
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে দেশে চিকিৎসা দেওয়া হলে তার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেও নুরের ওপর এত নৃশংস হামলা হয়নি উল্লেখ করে তাকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়ার আকুতি জানিয়েছেন তার স্ত্রী মারিয়া নূর।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নুরুল হক নুরকে দেখার পর তারা এসব কথা বলেন। এ সময় নুরের শারীরিক অবস্থায় কান্নায় ভেঙে পড়েন তার স্ত্রী।
ঢামেক হাসপাতালের সামনে এক জরুরি ব্রিফিংয়ে রাশেদ খান বলেন, নুরুল হক নুর এখনো কাতরাচ্ছেন। আমরা সন্দেহ করছি, বাংলাদেশে তার যে ধরনের চিকিৎসা দরকার, সেটা সম্ভব নয়। হাসিনার আমলে তিনি ২২ বার হামলার শিকার হয়েছেন। তার পুরো দেহ ক্ষতবিক্ষত। তাই এই মুহূর্তে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুর অথবা যুক্তরাজ্যে নিয়ে যাওয়া উচিত বলে আমরা মনে করি।
দেশের চিকিৎসা নিয়ে সন্দেহ না থাকলেও নুরের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার কথা জানান রাশেদ। বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসকরা অবশ্যই দক্ষ। তারা অবশ্যই উন্নত চিকিৎসা দিতে পারেন। কিন্তু আমরা সন্দেহ করছি, এখানে চিকিৎসা হলে নুরুল হকের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে। তার জীবনের ক্ষেত্রে ঝুঁকি নেমে আসতে পারে।
রাশেদ খান এ সময় নুরুল হক নুরের ওপর হামলার বিচার দাবি করেন। সরকার ও রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে নুরকে প্রয়োজনে দেশের বাইরে উন্নত চিকিৎসার জন্য নেওয়ার যে কথা বলা হয়েছে, তা বাস্তবায়ন করতে আহ্বান জানান। সরকার নুরের ওপর হামলার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের যে আশ্বাস দিয়েছেন, তা নিয়ে অবশ্য সন্দেহও প্রকাশ করেন তিনি।
এদিকে নুরের স্ত্রী মারিয়া নূর বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আট বছরেও আমার স্বামীর ওপর এত নৃশংস ও ন্যক্কারজনক হামলা হয়নি। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেও ডাকসু নির্বাচনসহ নুরের ওপর হামলা হয়েছে, তবে বর্তমানে ফ্যাসিস্টমুক্ত দেশে প্রশাসনের সময়ে এ ধরনের ভয়ংকর হামলা হবে, তা ছিল কল্পনাতীত।

রোববার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে জরুরি ব্রিফিং করেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। ছবি: ফোকাস বাংলা
মারিয়া নূর আরও বলেন, ওর (নুর) শারীরিক অবস্থা এখনো ভালো নয়। এত আঘাত করা হয়েছে যে ব্রেন, নাক, চোয়াল সবখানে আঘাত লেগেছে। মেরুদণ্ডসহ বিভিন্ন জায়গায় আঘাত লেগেছে। ডাক্তাররা বলছিলেন, ৩৬ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণের পর কিছু বলা যাবে। তার জ্ঞান ফিরেছে, কিন্তু শারীরিক অবস্থা ভালো নয়। এখনো ডাক্তাররা বলছেন, ৭২ ঘণ্টা না গেলে কিছু বলা সম্ভব নয়। তার মানে তিনি এখনো শঙ্কামুক্ত নন।
দেশবাসীর কাছে নুরুল হক নুরের জন্য দোয়া চাইতে শেষ পর্যন্ত মিডিয়ার সামনে এসেছেন বলে জানান মারিয়া নুর। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে যেন দেশের বাইরে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়, আবারও সে আহ্বান জানান তিনি।
এর আগে শুক্রবার রাতে জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বেধড়ক মারধরের শিকার হন গণঅধিকারের সভাপতি নুরুল হক নুর। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসা নিচ্ছেন।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে দেশে চিকিৎসা দেওয়া হলে তার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেও নুরের ওপর এত নৃশংস হামলা হয়নি উল্লেখ করে তাকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়ার আকুতি জানিয়েছেন তার স্ত্রী মারিয়া নূর।
রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নুরুল হক নুরকে দেখার পর তারা এসব কথা বলেন। এ সময় নুরের শারীরিক অবস্থায় কান্নায় ভেঙে পড়েন তার স্ত্রী।
ঢামেক হাসপাতালের সামনে এক জরুরি ব্রিফিংয়ে রাশেদ খান বলেন, নুরুল হক নুর এখনো কাতরাচ্ছেন। আমরা সন্দেহ করছি, বাংলাদেশে তার যে ধরনের চিকিৎসা দরকার, সেটা সম্ভব নয়। হাসিনার আমলে তিনি ২২ বার হামলার শিকার হয়েছেন। তার পুরো দেহ ক্ষতবিক্ষত। তাই এই মুহূর্তে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুর অথবা যুক্তরাজ্যে নিয়ে যাওয়া উচিত বলে আমরা মনে করি।
দেশের চিকিৎসা নিয়ে সন্দেহ না থাকলেও নুরের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার কথা জানান রাশেদ। বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসকরা অবশ্যই দক্ষ। তারা অবশ্যই উন্নত চিকিৎসা দিতে পারেন। কিন্তু আমরা সন্দেহ করছি, এখানে চিকিৎসা হলে নুরুল হকের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে। তার জীবনের ক্ষেত্রে ঝুঁকি নেমে আসতে পারে।
রাশেদ খান এ সময় নুরুল হক নুরের ওপর হামলার বিচার দাবি করেন। সরকার ও রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে নুরকে প্রয়োজনে দেশের বাইরে উন্নত চিকিৎসার জন্য নেওয়ার যে কথা বলা হয়েছে, তা বাস্তবায়ন করতে আহ্বান জানান। সরকার নুরের ওপর হামলার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের যে আশ্বাস দিয়েছেন, তা নিয়ে অবশ্য সন্দেহও প্রকাশ করেন তিনি।
এদিকে নুরের স্ত্রী মারিয়া নূর বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আট বছরেও আমার স্বামীর ওপর এত নৃশংস ও ন্যক্কারজনক হামলা হয়নি। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেও ডাকসু নির্বাচনসহ নুরের ওপর হামলা হয়েছে, তবে বর্তমানে ফ্যাসিস্টমুক্ত দেশে প্রশাসনের সময়ে এ ধরনের ভয়ংকর হামলা হবে, তা ছিল কল্পনাতীত।

রোববার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে জরুরি ব্রিফিং করেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। ছবি: ফোকাস বাংলা
মারিয়া নূর আরও বলেন, ওর (নুর) শারীরিক অবস্থা এখনো ভালো নয়। এত আঘাত করা হয়েছে যে ব্রেন, নাক, চোয়াল সবখানে আঘাত লেগেছে। মেরুদণ্ডসহ বিভিন্ন জায়গায় আঘাত লেগেছে। ডাক্তাররা বলছিলেন, ৩৬ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণের পর কিছু বলা যাবে। তার জ্ঞান ফিরেছে, কিন্তু শারীরিক অবস্থা ভালো নয়। এখনো ডাক্তাররা বলছেন, ৭২ ঘণ্টা না গেলে কিছু বলা সম্ভব নয়। তার মানে তিনি এখনো শঙ্কামুক্ত নন।
দেশবাসীর কাছে নুরুল হক নুরের জন্য দোয়া চাইতে শেষ পর্যন্ত মিডিয়ার সামনে এসেছেন বলে জানান মারিয়া নুর। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে যেন দেশের বাইরে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়, আবারও সে আহ্বান জানান তিনি।
এর আগে শুক্রবার রাতে জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বেধড়ক মারধরের শিকার হন গণঅধিকারের সভাপতি নুরুল হক নুর। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এখন আমি আবারও বলছি, সামনের সময় কিন্তু খুব সুবিধার না। কাজেই সকলকে সজাগ থাকতে হবে, সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
১ দিন আগে
এবারের বিজয় দিবসের আবহ, রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের বক্তব্য ও মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীদের স্লোগান ও আচরণে স্পষ্ট, স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে গড়ে ওঠা ঐক্য এখন ভেঙে গিয়ে আদর্শিক অবস্থান ও রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের তীব্র দ্বন্দ্বে রূপ নিয়েছে।
১ দিন আগে
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘একটি আধিপত্যবাদী শক্তি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। সেই কারণেই আজও দেশের মানুষ প্রকৃত স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত।’
২ দিন আগে
মাসুদ সাঈদী বলেন, প্রতিটি আন্দোলন ও অভ্যুত্থানে যারা নিজেদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছেন, প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন, তাদের একটিই চাওয়া ছিল আর তা হলো পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশি জাতি মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে, একটি মর্যাদাশীল, ন্যায়ভিত্তিক ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগে