বরিশাল প্রতিনিধি
স্বাস্থ্য খাতের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া ও বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার আধুনিকায়নসহ তিন দাবিতে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক চতুর্থ দিনের মতো অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক নেতাকর্মীদের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতার ব্যানারে চলছে এই বিক্ষোভ। আন্দোলনকারীদের দাবি, স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি ছাড়া তারা আন্দোলন প্রত্যাহার করবেন না।
রোববার (১০ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টায় নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় শিক্ষার্থীরা অবরোধ শুরু করেন। এ সময় মহাসড়ক দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে ভোগান্তিতে পড়েন বিভিন্ন গন্তব্যের যাত্রীরা। মহাসড়কের ওই পয়েন্ট দিয়ে বরিশাল বিভাগের ছয়টি জেলার গাড়িই যাতায়াত করে থাকে।
ছাত্র-জনতার দাবিগুলো হলো—
স্থানীয়রা জানান, শিক্ষার্থীরা নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় মহাসড়ক বন্ধ করে অবরোধ শুরু করলে ঢাকার সঙ্গে বরিশাল, পিরোজপুর, বরগুনা, ভোলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী ও পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটার সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সড়কের দুই পাশে শত শত যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়ে। এতে দুর্ভোগে পড়েন হাজার হাজার যাত্রী।
অবরোধ শুরুর সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আন্দোলনকারীদের বাধা দিলে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি হয়। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সরে গেলে শুরু হয় সড়ক অবরোধ।
টানা ১৫ দিন ধরে চলা এই আন্দোলন কর্মসূচির আওতায় আজ চতুর্থ দিনের মতো ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করা হলো। এর আগে আরও তিন দিন সকাল সাড়ে ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন তারা।
বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, সমস্যা নিরসনে আলোচনা চলছে। আশা করি, দ্রুত অবরোধ উঠে যাবে।
স্বাস্থ্য খাতের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া ও বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার আধুনিকায়নসহ তিন দাবিতে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক চতুর্থ দিনের মতো অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক নেতাকর্মীদের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতার ব্যানারে চলছে এই বিক্ষোভ। আন্দোলনকারীদের দাবি, স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি ছাড়া তারা আন্দোলন প্রত্যাহার করবেন না।
রোববার (১০ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টায় নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় শিক্ষার্থীরা অবরোধ শুরু করেন। এ সময় মহাসড়ক দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে ভোগান্তিতে পড়েন বিভিন্ন গন্তব্যের যাত্রীরা। মহাসড়কের ওই পয়েন্ট দিয়ে বরিশাল বিভাগের ছয়টি জেলার গাড়িই যাতায়াত করে থাকে।
ছাত্র-জনতার দাবিগুলো হলো—
স্থানীয়রা জানান, শিক্ষার্থীরা নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় মহাসড়ক বন্ধ করে অবরোধ শুরু করলে ঢাকার সঙ্গে বরিশাল, পিরোজপুর, বরগুনা, ভোলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী ও পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটার সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সড়কের দুই পাশে শত শত যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়ে। এতে দুর্ভোগে পড়েন হাজার হাজার যাত্রী।
অবরোধ শুরুর সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আন্দোলনকারীদের বাধা দিলে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি হয়। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সরে গেলে শুরু হয় সড়ক অবরোধ।
টানা ১৫ দিন ধরে চলা এই আন্দোলন কর্মসূচির আওতায় আজ চতুর্থ দিনের মতো ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করা হলো। এর আগে আরও তিন দিন সকাল সাড়ে ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন তারা।
বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, সমস্যা নিরসনে আলোচনা চলছে। আশা করি, দ্রুত অবরোধ উঠে যাবে।
চিরকুট ও সঙ্গে কাফনের কাপড় বাড়িতে পাঠিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজশাহী জেলা কমিটির সদস্য ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সংগঠক খালিদ হাসান মিলুকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। তার বাড়িতে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগানোরও চেষ্টা করা হয়েছে।
১ দিন আগেনিহত ওয়াজেদ আলী ওই গ্রামের দলিম উদ্দিনের ছেলে। তিনি হাসিবুর নামে এক ব্যক্তিকে হত্যার মামলায় আসামি ছিলেন।
১ দিন আগেশিক্ষার্থীরা বলছেন, দীর্ঘ ৯ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ না হওয়ায় পড়ালেখার প্রকৃত পরিবেশ তৈরি হচ্ছে না। আরও নানা জটিলতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে তাদের। দ্রুত দাবি বাস্তবায়ন না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তারা।
১ দিন আগে