
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেছেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে খুব শিগগিরই অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসবে কমিশন।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সংস্থাটির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মহসিন চৌধুরী, ফারজানা লালারুখ ও আলী আকবর।
পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন এবং বাজারের প্রতি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে করণীয় নির্ধারণে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
পুঁজিবাজারে চলমান অস্থিরতা কাটিয়ে উঠবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে খুব শিগগিরই অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসবে কমিশন। সেখানে বাজারে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। বিশেষ করে ভালো ভালো কোম্পানিকে কিভাবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করা হবে।
তিনি বলেন, ফ্লোর প্রাইসের কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা অনেকটাই সরে গেছে। আমরা তাদের ফিরিয়ে আনতে কাজ করছি। নিরাপদ বাজার গড়ে তুলতে কমিশন কাজ করছে।
বিএসইসি চেয়ারম্যান আরও বলেন, বাজারে তারল্য বাড়াতে আমরা সরকারের সঙ্গে আলোচনা করব। আইসিবি সরকার থেকে ফান্ড নিয়ে কাজ করবে, আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলব। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কীভাবে প্রণোদনা দেওয়া যায় সেটা নিয়ে আলোচনা হবে। বিশেষ করে মার্কেটের ডেপথ কীভাবে বাড়ানো যায়, সেটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। সরকারি এবং বহুজাতিক কোম্পানিকে বাজারে আনার কাজ করছি, ভালো কোম্পানি এলে বাজারের গভীরতা বাড়বে।
খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, আমরা কমপ্লায়েন্সের ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেব না। শুধু পুঁজিবাজার নয়, পুরো রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ চলছে। পুঁজিবাজার আগের বাজারের চেয়ে অনেক বেশি সমৃদ্ধ হবে।

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেছেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে খুব শিগগিরই অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসবে কমিশন।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সংস্থাটির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মহসিন চৌধুরী, ফারজানা লালারুখ ও আলী আকবর।
পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন এবং বাজারের প্রতি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে করণীয় নির্ধারণে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
পুঁজিবাজারে চলমান অস্থিরতা কাটিয়ে উঠবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে খুব শিগগিরই অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসবে কমিশন। সেখানে বাজারে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। বিশেষ করে ভালো ভালো কোম্পানিকে কিভাবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করা হবে।
তিনি বলেন, ফ্লোর প্রাইসের কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা অনেকটাই সরে গেছে। আমরা তাদের ফিরিয়ে আনতে কাজ করছি। নিরাপদ বাজার গড়ে তুলতে কমিশন কাজ করছে।
বিএসইসি চেয়ারম্যান আরও বলেন, বাজারে তারল্য বাড়াতে আমরা সরকারের সঙ্গে আলোচনা করব। আইসিবি সরকার থেকে ফান্ড নিয়ে কাজ করবে, আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলব। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কীভাবে প্রণোদনা দেওয়া যায় সেটা নিয়ে আলোচনা হবে। বিশেষ করে মার্কেটের ডেপথ কীভাবে বাড়ানো যায়, সেটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। সরকারি এবং বহুজাতিক কোম্পানিকে বাজারে আনার কাজ করছি, ভালো কোম্পানি এলে বাজারের গভীরতা বাড়বে।
খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, আমরা কমপ্লায়েন্সের ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেব না। শুধু পুঁজিবাজার নয়, পুরো রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ চলছে। পুঁজিবাজার আগের বাজারের চেয়ে অনেক বেশি সমৃদ্ধ হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, নির্বাচনকালীন সময়ে ব্যাংকিং খাতে কোনো শূন্যতা বা প্রশাসনিক বিঘ্ন তৈরি না হয়, তা নিশ্চিত করতেই এ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
৬ দিন আগে
লেনদেনে আজ উল্লেখযোগ্য গতি লক্ষ্য করা গেছে। আজ মোট ২ লাখ ৯ হাজার ৩৭৪টি ট্রেডের মাধ্যমে মোট ২৩ কোটি ৯৪ লাখ ৫ হাজার ৫০৫টি শেয়ার ও ইউনিটের হাতবদল হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬৩৫ কোটি ৯৫ লাখ এক হাজার ১১৩ টাকা। আজ দিন শেষে মোট ৩৯১টি সিকিউরিটিজের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৩৫৯টির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, কমেছ
৭ দিন আগে
রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বাড়ল ৫৩ হাজার কোটি টাকা ২০২৫-২৬ অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৩ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সোমবার (২৪ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বছরের শুরুতে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ছিল চার লাখ নিরানব্বই হাজার কোটি টাকা, যা সংশোধ
৭ দিন আগে
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন আর গণভোট একসঙ্গে করার কারণে খরচ বাড়বে। তবে নির্বাচন এবং গণভোটের বাজেট নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। তপসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের চাহিদার ভিত্তিতে বরাদ্দ দেয়া হবে।’
৮ দিন আগে