প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলায় আহত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য মো. কাশেম (১৭) মারা গেছেন। কাশেমের বাড়ি গাজীপুর বোর্ডবাজার এলাকায়। তার বাবা মৃত জামাল হাজী।গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলায় আহত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য মো. কাশেম (১৭) মারা গেছেন। কাশেমের বাড়ি গাজীপুর বোর্ডবাজার এলাকায়। তার বাবা মৃত জামাল হাজী।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।
ঢামেক হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার বিকেল ৩টার দিকে মারা যান কাশেম।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহও ফেসবুক পোস্টে কাশেমের মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, গাজীপুরে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত কাশেম শহিদ হয়ে গেছেন। প্রতিবিপ্লবের প্রথম শহিদ আমার এই ভাই।
গত শুক্রবার রাত ৯টার দিকে গাজীপুর নগরের ধীরাশ্রম দাক্ষিণখান এলাকায় সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়ি ভাঙচুর হচ্ছিল। খবর পেয়ে ভাঙচুর ঠেকাতে গিয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। এরপর সেখানে মাইকিং করে ডাকাত পড়েছে ঘোষণা দিয়ে স্থানীয়রা হামলা চালায় বলে অভিযোগ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের।
ওই সময় ১০ থেকে ১৫ জন আহত হন। তাদের প্রথমে গাজীপুর শহিদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এর মধ্যে গুরুতর আহত সাতজনকে ঢামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ওই সাতজনের মধ্যে কাশেম ছাড়াও ছিলেন গাজীপুরের সাইন বোর্ডের কামারজুরি এলাকার শুভ শাহরিয়া (১৬), গাছা থানার শরীফপুর এলাকার ইয়াকুব (২৪), টঙ্গী পূর্ব থানার মধুমিতা রোড এলাকার সৌরভ (২২) ও গাজীপুর সদর থানার জোড়পুকুর এলাকার হাসান (২২)। বাকি দুজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
এদিকে গাজীপুরের ওই হামলা-ভাঙচুর ও পালটা হামলার পর শনিবার থেকে সারা দেশে যৌথ বাহিনীর অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলায় আহত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য মো. কাশেম (১৭) মারা গেছেন। কাশেমের বাড়ি গাজীপুর বোর্ডবাজার এলাকায়। তার বাবা মৃত জামাল হাজী।গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলায় আহত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য মো. কাশেম (১৭) মারা গেছেন। কাশেমের বাড়ি গাজীপুর বোর্ডবাজার এলাকায়। তার বাবা মৃত জামাল হাজী।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।
ঢামেক হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার বিকেল ৩টার দিকে মারা যান কাশেম।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহও ফেসবুক পোস্টে কাশেমের মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, গাজীপুরে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত কাশেম শহিদ হয়ে গেছেন। প্রতিবিপ্লবের প্রথম শহিদ আমার এই ভাই।
গত শুক্রবার রাত ৯টার দিকে গাজীপুর নগরের ধীরাশ্রম দাক্ষিণখান এলাকায় সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়ি ভাঙচুর হচ্ছিল। খবর পেয়ে ভাঙচুর ঠেকাতে গিয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। এরপর সেখানে মাইকিং করে ডাকাত পড়েছে ঘোষণা দিয়ে স্থানীয়রা হামলা চালায় বলে অভিযোগ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের।
ওই সময় ১০ থেকে ১৫ জন আহত হন। তাদের প্রথমে গাজীপুর শহিদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এর মধ্যে গুরুতর আহত সাতজনকে ঢামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ওই সাতজনের মধ্যে কাশেম ছাড়াও ছিলেন গাজীপুরের সাইন বোর্ডের কামারজুরি এলাকার শুভ শাহরিয়া (১৬), গাছা থানার শরীফপুর এলাকার ইয়াকুব (২৪), টঙ্গী পূর্ব থানার মধুমিতা রোড এলাকার সৌরভ (২২) ও গাজীপুর সদর থানার জোড়পুকুর এলাকার হাসান (২২)। বাকি দুজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
এদিকে গাজীপুরের ওই হামলা-ভাঙচুর ও পালটা হামলার পর শনিবার থেকে সারা দেশে যৌথ বাহিনীর অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
এদিকে পোষ্য কোটা পুনর্বহালের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় উপাচার্যের বাসভবনের সামনে তারা এ কর্মসূচি পালন করেন।
১৮ ঘণ্টা আগে২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের আনতপুর সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন ১৫ বছর বয়সী কিশোরী ফেলানী। তাঁর মরদেহ দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকার মর্মান্তিক দৃশ্য বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলেছিল।
১ দিন আগে