
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে পূর্বঘোষিত ‘মার্চ ফর ডিগনিটি’ কর্মসূচি শুরু করেছে। বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে শিক্ষকরা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে জড়ো হয়ে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মসূচি শুরু করে।
দুপুর ১টার দিকে অধিদপ্তরের প্রধান ফটকের সামনে সহস্রাধিক সহকারী শিক্ষককে অবস্থান নিতে দেখা যায়। এ সময় তারা ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নেই’ ‘দশম গ্রেড দিতে হবে, দিয়ে দাও’, ‘প্রতারণার ১২তম গ্রেড, মানি না মানবো না’, ‘১২ নিয়ে খেলিস না, ক্লাস কিন্তু হবে না’, ‘শিক্ষক কেন তৃতীয় শ্রেণি, জবাব চাই জবাব চাই’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন সমন্বয় পরিষদের সমন্বয়ক মু. মাহবুবর রহমান বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে দশম গ্রেডের দাবি জানিয়ে আসছি। এ দাবি আমাদের সহকারী শিক্ষকদের প্রাণের দাবি। এর আগে আমরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ করেছিলাম। সেদিন যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা শুরু হয়েছিল। পরে শিক্ষকদের প্রতিনিধিদের ডেকে নিয়ে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, এরপর গত ৯ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ও অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি) আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে, সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডের দাবিটি বাস্তবায়নে তারা নিজের কাঁধে নিয়েছেন। সেজন্য আমরা ১১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য মার্চ ফর ডিগনিটি কর্মসূচি স্থগিত করেছিলাম।
‘সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা সংস্কারে গঠিত পরামর্শক কমিটি যে সুপারিশ করেছে, সেটাও আমরা প্রত্যাখ্যান করেছি। আমাদের একমাত্র দাবি হলো দশম গ্রেড বাস্তবায়ন। এ দাবি পূরণ না করা পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো।’

দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে পূর্বঘোষিত ‘মার্চ ফর ডিগনিটি’ কর্মসূচি শুরু করেছে। বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে শিক্ষকরা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে জড়ো হয়ে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মসূচি শুরু করে।
দুপুর ১টার দিকে অধিদপ্তরের প্রধান ফটকের সামনে সহস্রাধিক সহকারী শিক্ষককে অবস্থান নিতে দেখা যায়। এ সময় তারা ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নেই’ ‘দশম গ্রেড দিতে হবে, দিয়ে দাও’, ‘প্রতারণার ১২তম গ্রেড, মানি না মানবো না’, ‘১২ নিয়ে খেলিস না, ক্লাস কিন্তু হবে না’, ‘শিক্ষক কেন তৃতীয় শ্রেণি, জবাব চাই জবাব চাই’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন সমন্বয় পরিষদের সমন্বয়ক মু. মাহবুবর রহমান বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে দশম গ্রেডের দাবি জানিয়ে আসছি। এ দাবি আমাদের সহকারী শিক্ষকদের প্রাণের দাবি। এর আগে আমরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ করেছিলাম। সেদিন যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা শুরু হয়েছিল। পরে শিক্ষকদের প্রতিনিধিদের ডেকে নিয়ে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, এরপর গত ৯ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ও অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি) আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে, সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডের দাবিটি বাস্তবায়নে তারা নিজের কাঁধে নিয়েছেন। সেজন্য আমরা ১১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য মার্চ ফর ডিগনিটি কর্মসূচি স্থগিত করেছিলাম।
‘সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা সংস্কারে গঠিত পরামর্শক কমিটি যে সুপারিশ করেছে, সেটাও আমরা প্রত্যাখ্যান করেছি। আমাদের একমাত্র দাবি হলো দশম গ্রেড বাস্তবায়ন। এ দাবি পূরণ না করা পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবো।’

বিকেল পৌনে ৩টার দিকে সোমেশ্বরী নদীর ওপর নির্মিত কাঠের সেতুর ছবি তোলার সময় হঠাৎ বেশ কয়েকজন দুর্বৃত্ত ধারালো অস্ত্র চাপাতি দিয়ে সাংবাদিক লুৎফুজ্জামান ফকিরকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। ওই সাংবাদিকের সঙ্গে থাকা রূপসী বাংলা টেলিভিশনের দুর্গাপুর উপজেলা প্রতিনিধি শাজাহান শেখ প্রতিরোধ করতে গেলে তা
১৪ ঘণ্টা আগে
গতকাল ৯ নভেম্বর বিচারপতি এ এস এম আব্দুল মোবিন ও বিচারপতি সগীর হোসেনের হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ তাকে ৫ মামলায় জামিন প্রদান করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
এতে ঘটনাস্থলেই দুইজন পুরুষ ও একজন নারী নিহত হয়। নিহতরা সবাই সিএনজির যাত্রী। এতে আহত হন আরও ৫ জন। খবর পেয়ে স্থানীয়রা এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জে আনুষ্ঠানিকভাবে দলবদল করেছেন বিএনপির ৬২ নেতাকর্মী। এ ছাড়াও গণঅধিকার ও ছাত্র অধিকার পরিষদ থেকেও দুই জন তাদের দল ত্যাগ করে জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে