টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
রাত পৌহালেই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের যানজট, ধীরগতি এবং যানবাহনের চাপের পর মহাসড়ক এখন ফাঁকা হয়েছে। রোববার বিকেল থেকে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল কম থাকায় ফাঁকা লক্ষ্য করা গেছে।
এর আগে যমুনা সেতুর উপর দুর্ঘটনা, গাড়ি বিকল ও অতিরিক্ত যানবাহনের চাপের কারণে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইলের অংশে ১৩ কিলোমিটার থেমে থেমে যানজট ও ধীরগতির সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে রোববার সকাল ৯ টা পর্যন্ত মহাসড়কের এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতুপুর্ব পর্যন্ত ধীরগতিতে যানবাহন চলাচল করে। পরে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হলেও বিকেল পর্যন্ত উত্তরের পথে যানবাহন ব্যাপক চাপ থাকে।
এদিকে মহাসড়কে ৭ শতাধিক পুলিশ ছাড়াও সেনাবাহিনী এবং র্যাব সদস্যরা কাজ করে।
এদিকে শেষ মুহুতে ভোগান্তি ছাড়াই গন্তব্য পৌঁছাতে পারছে যাত্রীরা। তবে যাত্রীবাহি বাস না পেয়ে ট্রাক-পিকআপ ও বাসের ছাদে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরতে পেরেও খুশি যাত্রীরা। রোববার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কে এমন দৃশ্য দেখা যায়।
এদিকে ঈদ যাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতু দিয়ে দুই লাখ ১৬ হাজার ১৩৬ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এ সময়ে টোল আদায় হয়েছে ১৬ কোটি ৮৮ লাখ ৫৩ হাজার। এদিকে গত ২৮ মার্চ একদিনে সেতু দিয়ে ৪৮ হাজার ৩৩৫ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।
রোজিনা বেগম নামের এক গার্মেন্টস কর্মী বলেন,ট্রাকে যাচ্ছি বাড়িতে।বাড়ির কথা শুনলে মনের মধ্যে শান্তি চলে আসে।ছেলে থাকে দাদা-দাদীর সাথে মা আসবে শুনে পাগল হয়ে আছে।যারা দূরে থাকে তারা বুঝে পরিবারকে কতটা ভালোবাসে।এই রোদের মধ্যে যাচ্ছি পরিবারকে কাছে পাবো এটাই শান্তি।
ট্রাকের যাত্রী ইকবাল হাসান বলেন,প্রচন্ড রোদ মাথায় নিয়ে রংপুর যাচ্ছি। প্রায় ৬ মাস পর বাড়ি যাচ্ছি।ট্রাকে এতো কষ্ট করে যাচ্ছি। নিজের কাছে কষ্ট মনে হচ্ছে না।ঈদের আনন্দ পরিবারের সাথে ভাগ করে নিতে পারব এর চেয়ে শান্তির কি হতে পারে।এবছর ভোগান্তি ছাড়ায় মানুষ তার গন্তব্য পৌঁছাতে পারছে।
এ ব্যাপারে এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মুহাম্মদ শরীফ বলেন, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে মহাসড়কে পর্যাপ্ত পরিমাণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করেছে।ঈদে ঘরমুখো মানুষ স্বস্তিতে বাড়ি ফিরছে।স্বস্তিতে ঘরে ফিরতে পেরে খুশি যাত্রীরা।
রাত পৌহালেই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের যানজট, ধীরগতি এবং যানবাহনের চাপের পর মহাসড়ক এখন ফাঁকা হয়েছে। রোববার বিকেল থেকে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল কম থাকায় ফাঁকা লক্ষ্য করা গেছে।
এর আগে যমুনা সেতুর উপর দুর্ঘটনা, গাড়ি বিকল ও অতিরিক্ত যানবাহনের চাপের কারণে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইলের অংশে ১৩ কিলোমিটার থেমে থেমে যানজট ও ধীরগতির সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে রোববার সকাল ৯ টা পর্যন্ত মহাসড়কের এলেঙ্গা থেকে যমুনা সেতুপুর্ব পর্যন্ত ধীরগতিতে যানবাহন চলাচল করে। পরে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হলেও বিকেল পর্যন্ত উত্তরের পথে যানবাহন ব্যাপক চাপ থাকে।
এদিকে মহাসড়কে ৭ শতাধিক পুলিশ ছাড়াও সেনাবাহিনী এবং র্যাব সদস্যরা কাজ করে।
এদিকে শেষ মুহুতে ভোগান্তি ছাড়াই গন্তব্য পৌঁছাতে পারছে যাত্রীরা। তবে যাত্রীবাহি বাস না পেয়ে ট্রাক-পিকআপ ও বাসের ছাদে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরতে পেরেও খুশি যাত্রীরা। রোববার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ঢাকা-টাঙ্গাইল যমুনা সেতু মহাসড়কে এমন দৃশ্য দেখা যায়।
এদিকে ঈদ যাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতু দিয়ে দুই লাখ ১৬ হাজার ১৩৬ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এ সময়ে টোল আদায় হয়েছে ১৬ কোটি ৮৮ লাখ ৫৩ হাজার। এদিকে গত ২৮ মার্চ একদিনে সেতু দিয়ে ৪৮ হাজার ৩৩৫ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।
রোজিনা বেগম নামের এক গার্মেন্টস কর্মী বলেন,ট্রাকে যাচ্ছি বাড়িতে।বাড়ির কথা শুনলে মনের মধ্যে শান্তি চলে আসে।ছেলে থাকে দাদা-দাদীর সাথে মা আসবে শুনে পাগল হয়ে আছে।যারা দূরে থাকে তারা বুঝে পরিবারকে কতটা ভালোবাসে।এই রোদের মধ্যে যাচ্ছি পরিবারকে কাছে পাবো এটাই শান্তি।
ট্রাকের যাত্রী ইকবাল হাসান বলেন,প্রচন্ড রোদ মাথায় নিয়ে রংপুর যাচ্ছি। প্রায় ৬ মাস পর বাড়ি যাচ্ছি।ট্রাকে এতো কষ্ট করে যাচ্ছি। নিজের কাছে কষ্ট মনে হচ্ছে না।ঈদের আনন্দ পরিবারের সাথে ভাগ করে নিতে পারব এর চেয়ে শান্তির কি হতে পারে।এবছর ভোগান্তি ছাড়ায় মানুষ তার গন্তব্য পৌঁছাতে পারছে।
এ ব্যাপারে এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মুহাম্মদ শরীফ বলেন, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে মহাসড়কে পর্যাপ্ত পরিমাণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করেছে।ঈদে ঘরমুখো মানুষ স্বস্তিতে বাড়ি ফিরছে।স্বস্তিতে ঘরে ফিরতে পেরে খুশি যাত্রীরা।
টাঙ্গাইল জেলাকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু গোলচত্বর এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন ছাত্র-জনতা। সোমবার (১৩ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে এ বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ দিন আগেচুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদুর রহমান বলেন, শুক্রবার (১০ অক্টোবর) রাতে ১০-১২ জন দিনমজুর ডিঙ্গেহ এলাকার গোপন একটি স্থানে চোলাই মদ পান করেন। বিষাক্ত সেই মদ পান করার পর শনিবার তিনজন মারা গেছেন বলে খবর পাওয়া যায়। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার পর আরও তিনজন মারা গেছে
২ দিন আগেশাহজালাল রানা বলেন, প্রশাসনের আশ্বাসের ভিত্তিতে আমরা হরতাল কর্মসূচি স্থগিত করেছি। তবে ৩০ অক্টোবরের মধ্যে দাবি পূরণ করা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
২ দিন আগেধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রীর বাবা জানান, গত বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) স্কুলে যাওয়ার পথে তার মেয়েকে কৌশলে পাশের আচারগাঁও ইউনিয়নের সিংদই টঙ্গীর চরের একটি মৎস্য খামারে নিয়ে যায় প্রতিবেশী সুরুজ মিয়া (৪৫)। সেখানে তাকে ধর্ষণ করেন ওই গ্রামের সজিব মিয়া।
২ দিন আগে