প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ইসলামের সঙ্গে দ্বীনের কাজ করতে হবে, অর্পিত সাংগঠনিক দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে। আমরা জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই। ইসলামের আলোকে ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র কায়েম হলে মদীনার আদলে নারী-পুরুষ সকলে সমান নিরাপত্তা পাবে। শিক্ষিত মা হলে জাতি শিক্ষিত হবে।’
শনিবার (৩১ মে) বিকেলে নীলফামারীর সৈয়দপুর আল-ফারুক একাডেমি মিলনায়তনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের উদ্যোগে আয়োজিত জেলা ও মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্যদের দুই দিনব্যাপী শিক্ষা শিবিরের সমাপনী দিনে তিনি এসব কথা বলেন। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানানো হয়।
আমীরে জামায়াত বলেন, ‘মুমিনদের দায়িত্ব হলো প্রতিবেশীর হক আদায় করা। আমরা সবাই আল্লাহর গোলাম। এটাই আমাদের পরিচয়।’
দায়িত্বশীলদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বুঝে শুনে জনশক্তিকে পরিচালনা করতে হবে। সংগঠনের কেউ অপরাধ করলে অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী তার বিচার হবে। ব্যক্তি নিজেকে পাহারা দিবে, সংগঠন সবাইকে পাহারা দিবে’।
এ সময় তিনি সকল ইসলামী দল, শক্তির সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধি ও সম্পর্ক সুদৃঢ় করার উপর গুরুত্বারোপ করেন।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘শহীদ নেতৃবৃন্দের রক্ত, মজলুমের চোখের পানি ও মুখলিছ নেতাকর্মীদের ত্যাগ কোরবানির কারণে আমাদের প্রতি জনগণের ভালোবাসা ও আস্থা বেড়েছে’। তিনি সংগঠনের জনশক্তিদের কুরআন, হাদীসসহ অধ্যয়ন বাড়াতে এবং পরিবারের সাথে সম্পর্ক ও সময়দান বাড়ানোর নির্দেশনা প্রদান করেন।
সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চল পরিচালক মাওলানা আবদুল হালিম বলেন, ‘আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সাংগঠনিক ও সামাজিক জীবনে আচরণ সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন হতে হবে। উত্তম ব্যবহার দায়িত্বশীলদেরকে সংগঠনের জনশক্তি ও সাধারণ মানুষের নিকট গ্রহণযোগ্য করে তোলে’।
মাওলানা মুহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ‘সংগঠনের জনশক্তির সকল কিছু আখিরাতমুখী হতে হবে। সংগঠনের মজবুতি অর্জনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ইউনিট সংগঠন। সাংগঠনিক মজবুতি অর্জন ও জনসমর্থন বৃদ্ধি করে সফলতা অর্জন করতে হবে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ইসলামের সঙ্গে দ্বীনের কাজ করতে হবে, অর্পিত সাংগঠনিক দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে। আমরা জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই। ইসলামের আলোকে ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র কায়েম হলে মদীনার আদলে নারী-পুরুষ সকলে সমান নিরাপত্তা পাবে। শিক্ষিত মা হলে জাতি শিক্ষিত হবে।’
শনিবার (৩১ মে) বিকেলে নীলফামারীর সৈয়দপুর আল-ফারুক একাডেমি মিলনায়তনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের উদ্যোগে আয়োজিত জেলা ও মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্যদের দুই দিনব্যাপী শিক্ষা শিবিরের সমাপনী দিনে তিনি এসব কথা বলেন। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানানো হয়।
আমীরে জামায়াত বলেন, ‘মুমিনদের দায়িত্ব হলো প্রতিবেশীর হক আদায় করা। আমরা সবাই আল্লাহর গোলাম। এটাই আমাদের পরিচয়।’
দায়িত্বশীলদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বুঝে শুনে জনশক্তিকে পরিচালনা করতে হবে। সংগঠনের কেউ অপরাধ করলে অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী তার বিচার হবে। ব্যক্তি নিজেকে পাহারা দিবে, সংগঠন সবাইকে পাহারা দিবে’।
এ সময় তিনি সকল ইসলামী দল, শক্তির সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধি ও সম্পর্ক সুদৃঢ় করার উপর গুরুত্বারোপ করেন।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘শহীদ নেতৃবৃন্দের রক্ত, মজলুমের চোখের পানি ও মুখলিছ নেতাকর্মীদের ত্যাগ কোরবানির কারণে আমাদের প্রতি জনগণের ভালোবাসা ও আস্থা বেড়েছে’। তিনি সংগঠনের জনশক্তিদের কুরআন, হাদীসসহ অধ্যয়ন বাড়াতে এবং পরিবারের সাথে সম্পর্ক ও সময়দান বাড়ানোর নির্দেশনা প্রদান করেন।
সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চল পরিচালক মাওলানা আবদুল হালিম বলেন, ‘আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সাংগঠনিক ও সামাজিক জীবনে আচরণ সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন হতে হবে। উত্তম ব্যবহার দায়িত্বশীলদেরকে সংগঠনের জনশক্তি ও সাধারণ মানুষের নিকট গ্রহণযোগ্য করে তোলে’।
মাওলানা মুহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ‘সংগঠনের জনশক্তির সকল কিছু আখিরাতমুখী হতে হবে। সংগঠনের মজবুতি অর্জনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ইউনিট সংগঠন। সাংগঠনিক মজবুতি অর্জন ও জনসমর্থন বৃদ্ধি করে সফলতা অর্জন করতে হবে।’
প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারের দোসররা রয়ে গেছে বলে মন্তব্য করছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। রোববার সকালে চট্টগ্রামে স্টেশন রোড এলাকায় জুলাই শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সামনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
৫ ঘণ্টা আগেদেশে একটি যথার্থ যুগোপযুগী শিক্ষানীতি এবং উচ্চশিক্ষা কমিশন না থাকার মূল্য এখন চুকাতে হচ্ছে দেশের শিক্ষাখাতকে। এর অন্যতম কারণ হিসেবে দায়ী করা যায় শিক্ষাখাতে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বনিম্ন ব্যয়কারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক দুর্বলতাকে। অর্থাৎ শিক্ষায় রাষ্ট্রের বিনিয়োগ অপ্রতুল এবং তা আত্মঘাতী।
৫ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, 'শেখ হাসিনাকে কোনোদিন ক্ষমা করা যাবে না। হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক। হাসিনা মায়েদের কলঙ্ক। আমাদের প্রথম কাজ হবে এদের বিচার করা। দ্বিতীয় কাজ হবে শহিদ পরিবারদের পুনর্বাসন করা। যারা আহত হয়েছে তাদের উন্নত চিকিৎসা দিয়ে পুনর্বাসন করা। এটা না হলে ভবিষ্যৎ জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না।'
৬ ঘণ্টা আগেসোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রথমবারের মতো সমাবেশ করলো জামায়াতে ইসলামী। এতে সমমনা অন্যান্য দলের নেতারাও আমন্ত্রিত ছিলেন। তাদের কেউ কেউ বক্তৃতাও দিয়েছেন সেখানে। তবে জামায়াতের এক সময়ের জোটসঙ্গী বিএনপির কোনো নেতা এই সমাবেশে ছিলেন না। তবে এর মাধ্যমে দেশে নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণের বার্তা দিল দলটি।
১১ ঘণ্টা আগে