বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান।
ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, কালোটাকার উৎস বন্ধ করতে হবে। নির্বাচন কমিশন বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেবে অর্থ মন্ত্রণালয়।
তিনি জানান, আগস্ট মাসের ১২ দিনে ১০৫ কোটি ৪০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। গত বছরের একই সময়ে (২০২৪ সালের আগস্টের প্রথম ১২ দিন) দেশে এসেছিল ৭২ কোটি ১০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। এ হিসাবে চলতি বছর আলোচ্য সময়ের তুলনায় প্রায় ৩৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার বা ৪ হাজার ৬৩ কোটি টাকা বেশি এসেছে।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) নতুন অর্থবছরের (২০২৫-২৬) কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচি ঘোষণা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর, নির্বাহী পরিচালক, পরিচালক এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমাদের মতে অর্থনৈতিক অবস্থা মোটামুটি সন্তোষজনক। আর্থিক খাতের বিশাল বিশৃঙ্খলা, দুর্নীতি, সুশাসনের অভাব ছিল। এমনিতেই আমাদের আর্থিক সক্ষমতা কম। তার মধ্যে এগুলো। সেজন্য আমি খাদের কিনারায় বলি, আইসিইউতে ছিল বলি। সেখান থেকে আমরা একটু ঘুরে দাঁড়িয়েছি।
তিনি বলেন, অসত্য তথ্য যদি দেওয়া হয়, সেটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সেই বিষয়টাই আমরা মনে করিয়ে দিয়েছি। আমরা বরং করদাতাদের সুবিধার্থে অনলাইনে রিটার্ন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা আরও যুগোপযোগী করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমরা অভূতপূর্ব সারা পেয়েছি। প্রতিদিন ১০ থেকে ২০ হাজার লোক অনলাইনে ট্যাক্স দিচ্ছে। এটা আসলে সচেতনতা
ইসলামী ব্যাংক অফিসার কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ওমর ফারুক খান।
দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি’র সুপারিশে রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের হেলেনিক ড্রাই বাল্ক ভেঞ্চারস এলএলসি থেকে ৭৬.৬৯৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে জাহান দুটি কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৯৩৫ কোটি ৭১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। জাহাজ দুটি রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠান বাংল
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ১৫ শতাংশে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে জানিয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ২০ শতাংশ কমে ১৫ শতাংশ করার জন্য সরকারের সব মহল থেকে সম্মলিত প্রচেষ্টা আছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সে আলোচনা এখনো চলমান। চূড়ান্ত চুক্তির আগে সেটা হতে পারে।
তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬ কোটি ৪৪ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। রাষ্ট্র মালিকানাধীন কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬ কোটি ১১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। বেসরকারী বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৪কোটি ৩০ লাখ ৭০ হাজার ডলার। আর বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর
বাংলাদেশের ঐতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য শীর্ষক নতুন ডিজাইন ও সিরিজে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর স্বাক্ষরিত ১০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটটির আকার নির্ধারণ করা হয়েছে দৈর্ঘ্যে ১৪০ মি.মি এবং প্রস্থে ৬২ মি.মি.। নোটের সম্মুখভাগে বামপাশে ষাট গম্বুজ মসজিদের ছবি ও মাঝখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে পাতা ও কলিসহ প্র
গভর্নর বলেন, আর্থিক খাতকে রাজনীতির ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। আগামীতে ব্যাংক খাতে দুর্বৃত্তায়ন ঠেকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষমতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। আর্থিক খাতের সংস্কারে ব্যাংক কোম্পানি আইনকে ব্যাপকভাবে পরিবর্তন করা হচ্ছে।
আয়কর আইন অনুসারে একজন করদাতাকে তার প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় অবশ্যই সঠিকভাবে আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করতে হবে। করদাতার প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় প্রদর্শন না করে এর কোনো একটি শূন্য অথবা সবগুলো তথ্য শূন্য হিসেবে প্রদর্শন করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ।
শায়েস্তা খাঁ ছিলেন সম্রাট আওরঙ্গজেবের মামা এবং এক দক্ষ প্রশাসক। তিনি ক্ষমতায় আসার পরই অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন এবং বাংলার বাণিজ্য ও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য নানাবিধ উদ্যোগ নেন। নদীপথের দস্যু দমন, স্থানীয় জমিদারদের নিয়ন্ত্রণ এবং বিদেশি ব্যবসায়ীদের সাথে সুচিন্তিত বাণিজ্য চুক্তি—এসবই তাঁর শাসনকে
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে রাজনীতি ডটকমের কাছে এ-সংক্রান্ত ত্রুটিবিচ্যুতির কথা স্বীকার করে পর্যায়ক্রমে জরিমানা বা বকেয়া পরিশোধ করার অঙ্গীকার করা হয়েছে।
এসব কার্ডের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকের রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট (আরএফসিডি), ফরেন কারেন্সি কারেন্ট (এফসিসি) এবং এক্সপোর্টার্স রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) হিসাবধারীরা দেশে ও বিদেশে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবেন।
২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বাড়ে। সঙ্গে রপ্তানি আয় বাড়ায় ডলার বাজারে জোগান বেড়ে যায়। এতে দীর্ঘদিন ধরে ঊর্ধ্বমুখী থাকা ডলারের দাম স্থিতিশীল হয়ে আসে।