ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
‘১১ মেয়ে ও ১৩৫ শিশুর আত্মত্যাগ ভুলিনি আমরা উল্লেখ করে সমাজকল্যাণ, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বলেন, দেশের ইতিহাসে এই প্রথমবার ১১ জন মেয়ে এবং ১৩৫ জন শিশু শহীদ হয়েছে, তাদের পরিবারের চোখের জল মুছতে বদ্ধপরিকর আমরা।
রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় নারায়ণগঞ্জের নয়ামাটি এলাকায় শহীদ রিয়া গোপের বাড়িতে যান সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন মুরশিদ। এ সময় রিয়া গোপের মা বিউটি গোপকে তিনি আশ্বস্ত করেন যে, রিয়ার হত্যার বিচার করা হবে।
উপদেষ্টা শারমীন এস. মুরশিদ বলেছেন, “আমরা পুরো মাসটিকে ডেডিকেট করেছি এই জুলাই আন্দোলনের ওপর। যারা চলে গেছে, তাদের পরিবারের কাছে গিয়ে এটা বলা— ‘আমরা তোমাদের ভুলিনি এবং ভুলব না’। তোমরা যে আত্মত্যাগ করে গেলে, যে ক্ষতি তোমাদের হয়েছে, সেটার জন্য রাষ্ট্র সর্বোচ্চটা করবে। এ দেশের মানুষও তাদের স্মরণে রাখবে। এটা যেন আমাদের মননে থাকে, বয়ানে থাকে।”
ব্যস্ততার অজুহাত দেব না, নানা ব্যস্ততার জন্য আমরা ছুটে আসতে পারিনি। কিন্তু এবার পুরো জুলাই মাসকেই ডেডিকেটেড করেছি, জুলাই আন্দোলনে যারা চলে গেছে তাদের কাছে গিয়ে বলা যে আমরা তোমাদের ভুলিনি এবং তোমাদের ভুলব না।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘শহীদদের যে কারণে এই আত্মত্যাগ একটি সুন্দর সমাজ ও নিরাপদ বাংলাদেশ সেটি গড়তে কাজ করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ২৪-র জুলাই অভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, তাদের শ্রদ্ধায় স্মরণ রাখবে রাষ্ট্র ও দেশের মানুষ।
‘ছোট্ট রিয়ার নামে একটি স্টেডিয়াম হয়েছে। যতবার বাচ্চারা খেলতে যাবে রিয়ার নামটা তারা দেখবে। সবাই জানতে চাইবে এটার নাম রিয়া হলো কেন? তখন কিন্তু রিয়ার গল্পটা সবার সম্মুখে আসবে। আজকে রিয়ার মায়ের কাছে এসেছি, রিয়ার ব্যাপারে অনেকবার ভেবেছি আজকে আসতে পেরেছি।
উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘সব শহীদের বাসায় যাওয়া কঠিন ব্যাপার, কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথমবার ১১টি মেয়ে এবং ১৩৫টি শিশু শহীদ হলো, তাদের পরিবারের চোখের জল মুছতে চাই আমরা। যে কারণে এরা প্রাণ দিল সেই সমাজটা গড়তে চাই, যেন আমাদের শিশুরা নিরাপদ একটা বাংলাদেশ পায়।’
এ সময় নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক জাহিদুল ইসলামসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
‘১১ মেয়ে ও ১৩৫ শিশুর আত্মত্যাগ ভুলিনি আমরা উল্লেখ করে সমাজকল্যাণ, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বলেন, দেশের ইতিহাসে এই প্রথমবার ১১ জন মেয়ে এবং ১৩৫ জন শিশু শহীদ হয়েছে, তাদের পরিবারের চোখের জল মুছতে বদ্ধপরিকর আমরা।
রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় নারায়ণগঞ্জের নয়ামাটি এলাকায় শহীদ রিয়া গোপের বাড়িতে যান সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন মুরশিদ। এ সময় রিয়া গোপের মা বিউটি গোপকে তিনি আশ্বস্ত করেন যে, রিয়ার হত্যার বিচার করা হবে।
উপদেষ্টা শারমীন এস. মুরশিদ বলেছেন, “আমরা পুরো মাসটিকে ডেডিকেট করেছি এই জুলাই আন্দোলনের ওপর। যারা চলে গেছে, তাদের পরিবারের কাছে গিয়ে এটা বলা— ‘আমরা তোমাদের ভুলিনি এবং ভুলব না’। তোমরা যে আত্মত্যাগ করে গেলে, যে ক্ষতি তোমাদের হয়েছে, সেটার জন্য রাষ্ট্র সর্বোচ্চটা করবে। এ দেশের মানুষও তাদের স্মরণে রাখবে। এটা যেন আমাদের মননে থাকে, বয়ানে থাকে।”
ব্যস্ততার অজুহাত দেব না, নানা ব্যস্ততার জন্য আমরা ছুটে আসতে পারিনি। কিন্তু এবার পুরো জুলাই মাসকেই ডেডিকেটেড করেছি, জুলাই আন্দোলনে যারা চলে গেছে তাদের কাছে গিয়ে বলা যে আমরা তোমাদের ভুলিনি এবং তোমাদের ভুলব না।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘শহীদদের যে কারণে এই আত্মত্যাগ একটি সুন্দর সমাজ ও নিরাপদ বাংলাদেশ সেটি গড়তে কাজ করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ২৪-র জুলাই অভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, তাদের শ্রদ্ধায় স্মরণ রাখবে রাষ্ট্র ও দেশের মানুষ।
‘ছোট্ট রিয়ার নামে একটি স্টেডিয়াম হয়েছে। যতবার বাচ্চারা খেলতে যাবে রিয়ার নামটা তারা দেখবে। সবাই জানতে চাইবে এটার নাম রিয়া হলো কেন? তখন কিন্তু রিয়ার গল্পটা সবার সম্মুখে আসবে। আজকে রিয়ার মায়ের কাছে এসেছি, রিয়ার ব্যাপারে অনেকবার ভেবেছি আজকে আসতে পেরেছি।
উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘সব শহীদের বাসায় যাওয়া কঠিন ব্যাপার, কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথমবার ১১টি মেয়ে এবং ১৩৫টি শিশু শহীদ হলো, তাদের পরিবারের চোখের জল মুছতে চাই আমরা। যে কারণে এরা প্রাণ দিল সেই সমাজটা গড়তে চাই, যেন আমাদের শিশুরা নিরাপদ একটা বাংলাদেশ পায়।’
এ সময় নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক জাহিদুল ইসলামসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান আলেক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তা না করে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের সমন্বয়ে কমিটি করে নড়াইলে পাঠিয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে জুলাই শহিদ রবিউল ইসলামের স্ত্রী সাবরিনা আক্তার বলেন, আমার স্বামী মিথ্যা অপবাদ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। এখন তার মৃত্যুর পরও একই অপবাদ পরিবারের ওপর মানসিক যন্ত্রণা হয়ে ফিরে আসছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চাই।
১ দিন আগেমনিরা শারমিন বলেন, সংবিধানের প্রথমেই লেখা আছে, সংবিধানের মালিক জনগণ। এ কথা বলে আপনাদের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করা হয়েছে। কারণ সংবিধানে আপনার মালিকানা আপনি বুঝে পাননি। এই সংবিধান নাগরিক অধিকার রক্ষা করে না। চব্বিশের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়েছে, সংবিধান নিয়েই পালিয়েছে। এখন বাংলাদেশে কোনো সংবিধান নাই।
১ দিন আগেসেলিমা রহমান বলেন, ১৬ বছর ধরে একটি শকুনি লুটপাট ও গুম-খুন করে বাংলদেশটাকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। তাই ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়তে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই।
১ দিন আগে