টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে ঈদের আনন্দকে বাড়িয়ে নিতে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী তৈলাক্ত কলা গাছ বেয়ে ওঠা ও ঘোড়দৌড়সহ নানা ধরনের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হাড়িভাঙা, দড়ি লাফ, গুপ্তধন উদ্ধার, লং জাম্প ও সাইকেল প্রতিযোগিতার মতো নানা আয়োজনে অংশ নিয়েছে বিভিন্ন বয়সের মানুষ। আরও ছিল যেমন খুশি তেমন সাজো প্রতিযোগিতা। এ আয়োজন উপভোগ করতে মানুষের ঢল নেমেছিল।
ঈদের দ্বিতীয় দিন রোববার (৮ জুন) বিকেলে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বড় বেলতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বড় বেলতা সমাজ উন্নয়ন যুব সংঘ এসব প্রতিযোগিতা আয়োজন করেছিল। এ সময় প্রতিযোগিতার স্থান মানুষের মিলনমেলায় পরিণত হয়। সবার দাবি, এমন আয়োজন যেন প্রতিবছরই হয়।
ঈদ উৎসবের এ আয়োজনে মূল আকর্ষণ ছিল ঘোরদৌড় ও তৈলাক্ত কলা গাছ বেয়ে ওঠা। প্রতিযোগিতা দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে যান নানা বয়সী মানুষ। কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে স্কুল মাঠ। এসব প্রতিযোগিতা উপলক্ষ্যে স্কুল মাঠের আঙিনায় মেলাও বসে। মেলায় হরেক রকমের পণ্য নিয়ে পসরা সাজিয়ে বসেন দোকানিরা।
তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে ওঠা ছিল ঈদ আয়োজনের অন্যতম আকর্ষণ। ছবি: রাজনীতি ডটকম
খেলায় অংশগ্রহণ কারীরা বলেন, এমন খেলায় অংশগ্রহণ করতে পেরে তারা অত্যন্ত খুশি। তৈলাক্ত কলা গাছ বেয়ে ওঠা প্রতিযোগী সামি যেমন বলেন, কলা গাছ বেয়ে ওঠা একটি ব্যতিক্রমধর্মী ও সবাইকে আনন্দ দেওয়ার মতো একটি প্রতিযোগিতা। সবাই এটা দেখে খুব আনন্দ পেয়েছে। আমিও খুব আনন্দ পেয়েছি।
দর্শনার্থী ও স্থানীয়রা বলেন, এমন আয়োজন ঈদে বিনোদনের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে। তারা সবাই মুগ্ধ। পরিবার-পরিজন দিয়ে তারা এ আয়োজন উপভোগ করেছেন। প্রতিবছরই এমন আয়োজন চলমান রাখার দাবি তাদের।
লাকি আক্তার বলেন, এমন আয়্জোন দেখে অনেক আনন্দ পেয়েছি। আমি দড়িলাফ, মেয়ে ও ছেলেদের দৌড়, সাইকেল ও মোটরসাইকেল খেলা দেখলাম। সব মিলিয়ে খুব ভালো লেগেছে।
সাইকেল প্রতিযোগিতাতেও অংশ নেন অনেকে। ছবি: রাজনীতি ডটকম
আশা খাতুন বলেন, মা-বাবার সঙ্গে বিভিন্ন খেলা দেখতে এসেছি। অনেক ভালো লেগেছে। এমন আয়োজন প্রতিবছরই হলে খুব ভালো লাগবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে বিএনপির সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ ইকবাল। গোড়াবাড়ী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারেক মিয়ার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রৌফ।
শিশু-কিশোরদের জন্যও ছিল নানা ধরনের খেলা ও প্রতিযোগিতা। ছবি: রাজনীতি ডটকম
ফরহাদ ইকবাল বলেন, ঈদের আনন্দের মাত্রা আরও বাড়িতে দিতে এমন আয়োজন প্রশংসনীয়। আশা করছি এমন আয়োজন অব্যহত থাকবে। সামনে প্রতিটি ওয়ার্ডে এমন আয়োজন করা হবে।
আয়োজন কমিটির সদস্য তোফাজ্জাল হোসেন বলেন, গ্রামবাসীকে আনন্দ দেওয়ার চিন্তা থেকেই এমন আয়োজন করা হয়েছে। সবার ভালো লেগেছে জেনে আমরাও খুব খুশি।
টাঙ্গাইলে ঈদের আনন্দকে বাড়িয়ে নিতে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী তৈলাক্ত কলা গাছ বেয়ে ওঠা ও ঘোড়দৌড়সহ নানা ধরনের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হাড়িভাঙা, দড়ি লাফ, গুপ্তধন উদ্ধার, লং জাম্প ও সাইকেল প্রতিযোগিতার মতো নানা আয়োজনে অংশ নিয়েছে বিভিন্ন বয়সের মানুষ। আরও ছিল যেমন খুশি তেমন সাজো প্রতিযোগিতা। এ আয়োজন উপভোগ করতে মানুষের ঢল নেমেছিল।
ঈদের দ্বিতীয় দিন রোববার (৮ জুন) বিকেলে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বড় বেলতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বড় বেলতা সমাজ উন্নয়ন যুব সংঘ এসব প্রতিযোগিতা আয়োজন করেছিল। এ সময় প্রতিযোগিতার স্থান মানুষের মিলনমেলায় পরিণত হয়। সবার দাবি, এমন আয়োজন যেন প্রতিবছরই হয়।
ঈদ উৎসবের এ আয়োজনে মূল আকর্ষণ ছিল ঘোরদৌড় ও তৈলাক্ত কলা গাছ বেয়ে ওঠা। প্রতিযোগিতা দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে যান নানা বয়সী মানুষ। কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে স্কুল মাঠ। এসব প্রতিযোগিতা উপলক্ষ্যে স্কুল মাঠের আঙিনায় মেলাও বসে। মেলায় হরেক রকমের পণ্য নিয়ে পসরা সাজিয়ে বসেন দোকানিরা।
তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে ওঠা ছিল ঈদ আয়োজনের অন্যতম আকর্ষণ। ছবি: রাজনীতি ডটকম
খেলায় অংশগ্রহণ কারীরা বলেন, এমন খেলায় অংশগ্রহণ করতে পেরে তারা অত্যন্ত খুশি। তৈলাক্ত কলা গাছ বেয়ে ওঠা প্রতিযোগী সামি যেমন বলেন, কলা গাছ বেয়ে ওঠা একটি ব্যতিক্রমধর্মী ও সবাইকে আনন্দ দেওয়ার মতো একটি প্রতিযোগিতা। সবাই এটা দেখে খুব আনন্দ পেয়েছে। আমিও খুব আনন্দ পেয়েছি।
দর্শনার্থী ও স্থানীয়রা বলেন, এমন আয়োজন ঈদে বিনোদনের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে। তারা সবাই মুগ্ধ। পরিবার-পরিজন দিয়ে তারা এ আয়োজন উপভোগ করেছেন। প্রতিবছরই এমন আয়োজন চলমান রাখার দাবি তাদের।
লাকি আক্তার বলেন, এমন আয়্জোন দেখে অনেক আনন্দ পেয়েছি। আমি দড়িলাফ, মেয়ে ও ছেলেদের দৌড়, সাইকেল ও মোটরসাইকেল খেলা দেখলাম। সব মিলিয়ে খুব ভালো লেগেছে।
সাইকেল প্রতিযোগিতাতেও অংশ নেন অনেকে। ছবি: রাজনীতি ডটকম
আশা খাতুন বলেন, মা-বাবার সঙ্গে বিভিন্ন খেলা দেখতে এসেছি। অনেক ভালো লেগেছে। এমন আয়োজন প্রতিবছরই হলে খুব ভালো লাগবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে বিএনপির সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ ইকবাল। গোড়াবাড়ী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারেক মিয়ার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রৌফ।
শিশু-কিশোরদের জন্যও ছিল নানা ধরনের খেলা ও প্রতিযোগিতা। ছবি: রাজনীতি ডটকম
ফরহাদ ইকবাল বলেন, ঈদের আনন্দের মাত্রা আরও বাড়িতে দিতে এমন আয়োজন প্রশংসনীয়। আশা করছি এমন আয়োজন অব্যহত থাকবে। সামনে প্রতিটি ওয়ার্ডে এমন আয়োজন করা হবে।
আয়োজন কমিটির সদস্য তোফাজ্জাল হোসেন বলেন, গ্রামবাসীকে আনন্দ দেওয়ার চিন্তা থেকেই এমন আয়োজন করা হয়েছে। সবার ভালো লেগেছে জেনে আমরাও খুব খুশি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান আলেক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তা না করে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের সমন্বয়ে কমিটি করে নড়াইলে পাঠিয়েছেন।
১ দিন আগেসংবাদ সম্মেলনে জুলাই শহিদ রবিউল ইসলামের স্ত্রী সাবরিনা আক্তার বলেন, আমার স্বামী মিথ্যা অপবাদ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। এখন তার মৃত্যুর পরও একই অপবাদ পরিবারের ওপর মানসিক যন্ত্রণা হয়ে ফিরে আসছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চাই।
১ দিন আগেমনিরা শারমিন বলেন, সংবিধানের প্রথমেই লেখা আছে, সংবিধানের মালিক জনগণ। এ কথা বলে আপনাদের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করা হয়েছে। কারণ সংবিধানে আপনার মালিকানা আপনি বুঝে পাননি। এই সংবিধান নাগরিক অধিকার রক্ষা করে না। চব্বিশের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়েছে, সংবিধান নিয়েই পালিয়েছে। এখন বাংলাদেশে কোনো সংবিধান নাই।
১ দিন আগেসেলিমা রহমান বলেন, ১৬ বছর ধরে একটি শকুনি লুটপাট ও গুম-খুন করে বাংলদেশটাকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। তাই ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়তে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই।
১ দিন আগে