
গাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন আল মুজাহিদ ওরফে সুমন বাহিনীর পাঁচটি টর্চার সেল ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় তার তিন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আস্তানা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে অস্ত্র।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক অভিযানের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি জানান, মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে পুলিশ উপজেলার বরমী ইউনিয়নের পাঠানটেক, বড়নল, কোষাদিয়া, বরকুল ও নান্দিয়াসাঙ্গুন গ্রামে সুমনের নিয়ন্ত্রণাধীন পাঁচটি টর্চার সেলে অভিযান চালায়।
মামুন আল মুজাহিদ ওরফে সুমন উপজেলার বরমী ইউনিয়নের পাঠানটেক গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের ছেলে। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, সুমন বাহিনীর টর্চার সেলে রাতভর চলত মাদকের আড্ডা। নিরপরাধ মানুষকে ধরে নিয়ে মারধর করে টাকা আদায় করা হতো।
শ্রীপুর থানার ওসি মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, রোববার সন্ত্রাসী সুমন ও রাজিবকে পুলিশ রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। জিজ্ঞাসাবাদে সুমন স্বীকার করেন, উপজেলার বরমী ইউনিয়নের পাঁচটি এলাকায় তার পাঁচটি আস্তানা রয়েছে।

অভিযানে সুমন শেখের আস্তানায় এয়ারগান পাওয়া গেছে, যা তার বাহিনী রাইফেল হিসেবে ব্যবহার করে মানুষকে ভয় দেখাত। ছবি: রাজনীতি ডটকম
সুমনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই সব আস্তানা তল্লাশি করে একটি এয়ারগান ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এয়ারগানকে রাইফেল হিসেবে ব্যবহার করে মানুষদেরকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করতেন সুমন। এ সময় আস্তানাগুলো থেকে সুমন বাহিনীর তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন— উপজেলার বরমী ইউনিয়নের কাঁঠালিয়া গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে আশরাফুল ইসলাম (১৮), পোসাদিয়া গ্রামের তমিজ উদ্দিনের ছেলে আব্দুল শাহীদ (৩৫) ও বড়নল গ্রামের মৃত হাসেমের ছেলে কফিল উদ্দিন (৬৫)। দুপুরে তাদেরকে গাজীপুর আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় উপজেলা কাওরাইদ ইউনিয়নের নান্দিয়াসাংগুন এলাকার ত্রিমোহনী ব্রিজ থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী মুজাহিদ ওরফে সুমনকে (৩৫) আটক করে পুলিশ। আটকের পর তাকে থানায় নিয়ে যাওয়ার পথে কয়েক দফা হামলা চালায় তার সহেযাগী সন্ত্রসীরা।
এ দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার শ্রীপুর-মাওনা সড়কের টেংরা মোড়ে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) ও থানা পুলিশের ব্যবহৃত দুটি গাড়িতে হামলা করে ভাঙচুর চালায়। একপর্যায়ে মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে পুলিশের কাছ থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী মুজাহিদ ওরফে সুমনকে ছিনিয়ে নেয় তার সহযোগীরা।
এর তিন দিন পর রোববার রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে দুই সহযোগীসহ সুমনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

গাজীপুরের শ্রীপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন আল মুজাহিদ ওরফে সুমন বাহিনীর পাঁচটি টর্চার সেল ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় তার তিন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আস্তানা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে অস্ত্র।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক অভিযানের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি জানান, মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে পুলিশ উপজেলার বরমী ইউনিয়নের পাঠানটেক, বড়নল, কোষাদিয়া, বরকুল ও নান্দিয়াসাঙ্গুন গ্রামে সুমনের নিয়ন্ত্রণাধীন পাঁচটি টর্চার সেলে অভিযান চালায়।
মামুন আল মুজাহিদ ওরফে সুমন উপজেলার বরমী ইউনিয়নের পাঠানটেক গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের ছেলে। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, সুমন বাহিনীর টর্চার সেলে রাতভর চলত মাদকের আড্ডা। নিরপরাধ মানুষকে ধরে নিয়ে মারধর করে টাকা আদায় করা হতো।
শ্রীপুর থানার ওসি মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, রোববার সন্ত্রাসী সুমন ও রাজিবকে পুলিশ রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। জিজ্ঞাসাবাদে সুমন স্বীকার করেন, উপজেলার বরমী ইউনিয়নের পাঁচটি এলাকায় তার পাঁচটি আস্তানা রয়েছে।

অভিযানে সুমন শেখের আস্তানায় এয়ারগান পাওয়া গেছে, যা তার বাহিনী রাইফেল হিসেবে ব্যবহার করে মানুষকে ভয় দেখাত। ছবি: রাজনীতি ডটকম
সুমনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই সব আস্তানা তল্লাশি করে একটি এয়ারগান ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এয়ারগানকে রাইফেল হিসেবে ব্যবহার করে মানুষদেরকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করতেন সুমন। এ সময় আস্তানাগুলো থেকে সুমন বাহিনীর তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন— উপজেলার বরমী ইউনিয়নের কাঁঠালিয়া গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে আশরাফুল ইসলাম (১৮), পোসাদিয়া গ্রামের তমিজ উদ্দিনের ছেলে আব্দুল শাহীদ (৩৫) ও বড়নল গ্রামের মৃত হাসেমের ছেলে কফিল উদ্দিন (৬৫)। দুপুরে তাদেরকে গাজীপুর আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় উপজেলা কাওরাইদ ইউনিয়নের নান্দিয়াসাংগুন এলাকার ত্রিমোহনী ব্রিজ থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী মুজাহিদ ওরফে সুমনকে (৩৫) আটক করে পুলিশ। আটকের পর তাকে থানায় নিয়ে যাওয়ার পথে কয়েক দফা হামলা চালায় তার সহেযাগী সন্ত্রসীরা।
এ দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার শ্রীপুর-মাওনা সড়কের টেংরা মোড়ে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) ও থানা পুলিশের ব্যবহৃত দুটি গাড়িতে হামলা করে ভাঙচুর চালায়। একপর্যায়ে মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে পুলিশের কাছ থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী মুজাহিদ ওরফে সুমনকে ছিনিয়ে নেয় তার সহযোগীরা।
এর তিন দিন পর রোববার রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে দুই সহযোগীসহ সুমনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় সাইফুল সরদারের বসতবাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। নিহত সাইফুল আলফাডাঙ্গা উপজেলা সদর ইউনিয়ন বিএনপির সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ছিলেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে গোপালগঞ্জের জনজীবন। জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, যা চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১৮ ঘণ্টা আগে
ঘন কুয়াশায় চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুটি লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত ৮ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন যাত্রী আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ২টা নাগাদ হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে অ্যাডভেঞ্চার-৯ ও জাকির সম্রাট-৩ নামে দুটি লঞ্চের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদ ছেড়েছেন কক্সবাজার জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ নুর আহমদ আনোয়ারী। তিনি টানা ২২ বছর টেকনাফের উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।
২০ ঘণ্টা আগে