কমলো এলপি গ্যাসের দাম

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আপডেট : ০৭ অক্টোবর ২০২৫, ১৬: ৫২
ফাইল ছবি

ভোক্তা পর্যায়ে অক্টোবর মাসের জন্য ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ২৯ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ২৪১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) এই দাম কমানোর ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।

একইসঙ্গে অটোগ্যাসের দামও কমানো হয়েছে। অক্টোবর মাসে ভোক্তা পর্যায়ে ১ টাকা ৩৮ পয়সা কমিয়ে অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৫৬ টাকা ৭৭ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বিইআরসি জানায়, অক্টোবর মাসের জন্য সৌদি আরামকোর প্রোপেন এবং বিউটেনের ঘোষিত সৌদি সিপি প্রতি মেট্রিক টন যথাক্রমে ৪৯৫ মার্কিন ডলার ও ৪৭৫ মার্কিন ডলার এবং প্রোপেন ও বিউটেনের অনুপাত ৩৫:৬৫ অনুযায়ি প্রোপেন ও বিউটেনের গড় সৌদি সিপি প্রতি মেট্রিক টন ৪৮২ মার্কিন ডলার বিবেচনায় অক্টোবর মাসের জন্য বেসরকারি এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম ভোক্তা পর্যায়ে সমন্বয় করা হলো।

এর আগে গত ২ সেপ্টেম্বর সবশেষ সমন্বয় করা হয় এলপি গ্যাসের দাম। সে সময় সেপ্টেম্বর মাসের জন্য ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৩ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ২৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

একই সময় ভোক্তা পর্যায়ে ১৩ পয়সা কমিয়ে সেপ্টেম্বর মাসের জন্য অটোগ্যাসের মূসকসহ দাম প্রতি লিটার ৫৮ টাকা ১৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

ad
ad

অর্থের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

এলপিজির দাম বাড়লো ৩৮ টাকা

ভোক্তাপর্যায়ে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি ডিসেম্বর মাসের জন্য ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৩৮ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এর নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ২৫৩ টাকা। আজ সন্ধ্যা থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে।

৫ দিন আগে

উৎপাদনের নতুন রেকর্ড গড়ল রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র

এটি বাংলাদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ মাসিক উৎপাদন। এই ঐতিহাসিক অর্জন এমএসটিপিপির অসাধারণ কার্যকারিতা ও নিরবচ্ছিন্ন সক্ষমতার প্রতীক।

৫ দিন আগে

চূড়ান্ত অনুমোদন পেল সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক— এই পাঁচটি ব্যাংক একীভূত করে গড়ে তোলা হয়েছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি।

৭ দিন আগে

ডলারের কোনো সংকট নেই: গভর্নর

গভর্নর বলেন, মূল্যস্ফীতি কমাতে ডলার এক্সচেঞ্জ রেট বাজারভিত্তিক করা হয়েছে। এতে আমরা সফল হয়েছি। আমরা যত ইচ্ছা আমদানি করতে পারি। ব্যাংকিং খাতে আমদানিতে কোনো সমস্যা নেই। কেউ আমদানি করতে না পারে, সেটা তার নিজের সমস্যা।

৮ দিন আগে