প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে সচিবালয় অভিমুখে গণতন্ত্রের বিক্ষোভ মিছিলে লাঠিপেটা করেছে বলে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। এ ঘটনায় গণতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রীয় নেতা বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমম্বয়কারী জোনায়েদ সাকিসহ ৪০ জন আহত হয়েছে বলে দাবি করেছে দলটি।
বুধবার এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ জানায়, গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ব্যাংক লোপাট ও অর্থ পাচারের প্রতিবাদে সচিবলায়ের অভিমুখী মিছিলের আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে মিছিলটি পল্টন হয়ে জিপিওর সামনে পৌঁছানোর পরপরই শতাধিক পুলিশ মিছিলের অতর্কিত লাঠিচার্জ করে মঞ্চের অন্তত ৪০ জনকে আহত করে।
পুলিশের লাঠিচার্জের পরেও আহত নেতাকর্মীরা যখন সেখানে দাঁড়িয়ে সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের ন্যাক্কারজনক হামলার বর্ণনা দিচ্ছিলেন, তখন আবারো তারা হামলা করে।
হামলায় আহত অন্যরা হলেন- রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমম্বয়ক ইমরান ইমন, নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক বাবুল বিশ্বাস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির আকবর খান, আবু হাসান টিপু, জামাল সিকদার, হাসিবুর রহমান রুবেল, শৈশব আহমেদ, স্বাধীন মিয়া, ইমাম হোসেন, আহসান বিল্লাহ, নান্টু দাশ, আইয়ুব আলী, ইসমাইল হোসেন।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের মনির উদ্দীন পাপ্পু, বাচ্চু ভূইয়া, মিজানুর রহমান মোল্লা, ছাত্র ফেডারেশনের মশিউর রহমান খান রিচার্ড, সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, ছাত্র ফেডারেশন নেতা আরমানুল হক, আল-আমিন রহমান, সাইদুর রহমান, আখতার হোসেন।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের জাতীয় সমম্বয় কমিটির সদস্য শেখ নাসির উদ্দীন, সদস্য মহসিন, রাষ্ট্র সংস্কার ছাত্র আন্দোলনের সমম্বয়ক আহমেদ ইসহাক, নাগরিক ঐক্যের সদস্য রাজ্জাক সজিব ও যুব ঐক্যের সদস্য শামীম আহম্মেদসহ অনেকে আহত হন।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে সচিবালয় অভিমুখে গণতন্ত্রের বিক্ষোভ মিছিলে লাঠিপেটা করেছে বলে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। এ ঘটনায় গণতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রীয় নেতা বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমম্বয়কারী জোনায়েদ সাকিসহ ৪০ জন আহত হয়েছে বলে দাবি করেছে দলটি।
বুধবার এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ জানায়, গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ব্যাংক লোপাট ও অর্থ পাচারের প্রতিবাদে সচিবলায়ের অভিমুখী মিছিলের আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে মিছিলটি পল্টন হয়ে জিপিওর সামনে পৌঁছানোর পরপরই শতাধিক পুলিশ মিছিলের অতর্কিত লাঠিচার্জ করে মঞ্চের অন্তত ৪০ জনকে আহত করে।
পুলিশের লাঠিচার্জের পরেও আহত নেতাকর্মীরা যখন সেখানে দাঁড়িয়ে সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের ন্যাক্কারজনক হামলার বর্ণনা দিচ্ছিলেন, তখন আবারো তারা হামলা করে।
হামলায় আহত অন্যরা হলেন- রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমম্বয়ক ইমরান ইমন, নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক বাবুল বিশ্বাস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির আকবর খান, আবু হাসান টিপু, জামাল সিকদার, হাসিবুর রহমান রুবেল, শৈশব আহমেদ, স্বাধীন মিয়া, ইমাম হোসেন, আহসান বিল্লাহ, নান্টু দাশ, আইয়ুব আলী, ইসমাইল হোসেন।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের মনির উদ্দীন পাপ্পু, বাচ্চু ভূইয়া, মিজানুর রহমান মোল্লা, ছাত্র ফেডারেশনের মশিউর রহমান খান রিচার্ড, সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, ছাত্র ফেডারেশন নেতা আরমানুল হক, আল-আমিন রহমান, সাইদুর রহমান, আখতার হোসেন।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের জাতীয় সমম্বয় কমিটির সদস্য শেখ নাসির উদ্দীন, সদস্য মহসিন, রাষ্ট্র সংস্কার ছাত্র আন্দোলনের সমম্বয়ক আহমেদ ইসহাক, নাগরিক ঐক্যের সদস্য রাজ্জাক সজিব ও যুব ঐক্যের সদস্য শামীম আহম্মেদসহ অনেকে আহত হন।
সারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে