টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
‘অনেক দিন পর ভাই ও ভাতিজাদের সঙ্গে দেখা হতো। ইচ্ছে ছিলো একসঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় শেষে গরু কোরবানি করার। সকলে মিলে হইহুল্লোরে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করার ইচ্ছে ছিলো। কিন্তু মুহূর্তেই ঈদের আনন্দ অশ্রু জলে পরিণত হলো। আমাদের ঈদ আনন্দ চোখের জলে ভেসে গেল।’
এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ঠিকাদার আমজাদ মন্ডলের ছোট ভাই আজিজুর রহমান। মঙ্গলবার (৩ জুন) সকালে মহাসড়কের করাতিপাড়া এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আমজাদসহ তাঁর দুই ছেলে অতুল মণ্ডল ও রাহাত মণ্ডল ঘটনাস্থলের মারা যায়।
হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, স্বজনেরা খবর পেয়ে ছুটে এসেছেন হাসপাতালে। অর্থোপেডিক ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন নিহত আমজাদের স্ত্রী মাকসুদার মাথায় ব্যান্ডেজ রয়েছে, তাঁকে ওষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। পাশের শয্যায় বসা রাহাত মণ্ডলের স্ত্রী মরিয়মের আঘাত ততটা গুরুতর নয়। তার পাশে রয়েছে তিন বছরের ছেলে মাহফুজ ও দেড় বছরের মেয়ে রজমনি। সন্তানদের জড়িয়ে ধরে তিনি ফুঁপিয়ে কাঁদছিলেন।
নিহত আমজাদের ভাতিজির জামাই আশরাফুল ইসলাম বলেন, ঈদে কোরবানি দেবে সেটা বলেছে। কোরবানি আর স্বজনদের সাথে ঈদ আনন্দ উদযাপন করতে বাড়িতে আসছিল।
পুলিশ ও আমজাদের পরিবার জানায়, শেরপুর সদরের কামারচর গ্রামের মৃত মোনছের মন্ডলের ছেলে ঠিকাদার আমজাদ ঈদের ছুটিতে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঢাকা থেকে শেরপুর যাচ্ছিলেন। তাদের বহনকৃত মাইক্রোবাসটি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের করাতিপাড়া এলাকায় আসলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে সজরে ধাক্কা মারে। এতে মাইক্রোবাসের সামনের অংশ ধুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলে আমজাদ মণ্ডল (৬৫) এবং তার দুই ছেলে অতুল মণ্ডল (১৪) ও রাহাত (২৬) মারা যায়।
এ ঘটনায় আমজাদ মন্ডলের স্ত্রী মাকসুদা মন্ডল, রাহাত মন্ডলের স্ত্রী মরিয়ম বেগম ও বরিশালের হযরত আলীর ছেলে নাজমুল হোসেন আহত হয়। তাদের ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে মঙ্গলবার বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠানো হয়।
গোড়াই হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির এসআই আনিসুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে চালকের অসাবধনার কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। বিকেলে স্বজনদের কাছে তিনটি মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মাইক্রোবাস ও ট্রাকটি আটক করে থানায় আনা হয়েছে।
‘অনেক দিন পর ভাই ও ভাতিজাদের সঙ্গে দেখা হতো। ইচ্ছে ছিলো একসঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় শেষে গরু কোরবানি করার। সকলে মিলে হইহুল্লোরে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করার ইচ্ছে ছিলো। কিন্তু মুহূর্তেই ঈদের আনন্দ অশ্রু জলে পরিণত হলো। আমাদের ঈদ আনন্দ চোখের জলে ভেসে গেল।’
এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ঠিকাদার আমজাদ মন্ডলের ছোট ভাই আজিজুর রহমান। মঙ্গলবার (৩ জুন) সকালে মহাসড়কের করাতিপাড়া এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আমজাদসহ তাঁর দুই ছেলে অতুল মণ্ডল ও রাহাত মণ্ডল ঘটনাস্থলের মারা যায়।
হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, স্বজনেরা খবর পেয়ে ছুটে এসেছেন হাসপাতালে। অর্থোপেডিক ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন নিহত আমজাদের স্ত্রী মাকসুদার মাথায় ব্যান্ডেজ রয়েছে, তাঁকে ওষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। পাশের শয্যায় বসা রাহাত মণ্ডলের স্ত্রী মরিয়মের আঘাত ততটা গুরুতর নয়। তার পাশে রয়েছে তিন বছরের ছেলে মাহফুজ ও দেড় বছরের মেয়ে রজমনি। সন্তানদের জড়িয়ে ধরে তিনি ফুঁপিয়ে কাঁদছিলেন।
নিহত আমজাদের ভাতিজির জামাই আশরাফুল ইসলাম বলেন, ঈদে কোরবানি দেবে সেটা বলেছে। কোরবানি আর স্বজনদের সাথে ঈদ আনন্দ উদযাপন করতে বাড়িতে আসছিল।
পুলিশ ও আমজাদের পরিবার জানায়, শেরপুর সদরের কামারচর গ্রামের মৃত মোনছের মন্ডলের ছেলে ঠিকাদার আমজাদ ঈদের ছুটিতে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঢাকা থেকে শেরপুর যাচ্ছিলেন। তাদের বহনকৃত মাইক্রোবাসটি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের করাতিপাড়া এলাকায় আসলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে সজরে ধাক্কা মারে। এতে মাইক্রোবাসের সামনের অংশ ধুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলে আমজাদ মণ্ডল (৬৫) এবং তার দুই ছেলে অতুল মণ্ডল (১৪) ও রাহাত (২৬) মারা যায়।
এ ঘটনায় আমজাদ মন্ডলের স্ত্রী মাকসুদা মন্ডল, রাহাত মন্ডলের স্ত্রী মরিয়ম বেগম ও বরিশালের হযরত আলীর ছেলে নাজমুল হোসেন আহত হয়। তাদের ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে মঙ্গলবার বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠানো হয়।
গোড়াই হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির এসআই আনিসুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে চালকের অসাবধনার কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। বিকেলে স্বজনদের কাছে তিনটি মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মাইক্রোবাস ও ট্রাকটি আটক করে থানায় আনা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান আলেক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তা না করে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের সমন্বয়ে কমিটি করে নড়াইলে পাঠিয়েছেন।
১ দিন আগেসংবাদ সম্মেলনে জুলাই শহিদ রবিউল ইসলামের স্ত্রী সাবরিনা আক্তার বলেন, আমার স্বামী মিথ্যা অপবাদ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। এখন তার মৃত্যুর পরও একই অপবাদ পরিবারের ওপর মানসিক যন্ত্রণা হয়ে ফিরে আসছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চাই।
১ দিন আগেমনিরা শারমিন বলেন, সংবিধানের প্রথমেই লেখা আছে, সংবিধানের মালিক জনগণ। এ কথা বলে আপনাদের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করা হয়েছে। কারণ সংবিধানে আপনার মালিকানা আপনি বুঝে পাননি। এই সংবিধান নাগরিক অধিকার রক্ষা করে না। চব্বিশের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়েছে, সংবিধান নিয়েই পালিয়েছে। এখন বাংলাদেশে কোনো সংবিধান নাই।
১ দিন আগেসেলিমা রহমান বলেন, ১৬ বছর ধরে একটি শকুনি লুটপাট ও গুম-খুন করে বাংলদেশটাকে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। তাই ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়তে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই।
১ দিন আগে