ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ৯টি ফাইন্যান্স কোম্পানি বা নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমানতের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ ছড়িয়েছে আমানতকারীদের মধ্যে। এ প্রেক্ষাপটে ন্যাশনাল ফাইন্যান্স লিমিটেড (এনএফএল) জানিয়েছে, তারা স্থিতিশীল, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ও ভবিষ্যতের প্রবৃদ্ধির জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
২২ বছর আগে বাংলাদেশি ও আমেরিকান উদ্যোক্তাদের যৌথ উদ্যোগে যাত্রা শুরু করে ন্যাশনাল ফাইন্যান্স। শুরু থেকেই প্রতিষ্ঠানটি আর্থিক স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও মানসম্পন্ন সেবা প্রদানের মাধ্যমে একটি আস্থার ঐতিহ্য গড়ে তুলেছে। প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত উভয় গ্রাহকের কাছেই প্রতিষ্ঠানটি নির্ভরযোগ্য সঙ্গী হিসেবে স্বীকৃত।
ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের রয়েছে শক্তিশালী মালিকানা কাঠামো। এর ৫৭ শতাংশ শেয়ার আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তাদের মালিকানাধীন, বাকি ৪৩ শতাংশ দেশের শীর্ষ ব্যবসায়িক গোষ্ঠীগুলোর হাতে। এর মধ্যে রয়েছে কাবকো ফার্মাসিউটিক্যালস ইউএসএ, অনন্ত গ্রুপ, অনন্ত কোম্পানিজ, বেঙ্গল গ্রুপ এবং ওএমসি গ্রুপ। এসব স্বনামধন্য শেয়ারধারীরা ন্যাশনাল ফাইন্যান্সকে দিয়েছে অর্থনৈতিক স্থিতি, পেশাদার ব্যবস্থাপনা ও আন্তর্জাতিক মানের গভর্ন্যান্স কাঠামো।
ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রতিষ্ঠানটির ইতিহাসে অমানত ফেরত দিতে ব্যর্থতার কোনো দৃষ্টান্ত নেই। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ফাহিমা মান্নান বলেন, আমানতকারীদের আস্থা আমাদের জীবনরেখা। আপনার অর্থ আমাদের কাছে নিরাপদ এবং আমরা ভবিষ্যতেও তা নিরাপদ রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ন্যাশনাল ফাইন্যান্স অংশীদার ব্যাংকগুলোকে সময়মতো ঋণের কিস্তি পরিশোধের মাধ্যমে একটি আর্থিক শৃঙ্খলার রেকর্ড বজায় রেখেছে। এটি প্রতিষ্ঠানের নির্ভরযোগ্যতা ও স্থিতিশীলতার প্রতীক।
পাশাপাশি এই খাতসংশ্লিষ্ট সব ধরনের আইন মেনে চলার বিষয়েও কঠোর ন্যাশনাল ফাইন্যান্স। প্রতিষ্ঠানটি সবসময় দেশের আইন ও নিয়ন্ত্রক কাঠামো মেনে চলেছে। ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ নিয়ে পুনরুদ্ধার কার্যক্রম সতর্কভাবে তদারকি করে চলেছে। এর ফলে ঋণ আদায়ে ধারাবাহিক অগ্রগতিও হয়েছে।
ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের পরিচালনা পর্ষদ কোম্পানির আর্থিক ভিত্তি আরও শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিষ্ঠানটি সক্রিয়ভাবে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, প্রযুক্তিগত রূপান্তর, ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারণ ও কৌশলগত বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করছে।
প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান বলেন, অতিরিক্ত মূলধন সহায়তার মাধ্যমে আমরা ডিজিটাল আর্থিক সেবার মান আরও উন্নত করব এবং গ্রাহকদের কাছে একটি সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা পৌঁছে দেবো।
ন্যাশনাল ফাইন্যান্স আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, টেকসই অর্থায়ন ও আধুনিক ডিজিটাল সেবা প্রদানের মাধ্যমে নতুন গ্রাহকদের সেবা দিতে প্রস্তুত বলেও জানান চেয়ারম্যান ফাহিমা মান্নান।
বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ৯টি ফাইন্যান্স কোম্পানি বা নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমানতের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ ছড়িয়েছে আমানতকারীদের মধ্যে। এ প্রেক্ষাপটে ন্যাশনাল ফাইন্যান্স লিমিটেড (এনএফএল) জানিয়েছে, তারা স্থিতিশীল, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ও ভবিষ্যতের প্রবৃদ্ধির জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
২২ বছর আগে বাংলাদেশি ও আমেরিকান উদ্যোক্তাদের যৌথ উদ্যোগে যাত্রা শুরু করে ন্যাশনাল ফাইন্যান্স। শুরু থেকেই প্রতিষ্ঠানটি আর্থিক স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও মানসম্পন্ন সেবা প্রদানের মাধ্যমে একটি আস্থার ঐতিহ্য গড়ে তুলেছে। প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত উভয় গ্রাহকের কাছেই প্রতিষ্ঠানটি নির্ভরযোগ্য সঙ্গী হিসেবে স্বীকৃত।
ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের রয়েছে শক্তিশালী মালিকানা কাঠামো। এর ৫৭ শতাংশ শেয়ার আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তাদের মালিকানাধীন, বাকি ৪৩ শতাংশ দেশের শীর্ষ ব্যবসায়িক গোষ্ঠীগুলোর হাতে। এর মধ্যে রয়েছে কাবকো ফার্মাসিউটিক্যালস ইউএসএ, অনন্ত গ্রুপ, অনন্ত কোম্পানিজ, বেঙ্গল গ্রুপ এবং ওএমসি গ্রুপ। এসব স্বনামধন্য শেয়ারধারীরা ন্যাশনাল ফাইন্যান্সকে দিয়েছে অর্থনৈতিক স্থিতি, পেশাদার ব্যবস্থাপনা ও আন্তর্জাতিক মানের গভর্ন্যান্স কাঠামো।
ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রতিষ্ঠানটির ইতিহাসে অমানত ফেরত দিতে ব্যর্থতার কোনো দৃষ্টান্ত নেই। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ফাহিমা মান্নান বলেন, আমানতকারীদের আস্থা আমাদের জীবনরেখা। আপনার অর্থ আমাদের কাছে নিরাপদ এবং আমরা ভবিষ্যতেও তা নিরাপদ রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ন্যাশনাল ফাইন্যান্স অংশীদার ব্যাংকগুলোকে সময়মতো ঋণের কিস্তি পরিশোধের মাধ্যমে একটি আর্থিক শৃঙ্খলার রেকর্ড বজায় রেখেছে। এটি প্রতিষ্ঠানের নির্ভরযোগ্যতা ও স্থিতিশীলতার প্রতীক।
পাশাপাশি এই খাতসংশ্লিষ্ট সব ধরনের আইন মেনে চলার বিষয়েও কঠোর ন্যাশনাল ফাইন্যান্স। প্রতিষ্ঠানটি সবসময় দেশের আইন ও নিয়ন্ত্রক কাঠামো মেনে চলেছে। ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ নিয়ে পুনরুদ্ধার কার্যক্রম সতর্কভাবে তদারকি করে চলেছে। এর ফলে ঋণ আদায়ে ধারাবাহিক অগ্রগতিও হয়েছে।
ন্যাশনাল ফাইন্যান্সের পরিচালনা পর্ষদ কোম্পানির আর্থিক ভিত্তি আরও শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিষ্ঠানটি সক্রিয়ভাবে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, প্রযুক্তিগত রূপান্তর, ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারণ ও কৌশলগত বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করছে।
প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান বলেন, অতিরিক্ত মূলধন সহায়তার মাধ্যমে আমরা ডিজিটাল আর্থিক সেবার মান আরও উন্নত করব এবং গ্রাহকদের কাছে একটি সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা পৌঁছে দেবো।
ন্যাশনাল ফাইন্যান্স আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, টেকসই অর্থায়ন ও আধুনিক ডিজিটাল সেবা প্রদানের মাধ্যমে নতুন গ্রাহকদের সেবা দিতে প্রস্তুত বলেও জানান চেয়ারম্যান ফাহিমা মান্নান।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান ও স্বতন্ত্র পরিচালক
৪ দিন আগেদেশের বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৬ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া প্রতি লিটার পাম ওয়েলের দাম বাড়ানো হয়েছে ১৩ টাকা করে।
৪ দিন আগেপাঁচ ইসলামী ব্যাংক একীভূত করার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয় এ রকম কোনো সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ করেনি বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বরং এটাকে সম্পূর্ণ গুজব ও ভিত্তিহীন বলে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করা হয়েছে।
৪ দিন আগেউদ্ভূত পরিস্থিতিতে পুঁজিবাজারে প্রয়োজন ছিল সাহসী নেতৃত্ব— যিনি বা যারা সময়ের চাহিদা অনুযায়ী বাজারচিত্রে আমূল পরিবর্তন ঘটাতে সক্ষম। বর্তমান নেতৃত্ব পুঁজিবাজারবান্ধব নয়। সরকারও পুঁজিবাজার বিষয়ে উদাসীন। অন্তর্বর্তী সরকারের নিয়োগপ্রাপ্ত বিএসইসি চেয়ারম্যানের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ।
৬ দিন আগে