
চট্টগ্রাম ব্যুরো

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন নিয়ে জনমনে সন্দেহের উদ্রেক হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, যদি ক্ষুদ্র একটি অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হয়, সেই ক্ষুদ্র অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য আগামী দিনে যে এদের (অন্তর্বর্তী সরকার) অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, তা নিয়েও তো এখন সন্দেহের উদ্রেক হয়েছে মানুষের মনে।
রোববার (৮ জুন) চট্টগ্রামের বাসভবনে নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় গণমাধ্যম কর্মীদের এসব কথা বলেন তিনি।
আমীর খসরু বলেন, নব্বই শতাংশের বেশি দল ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বলছে। তার পেছনে অনেকগুলো যৌক্তিক কারণও আছে। যেমন— আমাদের সংস্কার কাজ প্রায় শেষ, ঐকমত্যের দিকে আমরা চলেছি। কারণ, আমরা সবাই স্বীকার করি যে ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে সংস্কার হবে। ঐকমত্য হতে আর সর্বোচ্চ ১৫ দিন থেকে এক মাস লাগার কথা। সুতরাং সংস্কারের কাজ তো শেষ।
বিচার কার্যক্রমের কথা তুলে ধরে আমীর খসরু বলেন, বিচার তো বিভাগ বিচার করবে, সরকার তো বিচার করবে না। এর মধ্যে অনেককে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে। যারা বাকি আছে— ডিসেম্বর আসতে আরও ছয় মাস বাকি আছে— তাদের বিচারের আওতায় আনা হোক। যাদের তারা আনতে পারবে না, বিএনপি নিশ্চিতভাবে তাদের বিচারের আওতায় আনবে। কারণ, শেখ হাসিনার হাতে বিএনপির মতো ক্ষতিগ্রস্ত কেউ হয়নি।
ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই নেতা বলেন, ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন কী জন্য যাবে? কোন যুক্তিতে যাবে? একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষার্থে এটা করা হয়েছে কি না— এমন প্রশ্ন এখন সবার মনে।
তিনি আরও বলেন, যদি সেই ক্ষুদ্র অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে সেই ক্ষুদ্র অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য আগামী দিনে যে এদের (অন্তর্বর্তী) অধীনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, সেটা নিয়েই তো এখন সবার মনে সন্দেহের উদ্রেক হয়েছে। সুতরাং, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন করতে হবে। এটাই আমাদের অবস্থান।
রাজনীতিকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে বাংলাদেশের মানুষের মনোজগতে যে পরিবর্তন আসছে, সেটা আমাদের ধারণ করতে হবে, বুঝতে হবে। এবং সেটা বুঝেই আমাদের রাজনীতি সামনের দিকে নিয়ে যেতে হবে।

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন নিয়ে জনমনে সন্দেহের উদ্রেক হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, যদি ক্ষুদ্র একটি অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হয়, সেই ক্ষুদ্র অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য আগামী দিনে যে এদের (অন্তর্বর্তী সরকার) অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, তা নিয়েও তো এখন সন্দেহের উদ্রেক হয়েছে মানুষের মনে।
রোববার (৮ জুন) চট্টগ্রামের বাসভবনে নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় গণমাধ্যম কর্মীদের এসব কথা বলেন তিনি।
আমীর খসরু বলেন, নব্বই শতাংশের বেশি দল ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বলছে। তার পেছনে অনেকগুলো যৌক্তিক কারণও আছে। যেমন— আমাদের সংস্কার কাজ প্রায় শেষ, ঐকমত্যের দিকে আমরা চলেছি। কারণ, আমরা সবাই স্বীকার করি যে ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে সংস্কার হবে। ঐকমত্য হতে আর সর্বোচ্চ ১৫ দিন থেকে এক মাস লাগার কথা। সুতরাং সংস্কারের কাজ তো শেষ।
বিচার কার্যক্রমের কথা তুলে ধরে আমীর খসরু বলেন, বিচার তো বিভাগ বিচার করবে, সরকার তো বিচার করবে না। এর মধ্যে অনেককে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে। যারা বাকি আছে— ডিসেম্বর আসতে আরও ছয় মাস বাকি আছে— তাদের বিচারের আওতায় আনা হোক। যাদের তারা আনতে পারবে না, বিএনপি নিশ্চিতভাবে তাদের বিচারের আওতায় আনবে। কারণ, শেখ হাসিনার হাতে বিএনপির মতো ক্ষতিগ্রস্ত কেউ হয়নি।
ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই নেতা বলেন, ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন কী জন্য যাবে? কোন যুক্তিতে যাবে? একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষার্থে এটা করা হয়েছে কি না— এমন প্রশ্ন এখন সবার মনে।
তিনি আরও বলেন, যদি সেই ক্ষুদ্র অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে সেই ক্ষুদ্র অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য আগামী দিনে যে এদের (অন্তর্বর্তী) অধীনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, সেটা নিয়েই তো এখন সবার মনে সন্দেহের উদ্রেক হয়েছে। সুতরাং, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন করতে হবে। এটাই আমাদের অবস্থান।
রাজনীতিকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে বাংলাদেশের মানুষের মনোজগতে যে পরিবর্তন আসছে, সেটা আমাদের ধারণ করতে হবে, বুঝতে হবে। এবং সেটা বুঝেই আমাদের রাজনীতি সামনের দিকে নিয়ে যেতে হবে।
বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান। তিনি বলেন, “তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না—২০০৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আমরা তার প্রমাণ দেখেছি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার না থাকলে ক্ষমতাসীনরা দানবে পরিণত
১ দিন আগে
রাজশাহীতে মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের ছেলে তাওসিফ রহমান সুমন (১৮) হত্যা মামলার প্রধান আসামি লিমন মিয়ার আরও ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মহানগর আদালত-৫ এর বিচারক আশিকুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
১ দিন আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর ওপর হামলা ও দুজনকে মারধরের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে রাজশাহী-নাটোর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজলা গেটে তারা মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে এবং আন্দোলন চালান।
১ দিন আগে
হরতালের সমর্থনে আন্দোলনকারীরা রাঙ্গামাটি শহরের বনরূপা, তবলছড়ি, দোয়েল চত্বরসহ ৮ থেকে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থান নিয়েছেন।
১ দিন আগে