টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় পলিনেট হাউজে বিভিন্ন সবজির আবাদ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষক। বিশেষ করে টমেটোর আবাদ বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। জেলার সখীপুর উপজেলার নামদারপুর গ্রামের গৃহিণী রুমা আক্তার পলিনেট হাউজে টমেটোর আবাদ করে এলাকায় তাক লাগিয়েছেন।
তার দেখাদেখি আরও অনেকে স্বপ্ন দেখছেন সবজি আবাদে। পোঁকার আক্রমণ নেই বললেই চলে। আবহাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় খুব সহজেই। কৃষি বিভাগ থেকেই চাষিদের সার্বিক সহযোগিতা করা হয়।
জানা যায়, সরকারি সহযোগিতায় সখীপুর উপজেলার নামদারপুর গ্রামের রুমা আক্তার পলিনেট হাউজে এবার টমেটোর আবাদ করেন। বাজারে সাধারণ টমেটোর দাম ২০ টাকা কেজি হলেও তিনি টমেটো বিক্রি করেছেন ৫০ টাকা কেজি করে। লাল টকটকে ও পোঁকার আক্রমণ বা কোন দাগ না থাকায় তার পলিনেট হাউজের টমেটো দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি স্বাদের দিক থেকেও অতুলনীয়। মাত্র ২০ হাজার টাকা খরচ করে করে তিনি টমেটো বিক্রি করেছেন এক লাখ ২০ হাজার টাকার।
কৃষি বিভাগ জানায়, চলতি মৌসুমে টাঙ্গাইলে ৬৮০ হেক্টর জমিতে টমেটোর আবাদ হয়েছে। ফলন এসেছে ১১ হাজার ৩৭৫ মেট্রিক টন টমেটো। এবার বাজারে অন্য বছরের তুলনায় টমেটোর দাম অনেক কম ছিল। তারপরও পরিকল্পিত উপায়ে টমেটোর আবাদ করার কারণে অনেকেই লাভবান হয়েছে।
গৃহিণী রুমা আক্তার বলেন, আমি ৪ থেকে ৫ শতাংশ জমিতে পলিনেট হাউজ পদ্ধতিতে টমেটো আবাদ করেছি। এতে ফলন ভালো হয়েছে। এতে আমার ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। টমেটোর ফলনও ভালো হয়েছে। কোনোপ্রকার পোকার আকক্রণ করেনি। এখন পর্যন্ত ১ লাখ ২০ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করেছি। যে কেউ ইচ্ছে করলে কম খরচে এ প্রদ্ধতিতে টমেটো চাষ করতে পারবেন।
স্থানীয়রা জানান, রুমার দেখাদেখি এলাকার অনেকেই স্বপ্ন দেখছেন টমেটো আবাদের। আমরা নিজেদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে চাই টমেটোর আবাদের মাধ্যমে।
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আশেক পারভেজ বলেন, নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে পলিনেট হাউজ পদ্ধতিতে আবাদ করা হয়। জেলার ১২টি উপজেলায় ১২টি পলিনেট হাউজ রয়েছে। বিশেষ করে এ প্রদ্ধতিতে টমেটো আবাদ করে কৃষকরা দাম ভালো পাচ্ছেন। এছাড়াও গ্রীষ্মকালে অনেকেই পলিনেট হাউজ প্রদ্ধতিতে টমেটো আবাদ করছেন। এতে করে তারা বেশ লাভবানও হচ্ছেন।
টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় পলিনেট হাউজে বিভিন্ন সবজির আবাদ করে লাভবান হচ্ছেন কৃষক। বিশেষ করে টমেটোর আবাদ বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। জেলার সখীপুর উপজেলার নামদারপুর গ্রামের গৃহিণী রুমা আক্তার পলিনেট হাউজে টমেটোর আবাদ করে এলাকায় তাক লাগিয়েছেন।
তার দেখাদেখি আরও অনেকে স্বপ্ন দেখছেন সবজি আবাদে। পোঁকার আক্রমণ নেই বললেই চলে। আবহাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় খুব সহজেই। কৃষি বিভাগ থেকেই চাষিদের সার্বিক সহযোগিতা করা হয়।
জানা যায়, সরকারি সহযোগিতায় সখীপুর উপজেলার নামদারপুর গ্রামের রুমা আক্তার পলিনেট হাউজে এবার টমেটোর আবাদ করেন। বাজারে সাধারণ টমেটোর দাম ২০ টাকা কেজি হলেও তিনি টমেটো বিক্রি করেছেন ৫০ টাকা কেজি করে। লাল টকটকে ও পোঁকার আক্রমণ বা কোন দাগ না থাকায় তার পলিনেট হাউজের টমেটো দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি স্বাদের দিক থেকেও অতুলনীয়। মাত্র ২০ হাজার টাকা খরচ করে করে তিনি টমেটো বিক্রি করেছেন এক লাখ ২০ হাজার টাকার।
কৃষি বিভাগ জানায়, চলতি মৌসুমে টাঙ্গাইলে ৬৮০ হেক্টর জমিতে টমেটোর আবাদ হয়েছে। ফলন এসেছে ১১ হাজার ৩৭৫ মেট্রিক টন টমেটো। এবার বাজারে অন্য বছরের তুলনায় টমেটোর দাম অনেক কম ছিল। তারপরও পরিকল্পিত উপায়ে টমেটোর আবাদ করার কারণে অনেকেই লাভবান হয়েছে।
গৃহিণী রুমা আক্তার বলেন, আমি ৪ থেকে ৫ শতাংশ জমিতে পলিনেট হাউজ পদ্ধতিতে টমেটো আবাদ করেছি। এতে ফলন ভালো হয়েছে। এতে আমার ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। টমেটোর ফলনও ভালো হয়েছে। কোনোপ্রকার পোকার আকক্রণ করেনি। এখন পর্যন্ত ১ লাখ ২০ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করেছি। যে কেউ ইচ্ছে করলে কম খরচে এ প্রদ্ধতিতে টমেটো চাষ করতে পারবেন।
স্থানীয়রা জানান, রুমার দেখাদেখি এলাকার অনেকেই স্বপ্ন দেখছেন টমেটো আবাদের। আমরা নিজেদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে চাই টমেটোর আবাদের মাধ্যমে।
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আশেক পারভেজ বলেন, নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে পলিনেট হাউজ পদ্ধতিতে আবাদ করা হয়। জেলার ১২টি উপজেলায় ১২টি পলিনেট হাউজ রয়েছে। বিশেষ করে এ প্রদ্ধতিতে টমেটো আবাদ করে কৃষকরা দাম ভালো পাচ্ছেন। এছাড়াও গ্রীষ্মকালে অনেকেই পলিনেট হাউজ প্রদ্ধতিতে টমেটো আবাদ করছেন। এতে করে তারা বেশ লাভবানও হচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান আলেক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তা না করে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের সমন্বয়ে কমিটি করে নড়াইলে পাঠিয়েছেন।
১ দিন আগেসংবাদ সম্মেলনে জুলাই শহিদ রবিউল ইসলামের স্ত্রী সাবরিনা আক্তার বলেন, আমার স্বামী মিথ্যা অপবাদ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। এখন তার মৃত্যুর পরও একই অপবাদ পরিবারের ওপর মানসিক যন্ত্রণা হয়ে ফিরে আসছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চাই।
১ দিন আগেমনিরা শারমিন বলেন, সংবিধানের প্রথমেই লেখা আছে, সংবিধানের মালিক জনগণ। এ কথা বলে আপনাদের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করা হয়েছে। কারণ সংবিধানে আপনার মালিকানা আপনি বুঝে পাননি। এই সংবিধান নাগরিক অধিকার রক্ষা করে না। চব্বিশের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়েছে, সংবিধান নিয়েই পালিয়েছে। এখন বাংলাদেশে কোনো সংবিধান নাই।
১ দিন আগে