প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অবৈধ আওয়ামী সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠার একদফা দাবিতে, নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল করে ও সমাবেশ করেছে গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি।
শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কি থেকে শুরু করে পুরানা পল্টন মোড় হয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণ ঘুরে পুরানা পল্টন মোড়ে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
সুব্রত চৌধুরী বলেন, বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের সকল গৌরবময় অর্জন সমূলে বিনাশ করেছে এই সরকার। ৭ তারিখের নির্বাচন পাতানো, সাজানো, ডামি ও গণবিরোধী নির্বাচন। অতীতের স্বৈরাচার আইয়ুব, ইয়াহিয়া ও এরশাদের চেয়েও ভয়ঙ্কর পরিণতি হবে। গত কয়েক বছর ধরে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে নস্যাৎ করার জন্য বহু ধরনের ষড়যন্ত্র করেছেন, বিরোধী মতের ওপর হামলা-মামলা ও প্রায় ৪০ লাখ লোকের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছেন, লক্ষ লক্ষ লোক গৃহহারা করেছেন, ব্যবসা বাণিজ্য ধ্বংস করেছেন।
তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবরের প্রায় ১২ লাখ লোকের সমাবেশ পাকিস্তানি কায়দায় পণ্ড করেছেন এবং শীর্ষ নেতারাসহ প্রায় ২৫ হাজার কর্মীকে গ্রেপ্তার করে নির্বাচনের নামে তামাশার আয়োজন করেছেন। গতকালকে ট্রেনে কাপুরুষিত ন্যক্কারজনকভাবে আগুন দেওয়া হয়েছে, যা অত্যান্ত দুঃখজনক ঘটনা, আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
সুব্রত চৌধুরী বলেন, গত এক মাসে আরো কয়েকটি ট্রেনে-বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে যার কোন সুষ্ঠু তদন্ত হয়নি। বিনা তদন্তেই আপনি বলেন এটা সরকারবিরোধীরা করেছে। কালকের ঘটনা আরেকটি উদারহরণ আপনি জনগণের আন্দোলনকে নস্যাৎ করে নির্বাচন সম্পন্ন করার জন্য এই ধরনের ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা করেছেন। কোন ষড়যন্ত্রের ফাঁদে জনগণ পা দিবে না, শেখ হাসিনা সাবধান আপনার ডামি নির্বাচন অত্যন্ত ঘৃণা ভরে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। ৭ জানুয়ারি জনগণ শেখ হাসিনার পতন ও জনগণের বিজয় দিবস পালিত হবে।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক, বাংলাদেশ পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সরদার চাখারী। সঞ্চালনা করেন গণফোরাম ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী।
অবৈধ আওয়ামী সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠার একদফা দাবিতে, নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল করে ও সমাবেশ করেছে গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি।
শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কি থেকে শুরু করে পুরানা পল্টন মোড় হয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণ ঘুরে পুরানা পল্টন মোড়ে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
সুব্রত চৌধুরী বলেন, বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের সকল গৌরবময় অর্জন সমূলে বিনাশ করেছে এই সরকার। ৭ তারিখের নির্বাচন পাতানো, সাজানো, ডামি ও গণবিরোধী নির্বাচন। অতীতের স্বৈরাচার আইয়ুব, ইয়াহিয়া ও এরশাদের চেয়েও ভয়ঙ্কর পরিণতি হবে। গত কয়েক বছর ধরে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে নস্যাৎ করার জন্য বহু ধরনের ষড়যন্ত্র করেছেন, বিরোধী মতের ওপর হামলা-মামলা ও প্রায় ৪০ লাখ লোকের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছেন, লক্ষ লক্ষ লোক গৃহহারা করেছেন, ব্যবসা বাণিজ্য ধ্বংস করেছেন।
তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবরের প্রায় ১২ লাখ লোকের সমাবেশ পাকিস্তানি কায়দায় পণ্ড করেছেন এবং শীর্ষ নেতারাসহ প্রায় ২৫ হাজার কর্মীকে গ্রেপ্তার করে নির্বাচনের নামে তামাশার আয়োজন করেছেন। গতকালকে ট্রেনে কাপুরুষিত ন্যক্কারজনকভাবে আগুন দেওয়া হয়েছে, যা অত্যান্ত দুঃখজনক ঘটনা, আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
সুব্রত চৌধুরী বলেন, গত এক মাসে আরো কয়েকটি ট্রেনে-বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে যার কোন সুষ্ঠু তদন্ত হয়নি। বিনা তদন্তেই আপনি বলেন এটা সরকারবিরোধীরা করেছে। কালকের ঘটনা আরেকটি উদারহরণ আপনি জনগণের আন্দোলনকে নস্যাৎ করে নির্বাচন সম্পন্ন করার জন্য এই ধরনের ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা করেছেন। কোন ষড়যন্ত্রের ফাঁদে জনগণ পা দিবে না, শেখ হাসিনা সাবধান আপনার ডামি নির্বাচন অত্যন্ত ঘৃণা ভরে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। ৭ জানুয়ারি জনগণ শেখ হাসিনার পতন ও জনগণের বিজয় দিবস পালিত হবে।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক, বাংলাদেশ পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সরদার চাখারী। সঞ্চালনা করেন গণফোরাম ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে