ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান। বুধবার ব্যাংকের বোর্ড সভায় তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।
এর আগে তিনি ইসলামী ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের প্রভাষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।
পরে তিনি যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টার থেকে ফিন্যান্স বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউ ইয়র্ক-এ অধ্যাপক, ইতালির ইউনিভার্সিটি অব বোকোনিতে ভিজিটিং প্রফেসর, যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়, আরবানা শ্যাম্পেইন এবং রাশিয়ার মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ভিজিটিং স্কলার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ঢাকার জেডএনআরএফ ইউনিভার্সিটি অব ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস (জুমস)-এর প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চ্যান্সেলর।
বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা প্রফেসর রহমান উন্নয়নশীল ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশসমূহে বিভিন্ন কোম্পানি, সরকারি এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার একজন অভিজ্ঞ স্বতন্ত্র উপদেষ্টা। তিনি কৌশলগত পরামর্শ এবং পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করে থাকেন। আর্থিক জবাবদিহিতা এবং কর্পোরেট গভর্ন্যান্স বিষয়ক ব্যবস্থাপনায় তার দক্ষতা রয়েছে। তাঁর কাজের কেন্দ্রবিন্দু ছিল প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম, যার মাধ্যমে বিশ্ব ব্যাংকের সদস্য দেশগুলোকে আর্থিক স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং গভর্ন্যান্সের ভিত্তি শক্তিশালী করতে সহায়তা করা। তার কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট অনেক দেশে দীর্ঘমেয়াদি ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
বিশ্বব্যাংকে থাকাকালীন, প্রফেসর রহমান আন্তর্জাতিক আর্থিক কাঠামোকে শক্তিশালী করতে ‘স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড কোডস ইনিশিয়েটিভ’ নামে একটি কর্মসূচি ডিজাইন ও বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেন। এ কার্যক্রমের আওতায় তিনি বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে নীতিনির্ধারণী সংলাপে অংশগ্রহণ করেন, বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ ও বাইরের অংশীজনদের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং প্রতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির কার্যক্রম গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
প্রফেসর রহমান রাশিয়া, কাজাখস্তান ও উজবেকিস্তানে ডেলোয়েট (Deloitte) নামক আন্তর্জাতিক পেশাদারী প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনায় নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকা পালন করেন। এসব দেশে তিনি বাজার অর্থনীতি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। বিশ্বের সকল মহাদেশের বহু দেশে তার কাজের পরিধি বিস্তৃত রয়েছে।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান। বুধবার ব্যাংকের বোর্ড সভায় তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।
এর আগে তিনি ইসলামী ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের প্রভাষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।
পরে তিনি যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টার থেকে ফিন্যান্স বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউ ইয়র্ক-এ অধ্যাপক, ইতালির ইউনিভার্সিটি অব বোকোনিতে ভিজিটিং প্রফেসর, যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়, আরবানা শ্যাম্পেইন এবং রাশিয়ার মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ভিজিটিং স্কলার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ঢাকার জেডএনআরএফ ইউনিভার্সিটি অব ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস (জুমস)-এর প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চ্যান্সেলর।
বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা প্রফেসর রহমান উন্নয়নশীল ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশসমূহে বিভিন্ন কোম্পানি, সরকারি এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার একজন অভিজ্ঞ স্বতন্ত্র উপদেষ্টা। তিনি কৌশলগত পরামর্শ এবং পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করে থাকেন। আর্থিক জবাবদিহিতা এবং কর্পোরেট গভর্ন্যান্স বিষয়ক ব্যবস্থাপনায় তার দক্ষতা রয়েছে। তাঁর কাজের কেন্দ্রবিন্দু ছিল প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম, যার মাধ্যমে বিশ্ব ব্যাংকের সদস্য দেশগুলোকে আর্থিক স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং গভর্ন্যান্সের ভিত্তি শক্তিশালী করতে সহায়তা করা। তার কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট অনেক দেশে দীর্ঘমেয়াদি ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
বিশ্বব্যাংকে থাকাকালীন, প্রফেসর রহমান আন্তর্জাতিক আর্থিক কাঠামোকে শক্তিশালী করতে ‘স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড কোডস ইনিশিয়েটিভ’ নামে একটি কর্মসূচি ডিজাইন ও বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেন। এ কার্যক্রমের আওতায় তিনি বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে নীতিনির্ধারণী সংলাপে অংশগ্রহণ করেন, বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ ও বাইরের অংশীজনদের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং প্রতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির কার্যক্রম গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
প্রফেসর রহমান রাশিয়া, কাজাখস্তান ও উজবেকিস্তানে ডেলোয়েট (Deloitte) নামক আন্তর্জাতিক পেশাদারী প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনায় নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকা পালন করেন। এসব দেশে তিনি বাজার অর্থনীতি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। বিশ্বের সকল মহাদেশের বহু দেশে তার কাজের পরিধি বিস্তৃত রয়েছে।
বরখাস্তের আদেশ অনুযায়ী, গত ২২ জুন জারি করা বদলির আদেশ অবজ্ঞা করে প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলার মাধ্যমে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করায় এই ১৪ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত করে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এনবিআরের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিয়ে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত এসব কর্মকর্তা বরখাস্ত থাক
৮ দিন আগেডলারের এ দাম বাড়ার বিষয়ে খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত কয়েকদিনে প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ বাড়ার কারণে ডলারের দাম কম ছিল। একই সঙ্গে আমদানি হ্রাস ও এলসি (ঋণপত্র) খোলার গতি কমায় ডলারের চাহিদাও কমে গিয়েছিল।
৯ দিন আগেতবে সুনির্দিষ্ট কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বা কোন কোন বিষয়ে দুই দেশ একমত কিংবা দ্বিমত পোষণ করেছে- সাংবাদিকদের এসব প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা ‘নন-ডিসক্লোজেবল ইস্যু’ বলে অনেক বিষয় এড়িয়ে যান।
১০ দিন আগে