প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ভোটের দিনে গণ-কারফিউ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ১২ দলীয় জোট। একই সঙ্গে নির্বাচন বাতিল, শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও ভোট বর্জনের দাবিতে আগামী ৬ ও ৭ জানুয়ারি সারা দেশে সর্বাত্মক হরতাল কর্মসূচিও ঘোষণা করে তারা।
রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাব ও পল্টন এলাকায় শুক্রবার নির্বাচন বাতিল, শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও অসহযোগ আন্দোলন সফল করার লক্ষ্যে গণসংযোগ ও পদযাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন জোট নেতারা।
ভোটের দিনে জনগণকে ঘর থেকে বাহির না হয়ে ‘ভোট বর্জনের’ আহ্বান জানিয়ে ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি দেখাতে ইতিমধ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সাধারণ ভোটারদের চাপ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি দিন মজুর ও কাজের লোকদের এক দিনের সমান কাজের টাকা দিয়ে আনার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘দেশবাসী মনে করে আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন হয় না, জনগণের সাথে প্রতারণা করা হয়। দেশ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অবিলম্বে নির্বাচন স্থগিত করে শেখ হাসিনার পদত্যাগ করা জরুরি।’
১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাগপার সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধান বলেন, ‘আগামী ৭ তারিখ ফেলানী হত্যা দিবসে অবৈধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। আমাদের আফসোস হয়! আমার বোন ফেলানীকে দিল্লি যেভাবে কাটা তারে ঝুলিয়ে রেখেছে ঠিক একই ভাবে ৭ তারিখের নির্বাচনের পর বাংলাদেশকে দিল্লির দাদা বাবুরা ঝুলিয়ে রাখার ষড়যন্ত্র করছে।’
তিনি বলেন, ‘কথা বার্তা পরিস্কার! দিল্লির প্রেসক্রিপশনে আগামী ৭ তারিখ পুতুল খেলা নির্বাচন বাংলার মাটিতে হতে দেওয়া হবে না। গণ-কারফিউর মাধ্যমে এই নির্বাচন জনগণ প্রতিহত করবে এবং শেখ হাসিনার পতন নিশ্চিত করা হবে ইনশাআল্লাহ।’
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ড.গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) ভাইস চেয়ারম্যান হান্নান আহমেদ বাবলু, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ শামসুদ্দীন পারভেজ, ইসলামি ঐক্যজোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল করিম প্রমুখ।
ভোটের দিনে গণ-কারফিউ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ১২ দলীয় জোট। একই সঙ্গে নির্বাচন বাতিল, শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও ভোট বর্জনের দাবিতে আগামী ৬ ও ৭ জানুয়ারি সারা দেশে সর্বাত্মক হরতাল কর্মসূচিও ঘোষণা করে তারা।
রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাব ও পল্টন এলাকায় শুক্রবার নির্বাচন বাতিল, শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও অসহযোগ আন্দোলন সফল করার লক্ষ্যে গণসংযোগ ও পদযাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন জোট নেতারা।
ভোটের দিনে জনগণকে ঘর থেকে বাহির না হয়ে ‘ভোট বর্জনের’ আহ্বান জানিয়ে ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি দেখাতে ইতিমধ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সাধারণ ভোটারদের চাপ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি দিন মজুর ও কাজের লোকদের এক দিনের সমান কাজের টাকা দিয়ে আনার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘দেশবাসী মনে করে আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন হয় না, জনগণের সাথে প্রতারণা করা হয়। দেশ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অবিলম্বে নির্বাচন স্থগিত করে শেখ হাসিনার পদত্যাগ করা জরুরি।’
১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাগপার সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধান বলেন, ‘আগামী ৭ তারিখ ফেলানী হত্যা দিবসে অবৈধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। আমাদের আফসোস হয়! আমার বোন ফেলানীকে দিল্লি যেভাবে কাটা তারে ঝুলিয়ে রেখেছে ঠিক একই ভাবে ৭ তারিখের নির্বাচনের পর বাংলাদেশকে দিল্লির দাদা বাবুরা ঝুলিয়ে রাখার ষড়যন্ত্র করছে।’
তিনি বলেন, ‘কথা বার্তা পরিস্কার! দিল্লির প্রেসক্রিপশনে আগামী ৭ তারিখ পুতুল খেলা নির্বাচন বাংলার মাটিতে হতে দেওয়া হবে না। গণ-কারফিউর মাধ্যমে এই নির্বাচন জনগণ প্রতিহত করবে এবং শেখ হাসিনার পতন নিশ্চিত করা হবে ইনশাআল্লাহ।’
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ড.গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) ভাইস চেয়ারম্যান হান্নান আহমেদ বাবলু, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ শামসুদ্দীন পারভেজ, ইসলামি ঐক্যজোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল করিম প্রমুখ।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১২ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে