ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) হল সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এ নির্বাচনে ১৮টি হলে ১৩টি পদে মোট এক হাজার ৩৫ জন প্রার্থী চূড়ান্তভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
বুধবার (২৭ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ নির্বাচনে অংশ নিতে এক হাজার ১০৯টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল। এর মধ্যে একজন প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন ৭৩ জন।
হল সংসদ নির্বাচনে সর্বোচ্চ প্রার্থী হয়েছেন অমর একুশে হলে— ৭৬ জন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭৫ জন করে প্রার্থী হয়েছেন শহিদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ও মাস্টারদা সূর্যসেন হলে। মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৭৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
কবি জসীম উদ্দীন হল ও বিজয় একাত্তর হলে ৬৮ জন করে লড়বেন হল সংসদে। ৬২ করে প্রার্থী রয়েছে স্যার এ এফ রহমান হল ও সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে। হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ৬০ জন এবং ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল ও শেখ মুজিবুর রহমান হলে ৫৯ জন করে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন।
এ ছাড়া ফজলুল হক মুসলিম হলে ৫৮ জন, জগন্নাথ হলে ৫৫ জন, রোকেয়া হলে ৪৫ জন, কবি সুফিয়া কামাল হলে ৩৮ জন, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ৩৬ জন ও শামসুন নাহার হলে ৩৫ জন প্রার্থী হয়েছেন। আর হল সংসদে সবচেয়ে কম প্রার্থী বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলে— ৩১ জন।
এদিকে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হলে সর্বোচ্চ ১১ জন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ জন করে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন বিজয় একাত্তর হল ও শেখ মুজিবুর রহমান হলে। তৃতীয় সর্বোচ্চ ছয়জন করে লড়াই থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন ফজলুল হক মুসলিম হল ও শহিদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে।
এ ছাড়া অমর একুশে হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল ও স্যার এ এফ রহমান হলে পাঁচজন করে প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। চারজন করে প্রত্যাহার করেছেন মাস্টারদা সূর্যসেন হল ও জগন্নাথ হলে। আর কবি সুফিয়া কামাল হলে দুজন এবং শামসুন নাহার হল ও কবি জসীম উদ্দীন হলে একজন করে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) হল সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এ নির্বাচনে ১৮টি হলে ১৩টি পদে মোট এক হাজার ৩৫ জন প্রার্থী চূড়ান্তভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
বুধবার (২৭ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ নির্বাচনে অংশ নিতে এক হাজার ১০৯টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল। এর মধ্যে একজন প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন ৭৩ জন।
হল সংসদ নির্বাচনে সর্বোচ্চ প্রার্থী হয়েছেন অমর একুশে হলে— ৭৬ জন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭৫ জন করে প্রার্থী হয়েছেন শহিদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল ও মাস্টারদা সূর্যসেন হলে। মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৭৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
কবি জসীম উদ্দীন হল ও বিজয় একাত্তর হলে ৬৮ জন করে লড়বেন হল সংসদে। ৬২ করে প্রার্থী রয়েছে স্যার এ এফ রহমান হল ও সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে। হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ৬০ জন এবং ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল ও শেখ মুজিবুর রহমান হলে ৫৯ জন করে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন।
এ ছাড়া ফজলুল হক মুসলিম হলে ৫৮ জন, জগন্নাথ হলে ৫৫ জন, রোকেয়া হলে ৪৫ জন, কবি সুফিয়া কামাল হলে ৩৮ জন, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ৩৬ জন ও শামসুন নাহার হলে ৩৫ জন প্রার্থী হয়েছেন। আর হল সংসদে সবচেয়ে কম প্রার্থী বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলে— ৩১ জন।
এদিকে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হলে সর্বোচ্চ ১১ জন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ জন করে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন বিজয় একাত্তর হল ও শেখ মুজিবুর রহমান হলে। তৃতীয় সর্বোচ্চ ছয়জন করে লড়াই থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন ফজলুল হক মুসলিম হল ও শহিদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে।
এ ছাড়া অমর একুশে হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল ও স্যার এ এফ রহমান হলে পাঁচজন করে প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। চারজন করে প্রত্যাহার করেছেন মাস্টারদা সূর্যসেন হল ও জগন্নাথ হলে। আর কবি সুফিয়া কামাল হলে দুজন এবং শামসুন নাহার হল ও কবি জসীম উদ্দীন হলে একজন করে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।
আমি যখন বলি ‘ফকিন্নির বাচ্চা’, তখন তার নিচে শেয়ার করা ছবিগুলো দেখলেই বোঝা যাবে, কে কাকে ইঙ্গিত করছে। আমার আওয়ামী লীগের সম্পাদক হওয়া নিয়ে ওরা যে ভাষায় কথা বলেছে, তার প্রেক্ষিতে আমি প্রতিক্রিয়া দিয়েছি।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রাধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম তাৎক্ষণিকভাবে জালালকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেন। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১০ ঘণ্টা আগেডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সময় সাইবার বুলিং ও গুজব দমনে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১ দিন আগেসৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম বলেন, যে জালিয়াতিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশে সরকার গঠিত হয়, তা ফ্যাসিস্ট চরিত্রের সরকার ছাড়া আর কিছুই নয়। সেই সরকারের আমলে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার হয়, বেগমপাড়া গড়ে ওঠে। জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে দেশকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে