস্য নবী হোসেন।
১ দিন আগে