
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

অর্থবছর শেষ হতে বাকি আরও সাত সপ্তাহের বেশি সময়। কিন্তু এর মধ্যেই চলদি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রেমিট্যান্স প্রবাহে হয়েছে নতুন রেকর্ড। এ অর্থবছরের ১০ মাস এক সপ্তাহে দেশে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে, তা দেশের ইতিহাসের যেকোনো অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ হালনাগাদ তথ্য বলছে, এ বছর ৭ মে পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৫ দশমিক ২৭ বিলিয়ন বা দুই হাজার ৫২৭ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এর আগে দেশে এক অর্থবছরে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে— ২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার বা দুই হাজার ৪৭৭ কোটি মার্কিন ডলার।
ফলে গোটা জুন মাস ও মে মাসেরই আরও তিন সপ্তাহ হাতে রেখেই ওই অর্থবছরকে ছাড়িয়ে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সের রেকর্ড গড়ল চলতি অর্থবছর।
সোমবার (১২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। তাতে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরের ৭ মে পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে দুই হাজার ৫২৭ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। গত অর্থ বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল এক হাজার ৯৭২ কোটি মার্কিন ডলার। সে হিসাবে অর্থবছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৮ দশমিক ২০ শতাংশ।
এদিকে চলতি মাসের প্রথম সাত দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৭৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এর পরিমাণ বেড়েছে ২২ দশমিক ৩০ শতাংশ। ওই বছর ৬০ কোটি ১০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছিল।
দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহে রমরমা শুরু হয়েছে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর। এর মধ্যে এ বছরেরই মার্চে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স বা ৪০ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা। এক মাসের হিসাবে এটিই দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স প্রবাহের রেকর্ড।
এ ছাড়া সদ্য সমাপ্ত এপ্রিল মাসে দেশে ২৭৫ কোটি ১৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। এটি দেশের ইতিহাসে কোনো এক মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। এ ছাড়া এ বছরের প্রথম দুই মাস জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স আসে যথাক্রমে ২১৮ কোটি ৫২ লাখ মার্কিন ডলার ও ২৫২ কোটি ৭৬ লাখ মার্কিন ডলার।

অর্থবছর শেষ হতে বাকি আরও সাত সপ্তাহের বেশি সময়। কিন্তু এর মধ্যেই চলদি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রেমিট্যান্স প্রবাহে হয়েছে নতুন রেকর্ড। এ অর্থবছরের ১০ মাস এক সপ্তাহে দেশে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে, তা দেশের ইতিহাসের যেকোনো অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ হালনাগাদ তথ্য বলছে, এ বছর ৭ মে পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৫ দশমিক ২৭ বিলিয়ন বা দুই হাজার ৫২৭ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এর আগে দেশে এক অর্থবছরে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে— ২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার বা দুই হাজার ৪৭৭ কোটি মার্কিন ডলার।
ফলে গোটা জুন মাস ও মে মাসেরই আরও তিন সপ্তাহ হাতে রেখেই ওই অর্থবছরকে ছাড়িয়ে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সের রেকর্ড গড়ল চলতি অর্থবছর।
সোমবার (১২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। তাতে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরের ৭ মে পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে দুই হাজার ৫২৭ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। গত অর্থ বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল এক হাজার ৯৭২ কোটি মার্কিন ডলার। সে হিসাবে অর্থবছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৮ দশমিক ২০ শতাংশ।
এদিকে চলতি মাসের প্রথম সাত দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৭৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এর পরিমাণ বেড়েছে ২২ দশমিক ৩০ শতাংশ। ওই বছর ৬০ কোটি ১০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছিল।
দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহে রমরমা শুরু হয়েছে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর। এর মধ্যে এ বছরেরই মার্চে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স বা ৪০ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা। এক মাসের হিসাবে এটিই দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স প্রবাহের রেকর্ড।
এ ছাড়া সদ্য সমাপ্ত এপ্রিল মাসে দেশে ২৭৫ কোটি ১৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। এটি দেশের ইতিহাসে কোনো এক মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। এ ছাড়া এ বছরের প্রথম দুই মাস জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স আসে যথাক্রমে ২১৮ কোটি ৫২ লাখ মার্কিন ডলার ও ২৫২ কোটি ৭৬ লাখ মার্কিন ডলার।

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
২ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
২ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
২ দিন আগে
প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম
৩ দিন আগে