পটুয়াখালী প্রতিনিধি
গভীর নিম্নচাপ ও অমাবস্যার প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ার ও জলোচ্ছ্বাস এবং টানা প্রবল বর্ষণে পটুয়াখালীর উপকূলীয় দ্বীপ উপজেলা রাঙ্গাবালীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ডুবে গেছে প্রায় সব মৎস্য ঘের, পুকুর ও কৃষিজমি। স্থানীয় মৎস্য বিভাগ ধারণা করছে, এ খাতে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় চার কোটি টাকা।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় উপজেলা রাঙ্গাবালীতে দুদিন ধরে চলছে টানা বৃষ্টিপাত। এর পাশাপাশি অমাবস্যার প্রভাবে জোয়ারের সময় অস্বাভাবিকভাবে নদ-নদীর পানি বেড়ে যায়। জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতাও ছিল স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে দুই থেকে তিন ফুট বেশি।
এ পরিস্থিতিতে বেড়িবাঁধ ভেঙে জোয়ারের জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয় উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকা। পানিতে ডুবে ভেসে যায় অধিকাংশ পুকুর ও ঘেরের মাছ।
চরমোন্তাজ ইউনিয়নের নয়ারচর ও চর আন্ডার বন্যা নিয়ন্ত্রক বাঁধের বাইরের অংশ জোয়ারের পানিতে ডুবে যায়। ইউনিয়নে বেড়িবাঁধের বাইরে থাকা মাছের ঘের ও পুকুর ডুবে গিয়ে মাছ ভেসে যায়।
এ অবস্থায় উপজেলার মৎস্যচাষিরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। উপজেলার মৌডুবী ইউনিয়নের আশাবাড়িয়া এলাকার মৎস্য ঘেরের মালিক লিটু গাজী জানান, তার ঘেরের মাছ বড় হয়েছে। বিক্রির সময় হয়ে এসেছিল। অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে তার সেই ঘেরটি তলিয়ে গেছে। এতে কয়েক লাখ টাকা ক্ষতির মুখে পড়েছেন তিনি।
একই এলাকার আরেক ঘেরের মালিক মিন্টু সরদার বলেন, মৌডুবীর আশাবাড়িয়ার চরে আমারসহ অন্যান্য ঘের মালিকদের ৩০টির বেশি ঘের রয়েছে। সবগুলো ঘের তলিয়ে মাছ ভেসে গেছে। আমাদের এখানেই প্রায় কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে।
চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের মধ্য চালিতাবুনিয়া গ্রামের মাছের ঘেরের মালিক ওমর সানি বলেন, জোয়ারের পানিতে বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে। কয়েকটি স্থানে বাঁধ নিচু রয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরেই জোয়ারের পানি অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে ওইসব এলাকা দিয়ে পানি ঢুকতে থাকে। চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকাই তলিয়ে গেছে। আমাদের সব পুকুর ও ঘেরের সব মাছ ভেসে গেছে। মৎস্য খামারিরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
রাঙ্গাবালী উপজেলা মৎস্য কার্যালয়ের কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, পটুয়াখালী জেলার মধ্যে পুকুর ও মাছের ঘের সবচেয়ে বেশি রাঙ্গাবালী উপজেলাতেই। তার প্রায় সবই পানিতে তলিয়ে গেছে। মৎস্য চাষিরা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
কার্যালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, জোয়ার ও জলোচ্ছ্বাসে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার এক হাজার ৩০০টি পুকুর ও ৬৫০টি মৎস্য ঘের তলিয়ে গেছে। এসব পুকুর ও ঘেরের বিপুল পরিমাণ মাছ পানিতে ভেসে যাওয়ায় মৎস্যচাষিদের প্রায় চার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গভীর নিম্নচাপ ও অমাবস্যার প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ার ও জলোচ্ছ্বাস এবং টানা প্রবল বর্ষণে পটুয়াখালীর উপকূলীয় দ্বীপ উপজেলা রাঙ্গাবালীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ডুবে গেছে প্রায় সব মৎস্য ঘের, পুকুর ও কৃষিজমি। স্থানীয় মৎস্য বিভাগ ধারণা করছে, এ খাতে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় চার কোটি টাকা।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলীয় উপজেলা রাঙ্গাবালীতে দুদিন ধরে চলছে টানা বৃষ্টিপাত। এর পাশাপাশি অমাবস্যার প্রভাবে জোয়ারের সময় অস্বাভাবিকভাবে নদ-নদীর পানি বেড়ে যায়। জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতাও ছিল স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে দুই থেকে তিন ফুট বেশি।
এ পরিস্থিতিতে বেড়িবাঁধ ভেঙে জোয়ারের জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হয় উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকা। পানিতে ডুবে ভেসে যায় অধিকাংশ পুকুর ও ঘেরের মাছ।
চরমোন্তাজ ইউনিয়নের নয়ারচর ও চর আন্ডার বন্যা নিয়ন্ত্রক বাঁধের বাইরের অংশ জোয়ারের পানিতে ডুবে যায়। ইউনিয়নে বেড়িবাঁধের বাইরে থাকা মাছের ঘের ও পুকুর ডুবে গিয়ে মাছ ভেসে যায়।
এ অবস্থায় উপজেলার মৎস্যচাষিরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। উপজেলার মৌডুবী ইউনিয়নের আশাবাড়িয়া এলাকার মৎস্য ঘেরের মালিক লিটু গাজী জানান, তার ঘেরের মাছ বড় হয়েছে। বিক্রির সময় হয়ে এসেছিল। অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে তার সেই ঘেরটি তলিয়ে গেছে। এতে কয়েক লাখ টাকা ক্ষতির মুখে পড়েছেন তিনি।
একই এলাকার আরেক ঘেরের মালিক মিন্টু সরদার বলেন, মৌডুবীর আশাবাড়িয়ার চরে আমারসহ অন্যান্য ঘের মালিকদের ৩০টির বেশি ঘের রয়েছে। সবগুলো ঘের তলিয়ে মাছ ভেসে গেছে। আমাদের এখানেই প্রায় কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে।
চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের মধ্য চালিতাবুনিয়া গ্রামের মাছের ঘেরের মালিক ওমর সানি বলেন, জোয়ারের পানিতে বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে। কয়েকটি স্থানে বাঁধ নিচু রয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরেই জোয়ারের পানি অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে ওইসব এলাকা দিয়ে পানি ঢুকতে থাকে। চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকাই তলিয়ে গেছে। আমাদের সব পুকুর ও ঘেরের সব মাছ ভেসে গেছে। মৎস্য খামারিরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
রাঙ্গাবালী উপজেলা মৎস্য কার্যালয়ের কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, পটুয়াখালী জেলার মধ্যে পুকুর ও মাছের ঘের সবচেয়ে বেশি রাঙ্গাবালী উপজেলাতেই। তার প্রায় সবই পানিতে তলিয়ে গেছে। মৎস্য চাষিরা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
কার্যালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, জোয়ার ও জলোচ্ছ্বাসে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার এক হাজার ৩০০টি পুকুর ও ৬৫০টি মৎস্য ঘের তলিয়ে গেছে। এসব পুকুর ও ঘেরের বিপুল পরিমাণ মাছ পানিতে ভেসে যাওয়ায় মৎস্যচাষিদের প্রায় চার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার রাতে হত্যার ঘটনাটি ঘটেছে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মগটুলা ইউনিয়নের কর্মা গ্রামে। জমির মালিকানা সংক্রান্ত ঘটনার জেরে একই গ্রামের নজরুল ইসলামসহ (৩০) কয়েকজন মিলে অটোরিকশাচালক খোকন মিয়াকে (৫০) পিটিয়ে হত্যার করে। নিহত খোকন মিয়া অভিযুক্ত নজরুলের চাচাত ভাই। হত্যার ঘটনায় নজর
১ দিন আগেগ্রেপ্তার আলমগীর হোসেন ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার মলমল ভাটিপাড়া গ্রামের মমতাজ উদ্দিন বেপারী মোন্তার ছেলে। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, হত্যা ও অস্ত্র আইনে তিনটি মামলা রয়েছে।
১ দিন আগেনেত্রকোণার মোহনগঞ্জ উপজেলায় শারদীয় দুর্গাপূজার মণ্ডপে হামলার ঘটনায় আরিফ চৌধুরী অন্তর (২২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (৪ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে মোহনগঞ্জ পৌর শহরের উত্তর দৌলতপুরের ব্যাংকার্স মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। রবিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হয় বলে নি
১ দিন আগে