প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সরকার একদিকে ৭ তারিখে ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের হাজির করানোর জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে, মানুষকে ভোটকেন্দ্রে যেতে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে, অন্যদিকে বিরোধীতাকে ধ্বংস করার জন্য লাশ ফেলার কথাও বলছে। এরা নতুন করে ক্র্যাকডাউন করার পরিকল্পনা করছে।
রোববার বেলা সাড়ে এগারোটায় ‘একতরফা ভোট বয়কট করুন’ এই আহ্বানে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশ বক্তারা এসব কথা বলেন।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সমাবেশের পরে গণতন্ত্র মঞ্চ একটি মিছিল সহযোগে পল্টন মোড় থেকে, নয়া পল্টন এলাকায় গণসংযোগ করে।
গণসংযোগপূর্ব এই সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি’র সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাখখারুল ইসলাম নবাব। সভা পরিচালনা করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির সদস্য প্রীতম দাশ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, সংসদ ভেঙে দিয়ে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করার উদ্যোগ নিতে হবে। এই সরকার একতরফা নির্বাচন করতে চায় কিন্তু জনগণ এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে এবং করবে। কেননা বাংলাদেশের মানুষ ইতিহাসে বারবার অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে জয়ী হয়েছে।
নেতৃবৃন্দ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্যের প্রসঙ্গ ধরে বলেন, ওবায়দুল কাদের যা বলেন, তিনি তা করেন। ২৮ অক্টোবর তারা পরিকল্পিত সহিংসতা ঘটিয়ে বিএনপির ওপর দায় চাপিয়েছে। তারা এবারও লাশ ফেলে অন্যের ওপর চাপাবে। এই সরকার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে পরিকল্পিত সহিংসতা করে বিরোধী সমস্ত আন্দোলন ভন্ডুল করতে চায়। সমাবেশ থেকে নেতৃবৃন্দ সরকারের নানান হুমকি ও ষড়যন্ত্র বিষয়ে জনগণকে সতর্ক থাকতে বলেছেন।
সরকারের নানা ষড়যন্ত্রের কথা বলে নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকার একদিকে ৭ তারিখে ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের হাজির করানোর জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে, মানুষকে ভোটকেন্দ্রে যেতে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে, অন্যদিকে বিরোধীতাকে ধ্বংস করার জন্য লাশ ফেলার কথাও বলছে। এরা নতুন করে ক্র্যাকডাউন করার পরিকল্পনা করছে।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, ২০২৩ সাল লড়াইয়ে ভেতর দিয়ে শেষ হচ্ছে। গতকাল রাজপথে জনগণ নির্বাচন কমিশনকে লাল কার্ড দেখিয়েছিল। নতুন বছরে ২০২৪ সালে যাতে দেশের মানুষের বিজয় অর্জিত হয় সেজন্য আমাদের জোর লড়াই অব্যাহত রাখতে হবে। নেতৃবৃন্দ সর্বস্তরের জনগণের প্রতি ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, যেখানে বিরোধী দল নাই সেটা ভোট হতে পারেনা।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি’র সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামালউদ্দিন পাটোয়ারী, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজু, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান, গণসংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন প্রমুখ।
আগামীকাল ১ জানুয়ারি পুরানা পল্টন মোড়ে সকাল সাড়ে ১১টায় সমাবেশ এবং ফকিরাপুল অভিমুখে গণসংযোগ-মিছিল করবে গণতন্ত্র মঞ্চ।
সরকার একদিকে ৭ তারিখে ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের হাজির করানোর জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে, মানুষকে ভোটকেন্দ্রে যেতে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে, অন্যদিকে বিরোধীতাকে ধ্বংস করার জন্য লাশ ফেলার কথাও বলছে। এরা নতুন করে ক্র্যাকডাউন করার পরিকল্পনা করছে।
রোববার বেলা সাড়ে এগারোটায় ‘একতরফা ভোট বয়কট করুন’ এই আহ্বানে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশ বক্তারা এসব কথা বলেন।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সমাবেশের পরে গণতন্ত্র মঞ্চ একটি মিছিল সহযোগে পল্টন মোড় থেকে, নয়া পল্টন এলাকায় গণসংযোগ করে।
গণসংযোগপূর্ব এই সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি’র সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাখখারুল ইসলাম নবাব। সভা পরিচালনা করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির সদস্য প্রীতম দাশ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, সংসদ ভেঙে দিয়ে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করার উদ্যোগ নিতে হবে। এই সরকার একতরফা নির্বাচন করতে চায় কিন্তু জনগণ এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে এবং করবে। কেননা বাংলাদেশের মানুষ ইতিহাসে বারবার অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে জয়ী হয়েছে।
নেতৃবৃন্দ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্যের প্রসঙ্গ ধরে বলেন, ওবায়দুল কাদের যা বলেন, তিনি তা করেন। ২৮ অক্টোবর তারা পরিকল্পিত সহিংসতা ঘটিয়ে বিএনপির ওপর দায় চাপিয়েছে। তারা এবারও লাশ ফেলে অন্যের ওপর চাপাবে। এই সরকার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে পরিকল্পিত সহিংসতা করে বিরোধী সমস্ত আন্দোলন ভন্ডুল করতে চায়। সমাবেশ থেকে নেতৃবৃন্দ সরকারের নানান হুমকি ও ষড়যন্ত্র বিষয়ে জনগণকে সতর্ক থাকতে বলেছেন।
সরকারের নানা ষড়যন্ত্রের কথা বলে নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকার একদিকে ৭ তারিখে ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের হাজির করানোর জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে, মানুষকে ভোটকেন্দ্রে যেতে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছে, অন্যদিকে বিরোধীতাকে ধ্বংস করার জন্য লাশ ফেলার কথাও বলছে। এরা নতুন করে ক্র্যাকডাউন করার পরিকল্পনা করছে।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, ২০২৩ সাল লড়াইয়ে ভেতর দিয়ে শেষ হচ্ছে। গতকাল রাজপথে জনগণ নির্বাচন কমিশনকে লাল কার্ড দেখিয়েছিল। নতুন বছরে ২০২৪ সালে যাতে দেশের মানুষের বিজয় অর্জিত হয় সেজন্য আমাদের জোর লড়াই অব্যাহত রাখতে হবে। নেতৃবৃন্দ সর্বস্তরের জনগণের প্রতি ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, যেখানে বিরোধী দল নাই সেটা ভোট হতে পারেনা।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি’র সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামালউদ্দিন পাটোয়ারী, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজু, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান, গণসংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন প্রমুখ।
আগামীকাল ১ জানুয়ারি পুরানা পল্টন মোড়ে সকাল সাড়ে ১১টায় সমাবেশ এবং ফকিরাপুল অভিমুখে গণসংযোগ-মিছিল করবে গণতন্ত্র মঞ্চ।
সফর উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) ঢাকায় চীনা দূতাবাসে এনসিপির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের জন্য এক বিদায় সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। তিনি অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন এবং সফরের সফলতা কামনা করেন। পরে ঢাকার চীনা দূতাবাস তাদের সরকারি ফেসবুক
২১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন উপযুক্ত নয়। পিআর পদ্ধতিতে ভিন্ন মত থাকলেও সেটিই রাজনৈতিক সৌন্দর্য, আর সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় এ সংকট সমাধান সম্ভব নয় বলেও জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
২১ ঘণ্টা আগেসঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানানা জামায়াতের এ নেতা। হামিদুর রহমান আযাদের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার এবং ঢাকা মহানগর উত্তরের নায়েবে আমির ও কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুর রহমান মূসা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
১ দিন আগেতথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
১ দিন আগে