প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জিয়াউর রহমান সরকারের বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে চাকরি করেছেন- প্রধানমন্ত্রীর এই অবজ্ঞা, তাচ্ছিল্য এবং কটাক্ষজনক বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি ও স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক আ স ম আবদুর রব।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে একটি হিংস্র ও সশস্ত্র হানাদার বাহিনী যাদের উদ্দেশ্য ছিল হত্যাতাণ্ডব, অগ্নিসংযোগ, বর্বরতা ও ভয়াবহ গণহত্যা- সেই বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধে জীবনকে বাজি রেখে যারা মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন, সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কোনোক্রমেই তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য বা কটাক্ষ করা যায় না। মুক্তিযোদ্ধাগণ কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়।
পদ-পদবি বা কর্মে নিয়োজিত অবস্থা বা বেতন-ভাতা বীরত্ব নির্ণয়ের মাপকাঠি নয়। যুদ্ধক্ষেত্রে অতুলনীয় সাহস ও আত্মত্যাগের নিদর্শন স্থাপনকারীদের বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। সরকার কি স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর কর্মচারী মুক্তিযোদ্ধা এবং অকর্মচারী মুক্তিযোদ্ধা নামে নতুন শ্রেণি বা বিভাজন সৃষ্টি করছেন?
বিবৃতিতে রব বলেন, বীরের বীরত্বকে খর্ব করা, খাটো করা বা অসম্মান করার মানসিকতা কোনোক্রমেই গ্রহণীয় নয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরিরত অবস্থায় বিদ্রোহ করে বাঙালি সৈনিকগণ অসম সাহসিকতার সাথে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। তাঁদের এই অপরিসীম অবদান সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধকে বেগবান করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কথায় কথায় তাঁদের অবদানকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য বা খর্ব করার, সরকারের মানসিকতা মুক্তিযুদ্ধকে অসম্মানের শামিল। মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করা নৈতিকভাবে এবং আইনগতভাবে গ্রহণীয় নয়। বরং মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা আইনত দণ্ডনীয় করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধ কারো একক অবদান নয়- ক্ষমতাসীন সরকার এই সত্য অনুধাবন করতে পারলেই কেবল বঙ্গবন্ধুর অবদান এবং মর্যাদা সুরক্ষিত হবে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে নতুন করে দলীয় বা পারিবারিক দৃষ্টিকোণ থেকে রচনা করার অপকৌশল থেকে সরকারকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।
জিয়াউর রহমান সরকারের বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে চাকরি করেছেন- প্রধানমন্ত্রীর এই অবজ্ঞা, তাচ্ছিল্য এবং কটাক্ষজনক বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি ও স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক আ স ম আবদুর রব।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে একটি হিংস্র ও সশস্ত্র হানাদার বাহিনী যাদের উদ্দেশ্য ছিল হত্যাতাণ্ডব, অগ্নিসংযোগ, বর্বরতা ও ভয়াবহ গণহত্যা- সেই বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধে জীবনকে বাজি রেখে যারা মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন, সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কোনোক্রমেই তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য বা কটাক্ষ করা যায় না। মুক্তিযোদ্ধাগণ কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়।
পদ-পদবি বা কর্মে নিয়োজিত অবস্থা বা বেতন-ভাতা বীরত্ব নির্ণয়ের মাপকাঠি নয়। যুদ্ধক্ষেত্রে অতুলনীয় সাহস ও আত্মত্যাগের নিদর্শন স্থাপনকারীদের বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। সরকার কি স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর কর্মচারী মুক্তিযোদ্ধা এবং অকর্মচারী মুক্তিযোদ্ধা নামে নতুন শ্রেণি বা বিভাজন সৃষ্টি করছেন?
বিবৃতিতে রব বলেন, বীরের বীরত্বকে খর্ব করা, খাটো করা বা অসম্মান করার মানসিকতা কোনোক্রমেই গ্রহণীয় নয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরিরত অবস্থায় বিদ্রোহ করে বাঙালি সৈনিকগণ অসম সাহসিকতার সাথে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। তাঁদের এই অপরিসীম অবদান সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধকে বেগবান করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কথায় কথায় তাঁদের অবদানকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য বা খর্ব করার, সরকারের মানসিকতা মুক্তিযুদ্ধকে অসম্মানের শামিল। মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করা নৈতিকভাবে এবং আইনগতভাবে গ্রহণীয় নয়। বরং মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা আইনত দণ্ডনীয় করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধ কারো একক অবদান নয়- ক্ষমতাসীন সরকার এই সত্য অনুধাবন করতে পারলেই কেবল বঙ্গবন্ধুর অবদান এবং মর্যাদা সুরক্ষিত হবে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে নতুন করে দলীয় বা পারিবারিক দৃষ্টিকোণ থেকে রচনা করার অপকৌশল থেকে সরকারকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।
সারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে