
ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে যাওয়ার সময় ভোটাররা মোবাইল ফোন, ব্যাগ বা কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে যেতে পারবেন না। নিতে পারবেন না পানির বোতল বা অন্য কোনো তরল।
রোববার (৭ সেপ্টম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ডাকসু ও হল সংসদের ভোটারদের জন্য এসব জিনিস বহনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ডাকসু নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ভোটারদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, ব্যাগ, মোবাইল ফোন, স্মার্ট ওয়াচ, যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, পানির বোতল ও তরল জাতীয় কোনো পদার্থ নিয়ে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করা যাবে না।
আগামীকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ডাকসু নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে। মোট আটটি কেন্দ্রের ৮১০টি বুথে একযোগে চলবে ভোটগ্রহণ।
এ নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ের জানিয়েছে, এসব বুথে সব ভোটার উপস্থিত হলে এবং একজন ভোটার গড়ে ১০ মিনিট করে সময় নিলেও কোনো ধরনের বিঘ্ন ছাড়াই সব কেন্দ্রে নির্ধারিত সময় বিকেল ৪টার মধ্যে ভোটগ্রহণ শেষ করা সম্ভব হবে।
ছয় বছর পর হতে যাওয়া এবারের ডাকসু নির্বাচনে ২৮টি পদের বিপরীতে মোট ৪৭১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে নারী প্রার্থী আছেন ৬২ জন। ভোটার সংখ্যা ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী ছাত্রশিবির, বামজোট, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ, ছাত্র অধিকার পরিষদসহ ছাত্র সংগঠনগুলো এ নির্বাচনে পূর্ণ প্যানেলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এ ছাড়া রয়েছে স্বতন্ত্র একাধিক প্যানেল। সব মিলিয়ে ১০টি প্যানেল লড়ছে এ বির্বাচনে। রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে যাওয়ার সময় ভোটাররা মোবাইল ফোন, ব্যাগ বা কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে যেতে পারবেন না। নিতে পারবেন না পানির বোতল বা অন্য কোনো তরল।
রোববার (৭ সেপ্টম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ডাকসু ও হল সংসদের ভোটারদের জন্য এসব জিনিস বহনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ডাকসু নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ভোটারদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, ব্যাগ, মোবাইল ফোন, স্মার্ট ওয়াচ, যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, পানির বোতল ও তরল জাতীয় কোনো পদার্থ নিয়ে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করা যাবে না।
আগামীকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ডাকসু নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে। মোট আটটি কেন্দ্রের ৮১০টি বুথে একযোগে চলবে ভোটগ্রহণ।
এ নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ের জানিয়েছে, এসব বুথে সব ভোটার উপস্থিত হলে এবং একজন ভোটার গড়ে ১০ মিনিট করে সময় নিলেও কোনো ধরনের বিঘ্ন ছাড়াই সব কেন্দ্রে নির্ধারিত সময় বিকেল ৪টার মধ্যে ভোটগ্রহণ শেষ করা সম্ভব হবে।
ছয় বছর পর হতে যাওয়া এবারের ডাকসু নির্বাচনে ২৮টি পদের বিপরীতে মোট ৪৭১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে নারী প্রার্থী আছেন ৬২ জন। ভোটার সংখ্যা ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী ছাত্রশিবির, বামজোট, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ, ছাত্র অধিকার পরিষদসহ ছাত্র সংগঠনগুলো এ নির্বাচনে পূর্ণ প্যানেলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এ ছাড়া রয়েছে স্বতন্ত্র একাধিক প্যানেল। সব মিলিয়ে ১০টি প্যানেল লড়ছে এ বির্বাচনে। রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও।

তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১৪ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
১৪ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে