রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার কাঁচুপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা সাময়িকভাবে স্থগিত রাখার আবেদন করেছেন বর্তমান প্রধান শিক্ষক শহীদুল ইসলাম।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা রাজশাহী অঞ্চলের উপ-পরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসার এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত আবেদন দাখিল করেন তিনি।
লিখিত আবেদনে উল্লেখ করা হয়, কথিত প্রধান শিক্ষক আফজাল হোসেনসহ কয়েকজন সহকারী শিক্ষক ও কর্মচারীর নিয়োগ প্রক্রিয়ায় গুরুতর অনিয়ম, স্বাক্ষর জালিয়াতি এবং ভুয়া তথ্য প্রদানের ঘটনা ঘটেছে। নিয়োগপত্র, যোগদানপত্র ও চূড়ান্ত ফলাফলের নথি জালিয়াতির মাধ্যমে একাধিকবার এমপিওভুক্তির আবেদন করা হয়েছে। বিষয়টি প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যবস্থাপনার জন্য হুমকি হতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
আবেদনে আরও বলা হয়, নিয়োগের বৈধতা বর্তমানে বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন। সাম্প্রতিক আদালতের নির্দেশনায় কোনো পক্ষের অনুকূলে চূড়ান্ত আদেশ দেওয়া হয়নি। মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বেতন-ভাতা প্রদান রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় ও প্রশাসনিক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। তাই নিরপেক্ষ তদন্ত বা মামলার রায় না হওয়া পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক ব্যতীত অন্যান্য সহকারী শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা স্থগিত রাখার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
অভিযোগ প্রসঙ্গে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দুলাল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রাথমিকভাবে বিষয়টি শোনেন। তবে পরে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করে কল কেটে দেন এবং পরবর্তীতে একাধিকবার কল করা হলেও ফোন রিসিভ করেননি।
উল্লেখ্য, ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত কাঁচুপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে বর্তমানে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান চলছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার যোগসাজশে বিভিন্ন সময়ে জাল কাগজপত্র ব্যবহার করে শিক্ষক নিয়োগ ও বেতন-ভাতার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা রাজশাহী অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক মোহা. আব্দুর রশিদ বলেন, “আমি বর্তমানে একটি তদন্ত কাজে চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করছি। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমাকে ফোন করেছিলেন। তাকে বৃহস্পতিবার অফিসে আসতে বলেছি। অভিযোগপত্র হাতে পেলে বিস্তারিত জানাতে পারব।”
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার কাঁচুপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা সাময়িকভাবে স্থগিত রাখার আবেদন করেছেন বর্তমান প্রধান শিক্ষক শহীদুল ইসলাম।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা রাজশাহী অঞ্চলের উপ-পরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসার এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত আবেদন দাখিল করেন তিনি।
লিখিত আবেদনে উল্লেখ করা হয়, কথিত প্রধান শিক্ষক আফজাল হোসেনসহ কয়েকজন সহকারী শিক্ষক ও কর্মচারীর নিয়োগ প্রক্রিয়ায় গুরুতর অনিয়ম, স্বাক্ষর জালিয়াতি এবং ভুয়া তথ্য প্রদানের ঘটনা ঘটেছে। নিয়োগপত্র, যোগদানপত্র ও চূড়ান্ত ফলাফলের নথি জালিয়াতির মাধ্যমে একাধিকবার এমপিওভুক্তির আবেদন করা হয়েছে। বিষয়টি প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যবস্থাপনার জন্য হুমকি হতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
আবেদনে আরও বলা হয়, নিয়োগের বৈধতা বর্তমানে বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন। সাম্প্রতিক আদালতের নির্দেশনায় কোনো পক্ষের অনুকূলে চূড়ান্ত আদেশ দেওয়া হয়নি। মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বেতন-ভাতা প্রদান রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় ও প্রশাসনিক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। তাই নিরপেক্ষ তদন্ত বা মামলার রায় না হওয়া পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক ব্যতীত অন্যান্য সহকারী শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা স্থগিত রাখার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
অভিযোগ প্রসঙ্গে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দুলাল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রাথমিকভাবে বিষয়টি শোনেন। তবে পরে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করে কল কেটে দেন এবং পরবর্তীতে একাধিকবার কল করা হলেও ফোন রিসিভ করেননি।
উল্লেখ্য, ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত কাঁচুপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে বর্তমানে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান চলছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার যোগসাজশে বিভিন্ন সময়ে জাল কাগজপত্র ব্যবহার করে শিক্ষক নিয়োগ ও বেতন-ভাতার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা রাজশাহী অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক মোহা. আব্দুর রশিদ বলেন, “আমি বর্তমানে একটি তদন্ত কাজে চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করছি। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমাকে ফোন করেছিলেন। তাকে বৃহস্পতিবার অফিসে আসতে বলেছি। অভিযোগপত্র হাতে পেলে বিস্তারিত জানাতে পারব।”
এর আগেও হকারদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নিয়ে সফল না হওয়া বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জেলা প্রশাসক বলেন, হকারদের জন্য যে জায়গা তৈরি করেছি এটা তাদের জন্য একটি বোনাস। সিটি করপোরেশনের এ জায়গা আছে বলেই আমরা তাদের দিতে পারছি, জায়গাটি না থাকলেও হকারদের সড়ক ছাড়তে হতো। ফলে রাস্তায় ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। এখানে না
২ দিন আগেজানা গেছে, গতকাল সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় জোনাল শাখায় কর্মরত প্রিন্সিপাল অফিসার আজমীর হোসেন দপ্তরে এসে দেখতে পান দপ্তরের প্রধান ফটকে তালা লাগানো। তিনি দপ্তরের প্রহরী আল আমিনকে তালা খুলতে বলেন। এ নিয়ে দুই জনের মধ্যে হাতাহাতি হয়। বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।
২ দিন আগেসংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা যায়, মঙ্গলবার বিকেলে রাজশাহীর শিরোইল বাস স্ট্যান্ডে মালিকপক্ষ, চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে মালিকপক্ষ শ্রমিকদের দাবিদাওয়া মেনে নিয়ে ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে তা বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন। এই আশ্বাসে বাস শ্রমিকরা আবারও কাজে যোগ দেন।
২ দিন আগেস্থানীয়রা জানান, জমি খোয়ানো কৃষকরা নান্দাইল উপজেলার নান্দাইল পৌরসভার ঝাউগড়া মহল্লার বাসিন্দা। তারা মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টার দিকে নান্দাইল উপজেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সামনে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে দাঁড়িয়ে মানববন্ধন করেন। দখলদারের কাছে জমি খোয়ানো ১২ জন কৃষক ওই মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।
২ দিন আগে