প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
নির্বাচন খেলারম নামে সরকার ক্ষমতায় থাকতে চায় বলে অভিযোগ করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। মঞ্চের নেতারা বলেছেন, দিনরাত ২৪ ঘন্টা পুলিশ বাহিনীকে সতর্ক অবস্থানে রেখে, বিরোধী দলকে দমনে পুলিশকে দলীয়বাহিনী হিসেবে ব্যবহার করে এই সরকার ক্ষমতায় আছে। এক মূহুর্তও দমন-পীড়নের যন্ত্রকে কাজে না লাগিয়ে আর টিকতে পারছে না বর্তমান সরকার।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে শুক্রবার মঞ্চের নেতারা আরও বলেন, সরকারের পায়ের তলায় কোন মাটি নেই। কোন জনসমর্থনও নেই। এই অবস্থায় এরা এই ডামি নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করতে জাতীয় পার্টি থেকে শুরু করে আরো কিছু ভাগিয়ে আনা দলকে আওয়ামি লীগের সহযোগী সংগঠন বানিয়ে পাতানো ও একতরফা নির্বাচনের আয়োজন করছে। বাংলাদেশের কোন দেশ প্রেমিক জনতা এই নির্বাচনে ভোট দিতে যাবে না, এটাই জনগণের সিদ্ধান্ত।
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশ পরিচালনা করেন সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজু। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি'র সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমম্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, নাগরিক ঐক্যের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রব মান্নান।
সমাবেশে মঞ্চের নেতারা আরও বলেন, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম লিখেছে আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচন নির্বাচন খেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে বাস্তবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি এক দলীয় শাসন পাকাপোক্ত হতে যাচ্ছে। জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে সরকার ৭ তারিখের পর বিরোধী দলকে আরে বেশি দমন করে, তাদের উপর আরো নিপীড়ন চালানোর জন্যই পরিকল্পিতভাবে নিজেদের এজেন্ট দিয়ে ভোটকেন্দ্র জ্বালিয়ে নাশকতা তৈরী করছে। এই পরিকল্পিত নাশকতা ইতোমধ্যে মানুষ ধরে ফেলেছে এবং সরকারের সকল অপতৎপরতা জবাব হিসেবেই ৭ তারিখে কোনো দেশপ্রেমিক জনগণ ভোট দিতে যাবে না।
ভয়-ভীতি দমন পীড়ন মোকাবেলা করে, জনগণকে ঐক্য বজায় রাখা এবং ভোট বর্জনের মাধ্যমে নতুন গণপ্রতিরোধের সূচনা করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।
সমাবেশের পূর্বে একটি মিছিল তোপখানা রোড মেহেরবা প্লাজা থেকে শুরু হয়ে জিপিও হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়।
নির্বাচন খেলারম নামে সরকার ক্ষমতায় থাকতে চায় বলে অভিযোগ করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। মঞ্চের নেতারা বলেছেন, দিনরাত ২৪ ঘন্টা পুলিশ বাহিনীকে সতর্ক অবস্থানে রেখে, বিরোধী দলকে দমনে পুলিশকে দলীয়বাহিনী হিসেবে ব্যবহার করে এই সরকার ক্ষমতায় আছে। এক মূহুর্তও দমন-পীড়নের যন্ত্রকে কাজে না লাগিয়ে আর টিকতে পারছে না বর্তমান সরকার।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে শুক্রবার মঞ্চের নেতারা আরও বলেন, সরকারের পায়ের তলায় কোন মাটি নেই। কোন জনসমর্থনও নেই। এই অবস্থায় এরা এই ডামি নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করতে জাতীয় পার্টি থেকে শুরু করে আরো কিছু ভাগিয়ে আনা দলকে আওয়ামি লীগের সহযোগী সংগঠন বানিয়ে পাতানো ও একতরফা নির্বাচনের আয়োজন করছে। বাংলাদেশের কোন দেশ প্রেমিক জনতা এই নির্বাচনে ভোট দিতে যাবে না, এটাই জনগণের সিদ্ধান্ত।
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশ পরিচালনা করেন সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজু। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি'র সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমম্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, নাগরিক ঐক্যের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রব মান্নান।
সমাবেশে মঞ্চের নেতারা আরও বলেন, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম লিখেছে আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচন নির্বাচন খেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে বাস্তবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি এক দলীয় শাসন পাকাপোক্ত হতে যাচ্ছে। জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে সরকার ৭ তারিখের পর বিরোধী দলকে আরে বেশি দমন করে, তাদের উপর আরো নিপীড়ন চালানোর জন্যই পরিকল্পিতভাবে নিজেদের এজেন্ট দিয়ে ভোটকেন্দ্র জ্বালিয়ে নাশকতা তৈরী করছে। এই পরিকল্পিত নাশকতা ইতোমধ্যে মানুষ ধরে ফেলেছে এবং সরকারের সকল অপতৎপরতা জবাব হিসেবেই ৭ তারিখে কোনো দেশপ্রেমিক জনগণ ভোট দিতে যাবে না।
ভয়-ভীতি দমন পীড়ন মোকাবেলা করে, জনগণকে ঐক্য বজায় রাখা এবং ভোট বর্জনের মাধ্যমে নতুন গণপ্রতিরোধের সূচনা করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।
সমাবেশের পূর্বে একটি মিছিল তোপখানা রোড মেহেরবা প্লাজা থেকে শুরু হয়ে জিপিও হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন উপযুক্ত নয়। পিআর পদ্ধতিতে ভিন্ন মত থাকলেও সেটিই রাজনৈতিক সৌন্দর্য, আর সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় এ সংকট সমাধান সম্ভব নয় বলেও জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
১৯ ঘণ্টা আগেসঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানানা জামায়াতের এ নেতা। হামিদুর রহমান আযাদের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার এবং ঢাকা মহানগর উত্তরের নায়েবে আমির ও কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুর রহমান মূসা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
২০ ঘণ্টা আগেতথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
২১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১ দিন আগে