গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) প্রত্যাহার করা হয়েছে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার নাজমুল করিম খান নিজেও এ ঘটনায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন।
পুলিশ কমিশনার নাজমুল বলেন, ‘গতকাল (শুক্রবার) রাতের ঘটনায় পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে আমি ক্ষমা চাইছি। আমি ব্যর্থতা স্বীকার করে নিচ্ছি। তবে হামলাকারী কাউকে ছাড়া হবে না, প্রতিটি হামলার জবাব দেওয়া হবে। যেসব পুলিশ রেসপন্স করতে দেরি করেছে, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাজীপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে রাজবাড়ী সড়কে তিনি এসব কথা বলেন। ছাত্রদের মারধর ঘটনায় বিচার এবং জেলা প্রশাসকের অপসারণ চেয়ে সেখানে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
নাজমুল করিম খান বলেন, ‘আমি শুনেছি, ওসি দুই ঘণ্টা পর আপনাদের ডাকে সাড়া দিয়েছেন। আমি এখানে দাঁড়িয়ে বললাম, তাকে সাসপেন্ড (বরখাস্ত) করছি। আমি বলতে চাই, যারা এই ফ্যাসিবাদের সঙ্গে আঁতাত করেছে, তাদের পুলিশে চাকরি করতে দেওয়া যাবে না।’
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, ঘটনায় জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আওয়ামী ফ্যাসিবাদ দমনের জন্য ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক সারজিস আলমসহ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে শুক্রবার রাতে সাবেক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে স্থানীয়দের হামলার শিকার হন ছাত্ররা। তাদের অভিযোগ, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ধীরাশ্রম এলাকায় সাবেক মন্ত্রীর বাড়িতে লুটপাটের খবর দিয়ে তাদের ডেকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে হামলা করা হয়েছে। খবর দিলেও পুলিশ-প্রশাসন ব্যবস্থা নিতে দেরি করেছে বলেও অভিযোগ করেন তারা।
এর প্রতিবাদে শনিবার সকাল থেকে শহরের রাজবাড়ীর মাঠ ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটিসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী ও শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। দুপুরের দিকে তারা রাজবাড়ীর মাঠে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। পরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন।
এ সময় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘিরে আশপাশের সব সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ কমিশনার সেখানে গিয়ে এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা নিশ্চিত করার পাশাপাশি পুলিশের পক্ষ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করলে শিক্ষার্থীরা সড়ক থেকে সরে থেকে থাকেন।
গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) প্রত্যাহার করা হয়েছে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার নাজমুল করিম খান নিজেও এ ঘটনায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন।
পুলিশ কমিশনার নাজমুল বলেন, ‘গতকাল (শুক্রবার) রাতের ঘটনায় পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে আমি ক্ষমা চাইছি। আমি ব্যর্থতা স্বীকার করে নিচ্ছি। তবে হামলাকারী কাউকে ছাড়া হবে না, প্রতিটি হামলার জবাব দেওয়া হবে। যেসব পুলিশ রেসপন্স করতে দেরি করেছে, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাজীপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে রাজবাড়ী সড়কে তিনি এসব কথা বলেন। ছাত্রদের মারধর ঘটনায় বিচার এবং জেলা প্রশাসকের অপসারণ চেয়ে সেখানে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
নাজমুল করিম খান বলেন, ‘আমি শুনেছি, ওসি দুই ঘণ্টা পর আপনাদের ডাকে সাড়া দিয়েছেন। আমি এখানে দাঁড়িয়ে বললাম, তাকে সাসপেন্ড (বরখাস্ত) করছি। আমি বলতে চাই, যারা এই ফ্যাসিবাদের সঙ্গে আঁতাত করেছে, তাদের পুলিশে চাকরি করতে দেওয়া যাবে না।’
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, ঘটনায় জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে। এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আওয়ামী ফ্যাসিবাদ দমনের জন্য ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক সারজিস আলমসহ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে শুক্রবার রাতে সাবেক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে স্থানীয়দের হামলার শিকার হন ছাত্ররা। তাদের অভিযোগ, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ধীরাশ্রম এলাকায় সাবেক মন্ত্রীর বাড়িতে লুটপাটের খবর দিয়ে তাদের ডেকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে হামলা করা হয়েছে। খবর দিলেও পুলিশ-প্রশাসন ব্যবস্থা নিতে দেরি করেছে বলেও অভিযোগ করেন তারা।
এর প্রতিবাদে শনিবার সকাল থেকে শহরের রাজবাড়ীর মাঠ ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটিসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী ও শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। দুপুরের দিকে তারা রাজবাড়ীর মাঠে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। পরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন।
এ সময় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘিরে আশপাশের সব সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ কমিশনার সেখানে গিয়ে এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা নিশ্চিত করার পাশাপাশি পুলিশের পক্ষ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করলে শিক্ষার্থীরা সড়ক থেকে সরে থেকে থাকেন।
এদিকে পোষ্য কোটা পুনর্বহালের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় উপাচার্যের বাসভবনের সামনে তারা এ কর্মসূচি পালন করেন।
১৮ ঘণ্টা আগে২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের আনতপুর সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ১৫ বছর বয়সী কিশোরী ফেলানী। তাঁর মরদেহ দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকার মর্মান্তিক দৃশ্য বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছিল।
১ দিন আগে