
চট্টগ্রাম ব্যুরো

প্রশাসনের ওপর ‘খবরদারি’ করার মন্তব্যের রেশ না কাটতেই জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতা ও জাতীয় নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৫ আসনের প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরীর নতুন এক বক্তব্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ ভিডিওতে তাকে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় কড়া হুঁশিয়ারি দিতে শোনা গেছে, যেখানে তিনি বলেছেন, ‘খবরদার! চুদুরবুদুর করিও না। লুলা হয়ে যাবে।’
গত ১৩ নভেম্বর চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার চরতী ইউনিয়নের তুলাতলী এলাকায় জনসংযোগের সময় এ বক্তব্য দেন শাহজাহান চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকাল থেকে ১ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের ভিডিওটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
ভিডিওতে শাহজাহান চৌধুরীকে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে শোনা যায়, ‘আমি শাহজাহান চৌধুরী। আমাকে যারা চেনে না, তারা এখনো মাটির নিচে বসবাস করে। আমার জন্য আল্লাহ আছে। আল্লাহর মেহেরবানি, সূর্য আমার জন্য দাঁড়িয়ে থাকবে।’
বক্তব্যের এক পর্যায়ে আবেগমথিত কান্নাজড়িত কণ্ঠে জামায়াতের এই কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘আমি যদি চোখের পানি ফেলি, লুলা হয়ে যাবে। আমি অনেক কষ্ট পেয়েছি। গত ১৮ বছরের মধ্যে ৯ বছর জেল খেটেছি। আমি দুইবারের এমপি, কিন্তু এক কড়া জমিও নিইনি। টাকাপয়সা, ধনদৌলত কিছুই দেখিনি।’
সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় এখন একটাই মার্কা, সেটা হলো দাঁড়িপাল্লা— এ বলে হুঁশিয়ারিও দেন শাহজাহান চৌধুরী।
এর আগে গত শনিবার চট্টগ্রাম নগরের জিইসি কনভেনশন হলে দলের এক সম্মেলনে বক্তব্য দিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার শিকার হন শাহজাহান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে। পুলিশকে আপনার পেছনে পেছনে হাঁটতে হবে।’
এমন মন্তব্যের জের ধরে দল থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশও (শোকজ নোটিশ) দেওয়া হয়েছে শাহজাহান চৌধুরীকে। গত মঙ্গলবার জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের সই করা শোকজ নোটিশে তাকে সাত দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে।

প্রশাসনের ওপর ‘খবরদারি’ করার মন্তব্যের রেশ না কাটতেই জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতা ও জাতীয় নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৫ আসনের প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরীর নতুন এক বক্তব্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ ভিডিওতে তাকে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় কড়া হুঁশিয়ারি দিতে শোনা গেছে, যেখানে তিনি বলেছেন, ‘খবরদার! চুদুরবুদুর করিও না। লুলা হয়ে যাবে।’
গত ১৩ নভেম্বর চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার চরতী ইউনিয়নের তুলাতলী এলাকায় জনসংযোগের সময় এ বক্তব্য দেন শাহজাহান চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকাল থেকে ১ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের ভিডিওটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
ভিডিওতে শাহজাহান চৌধুরীকে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে শোনা যায়, ‘আমি শাহজাহান চৌধুরী। আমাকে যারা চেনে না, তারা এখনো মাটির নিচে বসবাস করে। আমার জন্য আল্লাহ আছে। আল্লাহর মেহেরবানি, সূর্য আমার জন্য দাঁড়িয়ে থাকবে।’
বক্তব্যের এক পর্যায়ে আবেগমথিত কান্নাজড়িত কণ্ঠে জামায়াতের এই কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘আমি যদি চোখের পানি ফেলি, লুলা হয়ে যাবে। আমি অনেক কষ্ট পেয়েছি। গত ১৮ বছরের মধ্যে ৯ বছর জেল খেটেছি। আমি দুইবারের এমপি, কিন্তু এক কড়া জমিও নিইনি। টাকাপয়সা, ধনদৌলত কিছুই দেখিনি।’
সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় এখন একটাই মার্কা, সেটা হলো দাঁড়িপাল্লা— এ বলে হুঁশিয়ারিও দেন শাহজাহান চৌধুরী।
এর আগে গত শনিবার চট্টগ্রাম নগরের জিইসি কনভেনশন হলে দলের এক সম্মেলনে বক্তব্য দিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার শিকার হন শাহজাহান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে। পুলিশকে আপনার পেছনে পেছনে হাঁটতে হবে।’
এমন মন্তব্যের জের ধরে দল থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশও (শোকজ নোটিশ) দেওয়া হয়েছে শাহজাহান চৌধুরীকে। গত মঙ্গলবার জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের সই করা শোকজ নোটিশে তাকে সাত দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্র ও ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, মোবারকপুর গ্রামের কৃষক হাবিবুর রহমান (৬৫) দীর্ঘদিন ধরে মস্তু মিয়ার জমি বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করে আসছেন। ঘটনার দিন সকালে হাবিবুর রহমান ওই জমিতে কাজ করতে যান। এ সময় ছাত্রদল নেতা টিটু ভূইয়া ও তার ভাই মিটু ভূইয়া সেখানে গিয়ে কাজ করতে নিষেধ করেন। তারা অভিযোগ করেন, হাবি
১ দিন আগে
করিমগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামের দালাল হেলাল উদ্দিন সাধির তাদের দেখিয়েছিলেন কুয়েতের ওয়েল কোম্পানিতে চাকরির স্বপ্ন। তার কথায় বিশ্বাস করে শরীফ মিয়া (৪৩), মোশাররফ হোসেন (৪৪), বাবলু মিয়া (৪০), লুসা মিয়া (৩৫) ও সানাউল করিম (৩১) একে একে তুলে দেন সাড়ে ৩২ লাখ টাকা। হেলাল তাদের কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণ
১ দিন আগে
মিছিলটি কোর্ট চত্বরে পৌঁছানোর পর অন্তত দুই বাউলশিল্পীকে মারধর করা হয়। একজন বাউলকে লাথি দিয়ে মাটিতে ফেলে দিতেও দেখা যায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
১ দিন আগে
আমান উল্লাহ আমান বলেন, “দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ফেরাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। জনগণের রায়েই দেশের ভবিষ্যৎ ঠিক হবে।”
১ দিন আগে