গাজীপুর প্রতিনিধি
ভয় দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) আটকে রাখা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেন, গাজীপুরে সন্ত্রাসীরা টহল দিচ্ছে। মহড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে। তারা ভেবেছে ভয়, দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি ও গণঅভ্যুত্থানের শক্তিকে রুখে দেবে। কিন্তু গোপালগঞ্জেও আমাদের বাধা দিয়ে রাখা যায় নাই। আমরা গোপালগঞ্জের মাটিতে গিয়েছি, গাজীপুরেও এসেছি।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) এনসিপির দেশব্যাপী পদযাত্রার অংশ হিসেবে গাজীপুরের শ্রীপুরের মাওনা ফ্লাইওভারের নিচে এক দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন তিনি।
নাহিদ ইসলাম বলেন, গাজীপুরে প্রথমেই আন্দোলনের হটস্পট মাওনায় এসেছি। এখানে আমাদের ১৯ জন ভাই জীবন দিয়ে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে লড়াই করে দেশকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন। তাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি। আপনারা মাওনাবাসী এই জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিলেন, ছাত্র-জনতার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, নতুন দেশ বিনির্মাণে রাজপথে নেমেছিলেন। আমরা আপনাদের জানাচ্ছি কৃতজ্ঞতা ও লাল সালাম।
নাহিদ আরও বলেন, আমাদের লড়াই শেষ হয় নাই। একটি নতুন বাংলাদেশের জন্য আমাদের লড়াই চলমান আছে।
দেশ থেকে মুজিববাদকে বিতাড়িত করার প্রত্যয় জানিয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় আমরা যাব। আমরা ঘোষণা করেছি যে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি ইঞ্চি মাটি থেকে মুজিববাদকে বিতাড়িত করব। আমরা বিচারের আওতায় আনব।
এনসিপি উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে এই মাওনায় ১৯ জন বীর শহিদ হয়েছেন। চব্বিশের অভ্যুত্থানে রণক্ষেত্র, বীর শহিদদের রণক্ষেত্র এই মাওনা। আমাদের আলাদা পথসভা না থাকলেও আমরা শুধু আমাদের বীর শহিদদের জন্য দোয়া করতে অভ্যুত্থানে রণক্ষেত্র এই মাওনায় এসে উপস্থিত হয়েছি।
দোয়া মাহফিল শেষে এনসিপি নেতারা গাজীপুর শহরের দিকে রওয়ানা দেন। দোয়া মাহফিল উপলক্ষ্যে মাওনা চৌরাস্তা ফ্লাইওভারের নিচে বাড়তি পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়। মাহফিল চলাকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ফ্লাইওভারের নিচের লেন দুটিতে যান চলাচল বন্ধ ছিল।
ভয় দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) আটকে রাখা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
তিনি বলেন, গাজীপুরে সন্ত্রাসীরা টহল দিচ্ছে। মহড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে। তারা ভেবেছে ভয়, দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি ও গণঅভ্যুত্থানের শক্তিকে রুখে দেবে। কিন্তু গোপালগঞ্জেও আমাদের বাধা দিয়ে রাখা যায় নাই। আমরা গোপালগঞ্জের মাটিতে গিয়েছি, গাজীপুরেও এসেছি।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) এনসিপির দেশব্যাপী পদযাত্রার অংশ হিসেবে গাজীপুরের শ্রীপুরের মাওনা ফ্লাইওভারের নিচে এক দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন তিনি।
নাহিদ ইসলাম বলেন, গাজীপুরে প্রথমেই আন্দোলনের হটস্পট মাওনায় এসেছি। এখানে আমাদের ১৯ জন ভাই জীবন দিয়ে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে লড়াই করে দেশকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন। তাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি। আপনারা মাওনাবাসী এই জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিলেন, ছাত্র-জনতার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, নতুন দেশ বিনির্মাণে রাজপথে নেমেছিলেন। আমরা আপনাদের জানাচ্ছি কৃতজ্ঞতা ও লাল সালাম।
নাহিদ আরও বলেন, আমাদের লড়াই শেষ হয় নাই। একটি নতুন বাংলাদেশের জন্য আমাদের লড়াই চলমান আছে।
দেশ থেকে মুজিববাদকে বিতাড়িত করার প্রত্যয় জানিয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় আমরা যাব। আমরা ঘোষণা করেছি যে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি ইঞ্চি মাটি থেকে মুজিববাদকে বিতাড়িত করব। আমরা বিচারের আওতায় আনব।
এনসিপি উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে এই মাওনায় ১৯ জন বীর শহিদ হয়েছেন। চব্বিশের অভ্যুত্থানে রণক্ষেত্র, বীর শহিদদের রণক্ষেত্র এই মাওনা। আমাদের আলাদা পথসভা না থাকলেও আমরা শুধু আমাদের বীর শহিদদের জন্য দোয়া করতে অভ্যুত্থানে রণক্ষেত্র এই মাওনায় এসে উপস্থিত হয়েছি।
দোয়া মাহফিল শেষে এনসিপি নেতারা গাজীপুর শহরের দিকে রওয়ানা দেন। দোয়া মাহফিল উপলক্ষ্যে মাওনা চৌরাস্তা ফ্লাইওভারের নিচে বাড়তি পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়। মাহফিল চলাকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ফ্লাইওভারের নিচের লেন দুটিতে যান চলাচল বন্ধ ছিল।
সংবাদ সম্মেলনে জুলাই শহিদ রবিউল ইসলামের স্ত্রী সাবরিনা আক্তার বলেন, আমার স্বামী মিথ্যা অপবাদ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। এখন তার মৃত্যুর পরও একই অপবাদ পরিবারের ওপর মানসিক যন্ত্রণা হয়ে ফিরে আসছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চাই।
১৮ ঘণ্টা আগেমনিরা শারমিন বলেন, সংবিধানের প্রথমেই লেখা আছে, সংবিধানের মালিক জনগণ। এ কথা বলে আপনাদের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করা হয়েছে। কারণ সংবিধানে আপনার মালিকানা আপনি বুঝে পাননি। এই সংবিধান নাগরিক অধিকার রক্ষা করে না। চব্বিশের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়েছে, সংবিধান নিয়েই পালিয়েছে। এখন বাংলাদেশে কোনো সংবিধান নাই।
১৯ ঘণ্টা আগেসেলিমা রহমান বলেন, ১৬ বছর ধরে একটি শকুনি লুটপাট ও গুম-খুন করে বাংলদেশটাকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। তাই ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়তে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই।
১৯ ঘণ্টা আগেআর চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের ১৬ দিন পর্যন্ত ৬৫৭ কোটি ৩০ লাখ ডলার। যা গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এসেছিল ৫৪৪ কোটি ডলার। অর্থবছর হিসাবে গত অর্থবছরে একই সময়ের চেয়ে ১৩৩ কোটি ৩০ ডলার বেশি এসেছে। যা প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২০ দশমিক ৮০ শতাংশ।
১ দিন আগে