প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
এই মুহূর্তে বাংলাদেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মতো জননন্দিত কোনো নেতা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘নেতা তৈরি হয় জনগণের মন থেকে, তারেক রহমান সেটা প্রমাণ করেছেন।’
আজ শনিবার রাজধানীতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারস ইনস্টিটিউশনে ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার সংগ্রামে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ত্যাগ ও নেতৃত্ব’ শীর্ষক আলোচনা সভা এবং ‘নন্দিত নেত্রী খালেদা জিয়া’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, ‘আমরা যদি দেখি, জিয়াউর রহমান, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বড় তিনটি পিলার। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে যখনই আঘাত এসেছে, পিলালের মতো দাঁড়িয়ে তারা এটাকে রক্ষা করেছেন। আমরা যদি দেখি, ম্যাডাম বেগম খালেদা জিয়া তিন-তিনটা স্বৈরসরকার তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় প্রতিহত করেছেন। প্রতিহত করেছেন স্বৈরাচার এরশাদকে। প্রতিহত করেছেন ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনকে, প্রতিহত করেছেন খুনি হাসিনা সরকারকে।’
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে বাংলাদেশে তারেক রহমানের মতো জননন্দিত কোনো নেতা নেই। ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন দুই বছর ও হাসিনা ১৬ বছর তাদের যুদ্ধের বেশির ভাগ দিন ব্যয় করেছেন তারেক রহমানের বিরুদ্ধে। চরিত্র হননের চেষ্টা করেছেন। তারেক রহমানকে হত্যা করার চেষ্টা করেছেন তারা।’
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, ‘বাস্তব সত্য হলো তারেক রহমান যে সত্যের রাজনীতি করেন, আজকে সেটা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। স্বৈরশাসক হাসিনা তারেক রহমানের কাছে হেরেছেন। আজকে ইতিহাসের পাতায় শেখ হাসিনা খুনি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন। বিশ্বাসঘাতক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন। ছাত্র হত্যাকরী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন। আজকে তিনি আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন। আর তারেক রহমান আজকে বাংলাদেশের সবচেয়ে জননন্দিত নেতায় পরিণত হয়েছেন।’
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, ‘জিয়া পরিবারকে শেষ করার ষড়যন্ত্র হয়েছে। আরাফাত রহমানকে তারা হত্যা করেছে। চেষ্টা হয়েছে তারেক রহমানকে হত্যা করার। আল্লাহর অশেষ রহমতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান আমাদের মাঝে আছেন। ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশে তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা আর কোনো ফ্যাসিবাদ আসতে দেব না।’
এই মুহূর্তে বাংলাদেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মতো জননন্দিত কোনো নেতা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘নেতা তৈরি হয় জনগণের মন থেকে, তারেক রহমান সেটা প্রমাণ করেছেন।’
আজ শনিবার রাজধানীতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারস ইনস্টিটিউশনে ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার সংগ্রামে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ত্যাগ ও নেতৃত্ব’ শীর্ষক আলোচনা সভা এবং ‘নন্দিত নেত্রী খালেদা জিয়া’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, ‘আমরা যদি দেখি, জিয়াউর রহমান, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বড় তিনটি পিলার। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে যখনই আঘাত এসেছে, পিলালের মতো দাঁড়িয়ে তারা এটাকে রক্ষা করেছেন। আমরা যদি দেখি, ম্যাডাম বেগম খালেদা জিয়া তিন-তিনটা স্বৈরসরকার তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় প্রতিহত করেছেন। প্রতিহত করেছেন স্বৈরাচার এরশাদকে। প্রতিহত করেছেন ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনকে, প্রতিহত করেছেন খুনি হাসিনা সরকারকে।’
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে বাংলাদেশে তারেক রহমানের মতো জননন্দিত কোনো নেতা নেই। ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন দুই বছর ও হাসিনা ১৬ বছর তাদের যুদ্ধের বেশির ভাগ দিন ব্যয় করেছেন তারেক রহমানের বিরুদ্ধে। চরিত্র হননের চেষ্টা করেছেন। তারেক রহমানকে হত্যা করার চেষ্টা করেছেন তারা।’
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, ‘বাস্তব সত্য হলো তারেক রহমান যে সত্যের রাজনীতি করেন, আজকে সেটা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। স্বৈরশাসক হাসিনা তারেক রহমানের কাছে হেরেছেন। আজকে ইতিহাসের পাতায় শেখ হাসিনা খুনি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন। বিশ্বাসঘাতক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন। ছাত্র হত্যাকরী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন। আজকে তিনি আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন। আর তারেক রহমান আজকে বাংলাদেশের সবচেয়ে জননন্দিত নেতায় পরিণত হয়েছেন।’
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, ‘জিয়া পরিবারকে শেষ করার ষড়যন্ত্র হয়েছে। আরাফাত রহমানকে তারা হত্যা করেছে। চেষ্টা হয়েছে তারেক রহমানকে হত্যা করার। আল্লাহর অশেষ রহমতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান আমাদের মাঝে আছেন। ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশে তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা আর কোনো ফ্যাসিবাদ আসতে দেব না।’
২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের আনতপুর সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ১৫ বছর বয়সী কিশোরী ফেলানী। তাঁর মরদেহ দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকার মর্মান্তিক দৃশ্য বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছিল।
২০ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান আলেক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তা না করে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের সমন্বয়ে কমিটি করে নড়াইলে পাঠিয়েছেন।
১ দিন আগে