প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
২০ রোজার মধ্যে শ্রমিকদের বকেয়া বেতন ও পূর্ণ বোনাস এবং ঈদের আগে এপ্রিল মাসের অর্ধেক বেতন পরিশোধের দাবি জানিয়েছে গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র।
আজ শুক্রবার ( ২২ মার্চ) সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে নেতৃবৃন্দ এ দাবি জানান।
গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সভাপতি অ্যাডভোকেট মন্টু ঘোষের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ শাজাহানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান শামীম, সহ-সভাপতি জিয়াউল কবির খোকন, কেন্দ্রীয় নেতা দুলাল সাহা, আব্দুস সালাম বাবুল, আজিজুল ইসলাম, হাবিব হাসিবুর রহমান রিফাত প্রমুখ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২৫ হাজার টাকা দাবি করা হলেও তা নির্ধারণ করা হয় মাত্র ১২ হাজার ৫০০ টাকা। কিন্তু এখনো অনেক কারখানা এই মজুরিও দিচ্ছে না। বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাই অব্যাহত রয়েছে। গাজীপুরের টিআরজেড, সাদাত আউট ওয়্যারসসহ আরও অনেক কারখানায় বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে আন্দোলন চলছে। মালিকপক্ষ লোকসানে থাকার ওজুহাত দেখিয়ে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করছে না।
এসময় নেতৃবৃন্দ প্রশ্ন রাখেন, কার্যাদেশ কম থাকায় যদি মালিকরা লোকসানেই থাকবেন, তাহলে কেন শ্রমিকদের দিয়ে দিন-রাত ওভারটাইম করানো হচ্ছে। টার্গেটের নামে এত বাড়তি উৎপাদনের চাপ কেন শ্রমিকদের দেয়া হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, গাজীপুর ছাড়াও আশুলিয়া, নারায়ণগঞ্জ, উত্তরার বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিকদের বেতন বকেয়া রয়েছে। কোনো কোনো কারখানায় তিন-চার মাসের বেতনও বকেয়া রয়েছে। নতুন মজুরি কাঠামোতে শ্রমিকদের মজুরি দেয়ার কোনো ইচ্ছা নেই গাজীপুরের টিআরজেড কারখানার মালিকের। উপরন্তু শ্রমিকরা অযথা মিথ্যা কারণ দেখিয়ে তাদের ছাঁটাই করেই চলছে। কোনো রকম পাওনা পরিশোধ করছে না।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ জানান, শ্রম মন্ত্রণালয়ে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে ঈদের আগেই শ্রমিকদের বেতন বোনাস পরিশোধের নির্দেশ দেয়া হয়েছে কিন্তু অনেক কারখানাতে ফেব্রুয়ারি মাসের বেতনই এখনো পরিশোধ করা হয়নি। এক্ষেত্রে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সক্রিয় কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, মজুরি কাঠামো পুনর্নির্ধারণের সময় শ্রমিকদের রেশন ব্যবস্থা চালু করার দাবি ছিলো। কিন্তু এখনো তা চালু করা হয়নি। এই চড়া মূল্যের বাজারে শ্রমজীবী মানুষের টিকে থাকতে হলে রেশনিং পদ্ধতি চালু করতে হবে। পুলিশ সেনাবাহিনীর মতো শ্রমিকদের রেশনিংয়ের জন্য বাজেটে বরাদ্দ রাখতে হবে।
সমাবেশ থেকে দাবি আদায়ে সপ্তাহব্যাপী সকল শিল্প এলাকায় মিছিল-সমাবেশের কর্মসূচির ঘোষণা করা হয়।
শ্রমিক সমাবেশ শেষে একটি মিছিল কদমফুল ফোয়ারা ঘুরে তোপখানা সড়ক হয়ে পল্টন মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
২০ রোজার মধ্যে শ্রমিকদের বকেয়া বেতন ও পূর্ণ বোনাস এবং ঈদের আগে এপ্রিল মাসের অর্ধেক বেতন পরিশোধের দাবি জানিয়েছে গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র।
আজ শুক্রবার ( ২২ মার্চ) সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে নেতৃবৃন্দ এ দাবি জানান।
গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সভাপতি অ্যাডভোকেট মন্টু ঘোষের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ শাজাহানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান শামীম, সহ-সভাপতি জিয়াউল কবির খোকন, কেন্দ্রীয় নেতা দুলাল সাহা, আব্দুস সালাম বাবুল, আজিজুল ইসলাম, হাবিব হাসিবুর রহমান রিফাত প্রমুখ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২৫ হাজার টাকা দাবি করা হলেও তা নির্ধারণ করা হয় মাত্র ১২ হাজার ৫০০ টাকা। কিন্তু এখনো অনেক কারখানা এই মজুরিও দিচ্ছে না। বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিক ছাঁটাই অব্যাহত রয়েছে। গাজীপুরের টিআরজেড, সাদাত আউট ওয়্যারসসহ আরও অনেক কারখানায় বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে আন্দোলন চলছে। মালিকপক্ষ লোকসানে থাকার ওজুহাত দেখিয়ে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করছে না।
এসময় নেতৃবৃন্দ প্রশ্ন রাখেন, কার্যাদেশ কম থাকায় যদি মালিকরা লোকসানেই থাকবেন, তাহলে কেন শ্রমিকদের দিয়ে দিন-রাত ওভারটাইম করানো হচ্ছে। টার্গেটের নামে এত বাড়তি উৎপাদনের চাপ কেন শ্রমিকদের দেয়া হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, গাজীপুর ছাড়াও আশুলিয়া, নারায়ণগঞ্জ, উত্তরার বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিকদের বেতন বকেয়া রয়েছে। কোনো কোনো কারখানায় তিন-চার মাসের বেতনও বকেয়া রয়েছে। নতুন মজুরি কাঠামোতে শ্রমিকদের মজুরি দেয়ার কোনো ইচ্ছা নেই গাজীপুরের টিআরজেড কারখানার মালিকের। উপরন্তু শ্রমিকরা অযথা মিথ্যা কারণ দেখিয়ে তাদের ছাঁটাই করেই চলছে। কোনো রকম পাওনা পরিশোধ করছে না।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ জানান, শ্রম মন্ত্রণালয়ে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে ঈদের আগেই শ্রমিকদের বেতন বোনাস পরিশোধের নির্দেশ দেয়া হয়েছে কিন্তু অনেক কারখানাতে ফেব্রুয়ারি মাসের বেতনই এখনো পরিশোধ করা হয়নি। এক্ষেত্রে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সক্রিয় কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, মজুরি কাঠামো পুনর্নির্ধারণের সময় শ্রমিকদের রেশন ব্যবস্থা চালু করার দাবি ছিলো। কিন্তু এখনো তা চালু করা হয়নি। এই চড়া মূল্যের বাজারে শ্রমজীবী মানুষের টিকে থাকতে হলে রেশনিং পদ্ধতি চালু করতে হবে। পুলিশ সেনাবাহিনীর মতো শ্রমিকদের রেশনিংয়ের জন্য বাজেটে বরাদ্দ রাখতে হবে।
সমাবেশ থেকে দাবি আদায়ে সপ্তাহব্যাপী সকল শিল্প এলাকায় মিছিল-সমাবেশের কর্মসূচির ঘোষণা করা হয়।
শ্রমিক সমাবেশ শেষে একটি মিছিল কদমফুল ফোয়ারা ঘুরে তোপখানা সড়ক হয়ে পল্টন মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান ও স্বতন্ত্র পরিচালক
৪ দিন আগেদেশের বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৬ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া প্রতি লিটার পাম ওয়েলের দাম বাড়ানো হয়েছে ১৩ টাকা করে।
৪ দিন আগেপাঁচ ইসলামী ব্যাংক একীভূত করার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হয় এ রকম কোনো সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ করেনি বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বরং এটাকে সম্পূর্ণ গুজব ও ভিত্তিহীন বলে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করা হয়েছে।
৪ দিন আগেউদ্ভূত পরিস্থিতিতে পুঁজিবাজারে প্রয়োজন ছিল সাহসী নেতৃত্ব— যিনি বা যারা সময়ের চাহিদা অনুযায়ী বাজারচিত্রে আমূল পরিবর্তন ঘটাতে সক্ষম। বর্তমান নেতৃত্ব পুঁজিবাজারবান্ধব নয়। সরকারও পুঁজিবাজার বিষয়ে উদাসীন। অন্তর্বর্তী সরকারের নিয়োগপ্রাপ্ত বিএসইসি চেয়ারম্যানের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ।
৬ দিন আগে