প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সংস্কারের নামে আসলে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
শনিবার (৪ অক্টোবর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
রাশেদ খান বলেন, ‘সংস্কার ও বিচারের ট্যাবলেট খাওয়ানো হলেও বাস্তবে সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই সরকার জনগণের ওপর দায় চাপাতে চায়, অথচ এই দায় জনগণের নয়, সরকারের। কিছু উপদেষ্টাকে দায়িত্ব দিয়ে যদি ভুল হয়, তবে সেই দায় বর্তমান সরকার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের লিয়াজো কমিটিকেই নিতে হবে।’
রাশেদ খান অভিযোগ করেন, নির্বাচনের বিষয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্য গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতিফলন নয়।
তিনি বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া নির্বাচন হবে না এমন শর্ত দেওয়া সঠিক নয়। কারণ, সনদের পুরোপুরি বাস্তবায়ন বর্তমান সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়। এই দায়িত্ব নিতে হবে আগামী সরকারকে।’
গণঅধিকার পরিষদের এই নেতা বলেন, ‘ভারত চায় আওয়ামী লীগকে নিয়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। সবাইকে প্রকাশ্যে রাজনীতি করতে হবে। অপ্রকাশ্য রাজনীতি বাংলাদেশকে বিরাজনীতিকরণের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।’
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সংস্কারের নামে আসলে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
শনিবার (৪ অক্টোবর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
রাশেদ খান বলেন, ‘সংস্কার ও বিচারের ট্যাবলেট খাওয়ানো হলেও বাস্তবে সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই সরকার জনগণের ওপর দায় চাপাতে চায়, অথচ এই দায় জনগণের নয়, সরকারের। কিছু উপদেষ্টাকে দায়িত্ব দিয়ে যদি ভুল হয়, তবে সেই দায় বর্তমান সরকার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের লিয়াজো কমিটিকেই নিতে হবে।’
রাশেদ খান অভিযোগ করেন, নির্বাচনের বিষয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্য গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতিফলন নয়।
তিনি বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া নির্বাচন হবে না এমন শর্ত দেওয়া সঠিক নয়। কারণ, সনদের পুরোপুরি বাস্তবায়ন বর্তমান সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়। এই দায়িত্ব নিতে হবে আগামী সরকারকে।’
গণঅধিকার পরিষদের এই নেতা বলেন, ‘ভারত চায় আওয়ামী লীগকে নিয়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। সবাইকে প্রকাশ্যে রাজনীতি করতে হবে। অপ্রকাশ্য রাজনীতি বাংলাদেশকে বিরাজনীতিকরণের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।’
জামায়াত নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এখন থেকে আপনারা পরিকল্পনা করেন যার যার নির্বাচনী এলাকায় কবে বাড়ি যাবেন, যতক্ষণ যেতে দেরি হবে নিজের উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রামের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার কথাও বলেন তিনি।
১ দিন আগেতিনি বলেন, বর্তমান সরকার এক বছরের বেশি সময় ধরে আছে। তিন মাসের মধ্যেই তারা নির্বাচন দিয়ে সরে যেতে পারত। কিন্তু তারা তা করেনি। তারা থেকে গেছে যাতে সংস্কার নিশ্চিত করা যায়। তাই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন এই সরকারকেই করতে হবে তাদের নিজস্ব বৈধতার জন্য।
১ দিন আগেফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল, জামায়াতে ইসলামী বর্তমান নেতৃত্ব নিয়েই সে নির্বাচনে অংশ নেবে কি না। তবে দলের নীতিনির্ধারণী সংস্থাগুলো আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দলের গঠনতন্ত্রকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ডিসেম্বরের মধ্যেই নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে। সে নেতৃত্বের অধীনেই জ
১ দিন আগে