গণতান্ত্রিক চর্চার অভাবে উগ্র শক্তির উত্থান ঘটবে : জেএসডি

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) নেতৃবৃন্দ বলেছেন, আবারও একতরফা নির্বাচন অতীত ভুলের পুনরাবৃত্তি মাত্র, যা রাষ্ট্রকে চরম নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখোমুখি করবে, গণতান্ত্রিক বিশ্বের সাথে সুসম্পর্কের অবনয়নসহ বাণিজ্যিক অংশীদারদের সাথে দূরত্ব এবং জাতীয় অর্থনীতিকে বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দেবে। অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে সংঘাত-সহিংসতা ছড়িয়ে পড়বে। গণতান্ত্রিক চর্চার অভাবে উগ্র শক্তির উত্থান ঘটবে। সর্বোপরি জনগণের নিরাপত্তা বিপজ্জনক ও হুমকির মুখে পড়বে।

শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।

বিবৃতিতে তারা আরও বলেন, রাজনৈতিক নৈরাজ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে পরাশক্তির ওপর নির্ভরশীল করে ফেলা, রাষ্ট্রকে পুনর্গঠনের অযোগ্য করে তোলা, সমাজে তীব্র বিভাজন ও বিদ্বেষের প্রাচীর তোলা, রাষ্ট্রের বৈষম্যকে বিপজ্জনক পর্যায়ে উন্নীত করার দায়-দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে। পূর্বনির্ধারিত ফলাফলের পাতানো নির্বাচন রাষ্ট্রের জন্য ভয়ঙ্কর ক্ষতিকর, সুতরাং এই নির্বাচন বর্জন করাই হবে প্রজাতন্ত্রের প্রতিটি নাগরিকের নৈতিক কর্তব্য।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আগুন লাগানোর ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি ও ৭ জানুয়ারি ডামি নির্বাচন বর্জন করার জন্য দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

পিআর পদ্ধতি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে: ফখরুল

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’

১০ ঘণ্টা আগে

মামলা থেকে মির্জা আব্বাস দম্পতিকে অব্যাহতি

১১ ঘণ্টা আগে

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে ক্ষুব্ধ সারজিস, বললেন কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব

সারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।

১ দিন আগে

৫ দাবিতে ৩য় দফায় কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতের

নতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।

১ দিন আগে