চট্টগ্রাম ব্যুরো
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান ও আলোচিত ডেসটিনি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা এম হারুন-অর-রশীদ (বীর প্রতীক) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুরে চট্টগ্রাম ক্লাব থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
চট্টগ্রাম ক্লাবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফ উদ্দিন জানান, গত রবিবার (৩ আগস্ট) রাতে তিনি ক্লাবের একটি রুমে ওঠেন। সেখানে রাতে তিনি একাই ছিলেন। আজ সকালে তার সাড়া না পেয়ে দুপুর ১২টার পর পুলিশের উপস্থিতিতে রুমের দরজা ভাঙা হয়। সেখানে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ,পরিবার ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, একটি মামলার কাজে রোববার (৩ আগস্ট) তিনি চট্টগ্রাম আসেন। এরপর ওঠেন চট্টগ্রাম ক্লাবে। রাতে ঘুমানোর পর সোমবার দুপুর পর্যন্ত তিনি বের না হওয়ায়, অনেক ডাকাডাকির পরও সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে তাকে পড়ে থাকতে দেখেন স্টাফরা। এরপর খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। তিনি কীভাবে মারা গেলেন তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এম হারুন অর রশীদ ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি ২০০০-২০০২ পর্যন্ত সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন। পালন করেন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বও। তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারীর বাসিন্দা।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান ও আলোচিত ডেসটিনি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা এম হারুন-অর-রশীদ (বীর প্রতীক) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুরে চট্টগ্রাম ক্লাব থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
চট্টগ্রাম ক্লাবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফ উদ্দিন জানান, গত রবিবার (৩ আগস্ট) রাতে তিনি ক্লাবের একটি রুমে ওঠেন। সেখানে রাতে তিনি একাই ছিলেন। আজ সকালে তার সাড়া না পেয়ে দুপুর ১২টার পর পুলিশের উপস্থিতিতে রুমের দরজা ভাঙা হয়। সেখানে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ,পরিবার ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, একটি মামলার কাজে রোববার (৩ আগস্ট) তিনি চট্টগ্রাম আসেন। এরপর ওঠেন চট্টগ্রাম ক্লাবে। রাতে ঘুমানোর পর সোমবার দুপুর পর্যন্ত তিনি বের না হওয়ায়, অনেক ডাকাডাকির পরও সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে তাকে পড়ে থাকতে দেখেন স্টাফরা। এরপর খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। তিনি কীভাবে মারা গেলেন তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এম হারুন অর রশীদ ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি ২০০০-২০০২ পর্যন্ত সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন। পালন করেন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বও। তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারীর বাসিন্দা।
লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৪ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৫ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে