আব্দুল্লাহ আল নোমান, টাঙ্গাইল
ঈদ যাত্রায় ৬ দিনে যমুনা সেতু দিয়ে ২ লাখ ১৬ হাজার ১৩৬টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। গত ২৪ মার্চ থেকে শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ছোট-বড় বিভিন্ন ধরনের এসব যানবাহন পারাপার হয়। এর ফলে টোল আদায় হয়েছে ১৬ কোটি ৮৮ লাখ ৫৩ হাজার।
এদিকে, গত ২৮ মার্চ একদিনে সেতু দিয়ে ৪৮ হাজার ৩৩৫টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।
যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, গত ২৪ মার্চ যমুনা সেতু দিয়ে ২৪ হাজার ৯৭টি যানবাহন পারাপার হয়। এতে টোল আদায় হয় ২ কোটি ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৫৫০ টাকা। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১২ হাজার ৯৭টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ১২ লাখ ৭ হাজার ১শ’ টাকা। ঢাকাগামী ১২ হাজার যানবাহন পারাপার হয়। এতে টোল আদায় হয় ১ কোটি ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ৪৫০ টাকা।
গত ২৫ মার্চ ২৯ হাজার ২৩৩ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১৫ হাজার ৩৫৪ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ২৭ লাখ ৭৯ হাজার ১শ’ টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৩ হাজার ৮৭৯ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ২৯ লাখ ৩২ হাজার ৪৫০ টাকা।
গত ২৬ মার্চ সেতু দিয়ে ৩৩ হাজার ৭৬৬ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১৮ হাজার ২৩৯টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৪৮ হাজার ৪৫০টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৫ হাজার ৫২৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ৪০ লাখ ৫১ হাজার ৪৫০ টাকা।
গত ২৭ মার্চ সেতু দিয়ে ৩৫ হাজার ২২৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ২০ হাজার ২৪১ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৩৪ লাখ ৭০ হাজার ৪৫০টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৪ হাজার ৯৮৬ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ৩০ লাখ ৬৭ হাজার ৫০ টাকা।
গত ২৮ মার্চ সেতু দিয়ে ৪৮ হাজার ৩৩৫ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ৩০ হাজার ৩৯৮ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৯০ লাখ ৯৮ হাজার ৫৫০টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৭ হাজার ৯৩৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ৪৭ লাখ ৫৪ হাজার ৩৫০ টাকা।
গতকাল শনিবার যমুনা সেতু দিয়ে ৪৫ হাজার ৪৭৮টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ২৯ হাজার ২৮৮টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৯০ লাখ ৪৫ হাজার ৭৫০টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৬ হাজার ১৯০ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ৩১ লাখ ১৮ হাজার ৮৫০ টাকা।
এদিকে ঈদ যাত্রার শেষ দিনে যমুনা সেতুর উপর দুর্ঘটনা, গাড়ি বিকল ও অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ বেড়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইলের অংশে ১৩ কিলোমিটার থেমে থেমে যানজট ও ধীরগতির সৃষ্টি হয়ছিলো। শনিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে মহাসড়কের এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতুপূর্ব পর্যন্ত ধীরগতিতে চলে। এতে এ সড়ক দিয়ে ঘুরমুখো মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছিলেন। তবে রোববার সকাল ৯ টা থেকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হলেও উত্তরবঙ্গগামী যানবাহনের চাপ থাকে বিকেল পর্যন্ত।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়ক। রাজধানী ঢাকার সঙ্গে সড়ক পথে উত্তরবঙ্গের একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম এ মহাসড়ক। এ সড়ক দিয়ে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের ২৪টি জেলার যানবাহন চলাচল করে। প্রতিবছরই অতিরিক্ত চাপে মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হতো। তবে এবার ঈদযাত্রায় এলেঙ্গা থেকে সেতু পর্যন্ত উত্তরবঙ্গগামী লেন খুলে দেয়া হলে এ সড়ক দিয়ে যাতায়েককারীরা চার লেনের সুবিধা পায়।
এ ব্যাপারে যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বলেন, ঈদযাত্রায় বঙ্গবন্ধু সেতুর দুই পাশে ১৮টি বুথ দিয়ে যানবাহন চলাচল করে। এর মধ্যে দুই পাশেই ২টি করে মোটরসাইকেলের জন্য আলাদা বুথ করা হয়। প্রতিবছর ঈদে এ মহাসড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের লাখ লাখ মানুষ যাতায়াত করেন।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সালে সেতুটি চালু হওয়ার পর থেকে কর্তৃপক্ষ টোল আদায় করে আসছে। বিগত সময়ে সেতুর টোল আদায় করে কমিউটার সিস্টেম নেটওয়ার্ক (সিএনএস)। সরকার পরিবর্তন হওয়ার পর ২৪ সালের শেষের দিক থেকে বর্তমানে চায়না রোড ব্রিজ কর্পোরেশন টোল আদায় করছে।
ঈদ যাত্রায় ৬ দিনে যমুনা সেতু দিয়ে ২ লাখ ১৬ হাজার ১৩৬টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। গত ২৪ মার্চ থেকে শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ছোট-বড় বিভিন্ন ধরনের এসব যানবাহন পারাপার হয়। এর ফলে টোল আদায় হয়েছে ১৬ কোটি ৮৮ লাখ ৫৩ হাজার।
এদিকে, গত ২৮ মার্চ একদিনে সেতু দিয়ে ৪৮ হাজার ৩৩৫টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।
যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, গত ২৪ মার্চ যমুনা সেতু দিয়ে ২৪ হাজার ৯৭টি যানবাহন পারাপার হয়। এতে টোল আদায় হয় ২ কোটি ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৫৫০ টাকা। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১২ হাজার ৯৭টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ১২ লাখ ৭ হাজার ১শ’ টাকা। ঢাকাগামী ১২ হাজার যানবাহন পারাপার হয়। এতে টোল আদায় হয় ১ কোটি ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ৪৫০ টাকা।
গত ২৫ মার্চ ২৯ হাজার ২৩৩ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১৫ হাজার ৩৫৪ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ২৭ লাখ ৭৯ হাজার ১শ’ টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৩ হাজার ৮৭৯ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ২৯ লাখ ৩২ হাজার ৪৫০ টাকা।
গত ২৬ মার্চ সেতু দিয়ে ৩৩ হাজার ৭৬৬ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১৮ হাজার ২৩৯টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৪৮ হাজার ৪৫০টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৫ হাজার ৫২৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ৪০ লাখ ৫১ হাজার ৪৫০ টাকা।
গত ২৭ মার্চ সেতু দিয়ে ৩৫ হাজার ২২৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ২০ হাজার ২৪১ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৩৪ লাখ ৭০ হাজার ৪৫০টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৪ হাজার ৯৮৬ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ৩০ লাখ ৬৭ হাজার ৫০ টাকা।
গত ২৮ মার্চ সেতু দিয়ে ৪৮ হাজার ৩৩৫ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ৩০ হাজার ৩৯৮ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৯০ লাখ ৯৮ হাজার ৫৫০টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৭ হাজার ৯৩৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ৪৭ লাখ ৫৪ হাজার ৩৫০ টাকা।
গতকাল শনিবার যমুনা সেতু দিয়ে ৪৫ হাজার ৪৭৮টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ২৯ হাজার ২৮৮টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৯০ লাখ ৪৫ হাজার ৭৫০টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৬ হাজার ১৯০ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ৩১ লাখ ১৮ হাজার ৮৫০ টাকা।
এদিকে ঈদ যাত্রার শেষ দিনে যমুনা সেতুর উপর দুর্ঘটনা, গাড়ি বিকল ও অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ বেড়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইলের অংশে ১৩ কিলোমিটার থেমে থেমে যানজট ও ধীরগতির সৃষ্টি হয়ছিলো। শনিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে মহাসড়কের এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতুপূর্ব পর্যন্ত ধীরগতিতে চলে। এতে এ সড়ক দিয়ে ঘুরমুখো মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছিলেন। তবে রোববার সকাল ৯ টা থেকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হলেও উত্তরবঙ্গগামী যানবাহনের চাপ থাকে বিকেল পর্যন্ত।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়ক। রাজধানী ঢাকার সঙ্গে সড়ক পথে উত্তরবঙ্গের একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম এ মহাসড়ক। এ সড়ক দিয়ে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের ২৪টি জেলার যানবাহন চলাচল করে। প্রতিবছরই অতিরিক্ত চাপে মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হতো। তবে এবার ঈদযাত্রায় এলেঙ্গা থেকে সেতু পর্যন্ত উত্তরবঙ্গগামী লেন খুলে দেয়া হলে এ সড়ক দিয়ে যাতায়েককারীরা চার লেনের সুবিধা পায়।
এ ব্যাপারে যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বলেন, ঈদযাত্রায় বঙ্গবন্ধু সেতুর দুই পাশে ১৮টি বুথ দিয়ে যানবাহন চলাচল করে। এর মধ্যে দুই পাশেই ২টি করে মোটরসাইকেলের জন্য আলাদা বুথ করা হয়। প্রতিবছর ঈদে এ মহাসড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের লাখ লাখ মানুষ যাতায়াত করেন।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সালে সেতুটি চালু হওয়ার পর থেকে কর্তৃপক্ষ টোল আদায় করে আসছে। বিগত সময়ে সেতুর টোল আদায় করে কমিউটার সিস্টেম নেটওয়ার্ক (সিএনএস)। সরকার পরিবর্তন হওয়ার পর ২৪ সালের শেষের দিক থেকে বর্তমানে চায়না রোড ব্রিজ কর্পোরেশন টোল আদায় করছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান আলেক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তা না করে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের সমন্বয়ে কমিটি করে নড়াইলে পাঠিয়েছেন।
১ দিন আগেসংবাদ সম্মেলনে জুলাই শহিদ রবিউল ইসলামের স্ত্রী সাবরিনা আক্তার বলেন, আমার স্বামী মিথ্যা অপবাদ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। এখন তার মৃত্যুর পরও একই অপবাদ পরিবারের ওপর মানসিক যন্ত্রণা হয়ে ফিরে আসছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চাই।
১ দিন আগে